ADVERTISEMENT
home / বলিউড ও বিনোদন
হাতে কোনও প্রোজেক্ট থাকুক ছাই না থাকুক, প্রিয়ঙ্কা চোপড়া কিন্তু সেই খবরেই!

হাতে কোনও প্রোজেক্ট থাকুক ছাই না থাকুক, প্রিয়ঙ্কা চোপড়া কিন্তু সেই খবরেই!

কখনও জন্মদিনের পার্টি। কখনও সমুদ্রতীরে বিকিনিতে উজ্জ্বল…। কখনও বা ফ্যামিলি গেট টুগেদার। সোশ্যাল ওয়ালে এ ভাবেই প্রেজেন্ট প্লিজ বলতে অভ্যস্ত প্রিয়ঙ্কা চোপড়া (Priyanka Chopra)। প্রায় প্রতিদিনই হেডলাইনে থাকাটা একরকম অভ্যেসে পরিণত করেছেন পিগি চপস। আচ্ছা, মনে করে বলুন তো, প্রিয়ঙ্কার শেষ কোন সিনেমা আপনি হলে গিয়ে দেখেছেন?

কী বললেন? আপনি প্রিয়ঙ্কার ভক্ত নন? হলেই বা, আপনি না হয় নায়িকার ভক্ত তালিকায় এখনও নাম তোলেননি। কিন্তু তাঁর ফ্যান-ফলোয়িং তো কম নয়। তাঁরাও কি বলতে পারবেন, প্রিয়ঙ্কার শেষ ছবি কী?

মনে করতে সময় লাগছে তো। হ্যাঁ, এটাই তো পয়েন্ট। আদতে তিনি অভিনেত্রী। কিন্তু অভিনয় না করেও কোনও না কোনও কারণে হেডলাইনে থাকাটা মাস্ট। কী ভাবে সম্ভব বলুন তো? দেখা যাচ্ছে, এই ট্রিকসটা ভালই জানেন তিনি।

ইদানীং কোনও কিছু না করেও যেন সেলিব্রিটি হয়ে যাওয়াটা খুব সহজ। সৌজন্যে সোশ্যাল ওয়াল। ঘুম থেকে ওঠার পর গালফোলা মুখ। ব্রেকফার্স্টের টেবিল। লাঞ্চের মেনু। শপিং হপিং। বন্ধুর বিয়ে। জন্মদিনের হুল্লোড়- সব কিছুই এক ক্লিকেই সেলফি তুলে গোটা দুনিয়াকে জানাতে পারেন আপনি। সে আপনি নিজের কাজের জগতে পরিচিত হোন বা না হোন, জাস্ট কিছু যায় আসে না। ফলে এই দিকে আপনার থেকে প্রিয়ঙ্কা এগিয়ে থাকবেন, এ তো স্বাভাবিক!

ADVERTISEMENT

নায়িকার বলিউড (Bollywood) থেকে হলিউডে (Hollywood) লিফটটার কথা ভাবুন তো। শোনা যায়, হলিউডে কোন ছবিতে কোন অভিনেতা বা অভিনেত্রী কাজ করবেন, তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করেন ওই ইন্ডাস্ট্রির এজেন্টরা। ক্লায়েন্টকে বিভিন্ন জায়গায় সুযোগ করিয়ে দেওয়া তো বটেই। পাশাপাশি তাঁকে সব জায়গায় প্রাথমিক জনপ্রিয় করে তোলার কাজটাও করেন ওই এজেন্টরাই।

 

এ হেন ইন্ডাস্ট্রিতে এন্ট্রি নেওয়ার আগে নাকি জবরদস্ত এক এজেন্টকে পাকড়াও করেছিলেন প্রিয়ঙ্কা। ‘কোয়ান্টিকো’ সিজনে তাঁর সুযোগ পাওয়াও নাকি তাঁর হাত ধরেই। এমনকি হলিউডে প্রথম ছবি ‘বেওয়াচ’ করার ক্ষেত্রেও নাকি ওই এজেন্ট খুবই সাহায্য করেছিলেন প্রিয়ঙ্কাকে। অর্থাত্ কোথায় কথা বললে কাজ হবে, তা ভালই জানেন নায়িকা।

গুঞ্জন রয়েছে, এক কালে নাকি শাহরুখ খানের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করতেন প্রিয়ঙ্কা। তা নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই আপত্তি ছিল গৌরী খানের। বলি বাদশাও ঘর সামলাতেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন সে সময়। ফলে খান দম্পতির চাপের মুখে পড়ে বলিউডে নাকি কোণঠাসা হয়ে পড়েন প্রিয়ঙ্কা। বাধ্য হয়ে কাজের জন্য হলিউডকেই আঁকড়ে ধরেন।

ADVERTISEMENT

এ বার যদি তাঁর ব্যক্তি জীবনে উঁকি দেন, তা হলে দেখবেন, নিক জোনাস (Nick Jonas)কে বিয়ে করার মূহুর্তটা খুব অন্যরকম। ঠিক তার আগেই ‘ভারত’-এ তাঁকে অভিনয়ের অফার দেন সলমন খান। সেই ছবির মাধ্য়মেই নাকি বলিউডে কামব্যাক করার কথা ছিল নায়িকার। প্রথমে সে ছবি করতে রাজি হলে পরে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ওই প্রজেক্ট থেকে বেরিয়ে যান তিনি। আর সেই ব্যক্তিগত কারণই ছিল নিক জোনাসকে বিয়ে। ফলে সে সব হেডলাইনে থাকাটা তো প্রিয়ঙ্কার কাছে কোনও ব্যপারই ছিল না।

বিয়ে এবং নানাবিধ অনুষ্ঠান নিয়ে খবরে জায়গা করে নেওয়া তো ছিলই। কেমন কপাল ভাবুন, মাঝে বেশ কিছুদিন জোনাস ব্রাদার্সের তেমন নাম না শোনা গেলেও প্রিয়ঙ্কার বিয়ের পরই যেন জোনাস ভাইয়েরা আবার শিরোনামে চলে এলেন। পর পর শো। আর সেখানে প্রিয়ঙ্কার উজ্জ্বল উপস্থিতি দেখেছেন সকলেই।

POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!

আপনি যদি রংচঙে, মিষ্টি জিনিস কিনতে পছন্দ করেন, তা হলে POPxo Shop-এর কালেকশনে ঢুঁ মারুন। এখানে পাবেন মজার-মজার সব কফি মগ, মোবাইল কভার, কুশন, ল্যাপটপ স্লিভ ও আরও অনেক কিছু!

ADVERTISEMENT
02 Aug 2019

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT