ভগবান না করুন কারও এমন সমস্যা হোক! একথা কেন বলছি তাই ভাবছেন? আরে ভাবুন তো, লোকসমাজে জুতো খুলে ফেললেই যে বিপদ! যে গন্ধে ভূত পালায়, সেই গন্ধে মানুষ থাকবে কীভাবে? তাই যথারীতি নাকটা কাটা যায়। এদিকে পায়ের ঘাম কমানো যায় কীভাবে, সেই রাস্তাও তো খুঁজে পাওয়া দায়। তাই নাক-কানটি কেটে পায়ের গন্ধকে সঙ্গী করেই ঘুরে বেরাতে হয়। একই সমস্যায় আপনিও পরেছেন নাকি? তা হলে পায়ের গন্ধ দূর করতে (How To Get Rid of Smelly Feet In Bengali) নানা ঘরোয়া পদ্ধতি গুলিকে কাজে লাগাচ্ছেন না কেন? কীভাবে কাজে লাগাবেন তাই ভাবছেন? জেনে নিন আমাদের কাছ থেকে।
এক-এক পায়ে রয়েছে কম-বেশি প্রায় লক্ষাধিক Sweat Glands। তার উপরে যাঁদের মাত্রাতিরিক্ত ঘামের প্রবণতা রয়েছে, তাঁদের তো শিরে সংক্রান্তি! কারণ অতিরিক্ত ঘাম হলে সেখানে হাজার রকমের ব্যাকটেরিয়া এসে ভিড় করবে। আর সেই সব ব্য়াকটেরিয়াগুলি পায়ে জমে থাকা মৃত কোষ খেয়ে সংখ্যায় বাড়তে থাকবে। ফলে তাদের শরীর থেকে ক্রমাগত বেরতে থাকা Isovaleric Acid-এর কারণে পা থেকে দুর্গন্ধ (Smelly Feet) বের হবে। তাই এই সমস্যা থেকে নিস্তার পাওয়ার একটাই উপায়। কী উপায় জানেন? যেন-তেন প্রকারেণ ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলতে হবে। সেই সঙ্গে মাথায় রাখতে হবে আরও কতগুলি বিষয়। যেমন ধরুন...
১| প্রতিদিন একই জুতো পরা চলবে না।
২| বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে ভাল করে পা ধুতে হবে।
৩| অতিরিক্ত স্ট্রেস এবং টেনশনের কারণেও কিন্তু ঘাম বেশি হয়। তাই সেদিকেও নজর রাখতে হবে।
৪| Hyperhidrosis নামে একটি সমস্যার কারণেও অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। তাই এমন সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরি করবেন না।
আমাদের হাতের কাছেই এমন কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলিকে কাজে লাগিয়ে সহজেই এমন সমস্যার খপ্পর থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব। সেক্ষেত্রে যে-যে উপাদানগুলিকে কাজে লাগাতে হবে, সেগুলি হল...
কম খরচে পায়ের দুর্গন্ধ (Smelly Feet) দূর করতে চান? তা হলে আজই কিনে আনুন এক বোতল ভিনিগার। সাধারণ ভিনিগারের পরিবর্তে কিনতে পারেন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারও। এবার কী করতে হবে? আধ বালতি জলে হাফ কাপ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে তাতে পা চুবিয়ে বসে থাকুন। মিনিটপনেরো পরে পা মুছে নিন। নিয়মিত এই ঘরোয়া পদ্ধতিটিকে কাজে লাগালে বেশ উপকার পাবেন। কারণ, ভিনিগার হল প্রকৃতিতে অ্যাসিডিক, যে কারণে নিমেষে ব্যাকটেরিয়াগুলি মারা যাবে। ফলে পায়ের দুর্গন্ধ কমতে সময় লাগবে না।
বেশ কিছু স্টাডির পর একথা জলের মতো পরিষ্কার হয়ে গেছে যে, পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে (Smelly Feet Home Remedies) লাল চায়ের কোনও বিকল্প নেই। কারণ এতে রয়েছে Tannic Acids, যা দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া গুলিকে নিমেষে মেরে ফেলে। পায়ে যাতে অতিরিক্ত ঘাম না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে এমন সমস্যার প্রকোপ কমতে একেবারেই সময় লাগে না। এতসব উপকার পেতে একটা পাত্রে দু'কাপ জল নিয়ে তাতে দুটো টি-ব্যাগ ভিজিয়ে জলটা কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিতে হবে। জলটা ঠান্ডা হলে তাতে আরও জল মিশিয়ে কম করে মিনিটপনেরো পা চুবিয়ে রখতে হবে। আধ ঘণ্টা যদি রাখতে পারেন, তা হলে তো কাথাই নেই। প্রতিদিন অফিস থেকে ফেরা মাত্র এই ট্রিটমেন্ট করুন। দেখবেন, উপকার মিলবে হাতে-নাতে।
এই তেলে মজুত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান, যা চটজলদি ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। কমায় isovaleric acid-এর প্রভাবও। ফলে দুর্গন্ধ কমতে সময় লাগে না। তা ছাড়া ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল তেলের নিজস্ব একটা সুগন্ধ রয়েছে, যে কারণেও খারাপ গন্ধ ধামাচাপা পড়ে যায়। এক্ষেত্রে হাতের তালুতে কয়েক ফোঁটা ল্যাভেন্ডার তেল নিয়ে পায়ে লাগিয়ে মালিশ করলে যেমন উপকার পাওয়া যায়, তেমনই আধ বালতি জলে তিন-চার ফোঁটা এই এসেনশিয়াল তেল মিশিয়ে তাতে যদি পা চুবিয়ে কিছুক্ষণ বসে থাকা যায়, তা হলেও কিন্তু সমান উপকার মেলে। কতক্ষণ পা ভিজিয়ে রাখতে হবে? কম করে মিনিটকুড়ি রাখলে মন্দ হয় না।
নানা রকমের ফুট-বডি স্পায়ের সময় এই নুন ব্য়বহৃত হয়। কারণ, ত্বক এবং পায়ের যত্নে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির জুড়ি মেলা ভার। তবে এখানেই শেষ নয়, ইপসাম লবণের গুণ অনেক। বিশেষত, পায়ের গন্ধ দূর করতে কাজে লাগানো যেতে পারে এই নুনকে। কারণ, এতে উপস্থিত astringent properties-এর কারণে ব্যাকটেরিয়ারা মারা যায়। সেই সঙ্গে পায়ের যে-কোনও সংক্রমণ যেমন কমে যায়, তেমনই দুর্গন্ধও দূর হয়। এমনকী পায়ে জমে থাকা মৃত কোষের স্তরও সরে যায়। ফলে পায়ের জেল্লা বাড়ে। এত সব উপকার পেতে আধ বালতি জলে দু'কাপ ইপসাম লবণ মিশিয়ে মিনিটপনেরো পা চুবিয়ে রাখতে হবে, আর মাঝে-মাঝে ঝামা দিয়ে পা ঘষতে হবে। তাতেই মিলবে উপকার। তবে দিনে দু'বার যদি এই ভাবে পায়ের যত্ন নিতে পারেন, তা হলে ফল মিলবে দ্রুত।
পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে এর চেয়ে সহজলভ্য উপায় আর কিছু বলে তো মনে হয় না। তবে জেনে রাখা ভাল যে, রাইস ওয়াটার বলতে কিন্তু ভাতের ফ্যানকে বোঝানো হচ্ছে না। এক্ষেত্রে এক মুঠো ভাত নিয়ে পরিমাণমতো জলে আধ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। সময় হয়ে গেলে ভাতটা ছেঁকে নিয়ে, সেই জলে মিনিটপনেরো পা চুবিয়ে রাখলেই মিলবে উপকার। তবে দ্রুত ফল পেতে সপ্তাহে দু'বার এই ঘরোয়া পদ্ধতিটিকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন!
আয়ুর্বেদে আদার বেশ কদর রয়েছে। আর কেন থাকবে নাই বা বলুন! একাধিক রোগের চিকিৎসায় এই প্রাকৃতিক উপাদানটি যেমন বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে, তেমনই চুল এবং স্ক্যাল্পের যত্নেও নানা ভাবে কাজে আসে আদা। এমনকী, পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতেও কাজে লাগানো যেতে পারে এই প্রাকৃতিক উপাদানটিকে। কারণ, এতে উপস্থিত বেশ কিছু উপকারী উপাদান নিমেষে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে। সেই সঙ্গে dermicidin নামে বিশেষ এক ধরনের প্রোটিনের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়, যে কারণে পায়ের উপরিভাগে একটা রক্ষাকবচ তৈরি হয়ে যায়। ফলে কোনও ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাসের পক্ষেই ক্ষতি করে ওঠা সম্ভব হয় না। আর ব্যাকটেরিয়া যখন ঘর বাঁধতে পারে না, তখন বদ গন্ধ সৃষ্টি হবে কীভাবে!
দিনের পর দিন খাবার না পেলে আপনি যেমন বাঁচবেন না, তেমনই ব্যাকটেরিয়াগুলিরও একই হাল হবে। কী বলছি বুঝলেন না তো? ব্যাকটেরিয়ারা লাঞ্চ-ডিনারে পাত পেড়ে খায় আমাদের পায়ের উপরে জমে থাকা মৃত কোষগুলিকে! এখন যদি সেই মৃত কোষই না থাকে, তা হলে ব্যাকটেরিয়াগুলি খাবে কী! আর না খেলে মৃত্যু নিশ্চিত। প্রশ্ন হল, পায়ে জমে থাকা মৃত কোষের আবরণকে সরাবেন কীভাবে? এক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন চিনির স্ক্রাবকে। দু'কাপ চিনির সঙ্গে অল্প করে জল এবং isopropyl alcohol মিশিয়ে সেই মিশ্রণ পায়ে লাগিয়ে কম করে মিনিট দশেক ভাল করে ঘষুন। তারপর ভাল করে পা ধুয়ে নিন। সপ্তাহে বারতিনেক এই পদ্ধতিতে পা পরিষ্কার করলে বদ গন্ধ সৃষ্টিকারী জীবাণুদের টিকিটিও খুঁজে পাওয়া যাবে না!
ত্বক এবং চুলের যত্নে যেমন বেকিং সোডা বা sodium bicarbonate-এর কোনও বিকল্প নেই, তেমনই পায়ের গন্ধ দূর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার। আসলে বেকিং সোডা ত্বকের ভিতরে pH ব্যালেন্স ঠিক রাখে। ফলে গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুরা জন্মই নিতে পারে। এত উপকার পেতে আট কাপ জলে হাফ কাপ বেকিং সোডা এবং একটা লেবু থেকে পাওয়া রস মিশিয়ে সেই মিশ্রণে মিনিটকুড়ি পা চুবিয়ে থাকতে হবে। তাতেই ফল মিলবে। তবে দ্রুত ফল পেতে সপ্তাহে বারচারেক এইভাবে পায়ের যত্ন নিতে ভুলবেন না যেন!
পায়ে যদি বেশি ঘামই না হয়, তা হলে ব্যাকটেরিয়া আসবে কীভাবে! আর ব্যাকটেরিয়া ভিড় না জমালে পায়ের থেকে বাজে গন্ধও বেরবে না। তাই কোনওভাবে যদি ঘাম নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তা হলেই কেল্লা ফতে! আর ঠিক এই কারণেই নিয়মিত নুন জলে পা চুবিয়ে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কারণ নুন, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া আটকায়। সেই সঙ্গে পায়ের উপরে জমে থাকা মৃত কোষও ধুয়ে যায়। ফলে ব্য়াকটেরিয়াগুলি পায়ের পায়ে এসে ঘর বাঁধার আর সুযোগ পায় না। ফলে বদ গন্ধ বেরনোর আশঙ্কাই আর থাকে না।
অনেক সময় পায়ে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলেও বাজে গন্ধ বের হয়। সেক্ষেত্রে এই এসেনশিয়াল তেলকে কাজে লাগালে কিন্তু বেশ উপকার পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে এক কাপ জলে সাত-আট ফোঁটা টি-ট্রি তেল মিশিয়ে সেই জল দিয়ে পা ধুতে হবে। প্রতিদিন রাতে শুতে যাওয়ার আগে যদি এই ভাবে পা ধোওয়া যায়, তা হলে সংক্রমণের প্রকোপ কমবে নিমেষে। বিশেষত, athlete’s foot-এর মতো রোগের প্রকোপ কমতে একেবারেই সময় লাগবে না। আর সংক্রমণের প্রকোপ কমা মাত্র পা থেকে দুর্গন্ধ বেরনোও বন্ধ হয়ে যাবে।
নিয়মিত ওটস খেলে যে শরীরের নানা উপকার হয়, সেকথা প্রায় সবারই জানা আছে। কিন্তু একথা জানা আছে কি যে, পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতেও এর কোনও বিকল্প হয় না? কারণ ওটস দিয়ে তৈরি স্ক্রাব ব্যবহার করে পা পরিষ্কার করলে মত কোষের স্তর সরে যায়। ফলে গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াগুলি না খেতে পেয়ে মরে। আর ব্যাকটেরিয়াই যখন নেই, তখন গন্ধ কীসের! স্ক্রাবটা তৈরি করতে প্রয়োজন পড়বে ২ চামচ ওটসের গুঁড়ো এবং এক কাপ গরম জলের। জলে ওটসের গুঁড়ো মিশিয়ে তৈরি পেস্ট পায়ে লাগিয়ে ভাল করে ঘষতে হবে। মিনিটদশেক ঘষার পরে ঠান্ডা জল দিয়ে পা দুয়ে নিয়ে শুকনো করে মুছে ফেলতে হবে। সপ্তাহে বারপাঁচেক এইভাবে পায়ের যত্ন নিলে ফল পাবেন হাতে-নাতে।
এতে উপস্থিত antiseptic properties নিমেষে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াগুলিকে মেরে ফেলে। সেই সঙ্গে নানা ধরনের সংক্রমণের প্রকোপ কামতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়। তাই তো গরমকালে পায়ের যত্নে এই উপাদানটিকে কাজে লাগালে দারুন উপকার মেলে। এক্ষেত্রে দু'ভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে বোরিক পাউডারকে। এক তো অফিস থেকে ফেরার পরে ভাল করে পা ধুয়ে নিয়ে পায়ের পাতায় এবং আঙুলের ফাঁকে বোরিক পাউডার লাগাতে পারেন, নয়তো জুতোর ভিতরে বোরিক পাউডার ছিটিয়ে তারপরে পরলে পা থেকে বাজে গন্ধ বেরনোর আশঙ্কা কমে।
বাড়ির বাইরে থেকে আসামাত্র হালকা গরম জল দিয়ে পা ধুতে হবে। প্রয়োজনে সাবান লাগিয়ে পা পরিষ্কার করতে হবে। বিশেষত, আঙুলের ফাঁকে যাতে ময়লা জমে না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
পায়ের উপরে মৃত কোষের আস্তরণ যত পুরু হবে, তত ব্যাকটেরিয়ার ভিড় বাড়বে। তাই তো সপ্তাহে বারতিনেক স্ক্রাব ব্যবহার করে ভাল করে পা পরিষ্কার করতে হবে। তাতে পায়ের জেল্লা তো বাড়বেই, সঙ্গে নানা সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও আর থাকবে না।
গরমকালে ভুলেও নাইলন বা সিন্থেটিক মোজা পরা চলবে না। কারণ, এমন মোজা পরলে পায়ে হাওয়া লাগে কম। তাতে ঘাম বেশি হয়। আর এমনটা হলে কী হতে পারে, তা তো এতক্ষণে জেনেই ফেলেছেন। তা হলে কেমন ধরনের মোজা পরতে হবে? বছরের এই সময় সুতির মোজা ছাড়া আর কিছুই পরা চলবে না।
পা থেকে বাজে গন্ধ না বেরোক, এমনটা যদি চান, তা হলে টানা এক সপ্তাহ একটাই জুতো পরলে চলবে না। বরং ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে জুতো পরতে হবে। তাতে জুতোয় ঘাম জমবে কম। ফলে বদ গন্ধ বেরনোর আশঙ্কাও আর থাকবে না।
Read More -
১| জুতো পরার আগে পায়ে পাউডার লাগালে কি উপকার মেলে?
এমনটা করলে পায়ে ঘাম হবে কম। তাতে অস্বস্তি কমবে। পা থেকে বাজে গন্ধ বেরনোর আশঙ্কাও আর থাকবে না।
২| প্রতিদিন পরিষ্কার মোজা পরলে নাকি উপকার মেলে?
একেবারেই ঠিক। কারণ টানা কয়েক দিন একই মোজা পরলে তাতে ঘাম জমতে-জমতে বাজে গন্ধ বেরতে শুরু করে। পায়ে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই তো গরমকালে প্রতিদিন পরিষ্কার মোজা পরার পরামর্শ দেওয়া হয়।
৩| পায়ে নারকেল তেল লাগালে নাকি বদ গন্ধ দূর হয়?
এই তেলে রয়েছে lauric acid, যা গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াগুলিকে মেরে ফেলে। ফলে পায়ের থেকে বাজে গন্ধ বেরনোর আশঙ্কা আর থাকে না।
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!
আপনি যদি রংচঙে, মিষ্টি জিনিস কিনতে পছন্দ করেন, তা হলে POPxo Shop-এর কালেকশনে ঢুঁ মারুন। এখানে পাবেন মজার-মজার সব কফি মগ, মোবাইল কভার, কুশন, ল্যাপটপ স্লিভ ও আরও অনেক কিছু!