ADVERTISEMENT
home / লাইফস্টাইল
ওয়ার্ক ফ্রম হোম থেকে অনলাইন ক্লাস, ঘরবন্দি মাসের পর মাস…দেখতে দেখতে লকডাউনের এক বছর!

ওয়ার্ক ফ্রম হোম থেকে অনলাইন ক্লাস, ঘরবন্দি মাসের পর মাস…দেখতে দেখতে লকডাউনের এক বছর!

দেখতে দেখতে এক বছর পার! এখন নিশ্চয়ই ভাবছেন কীসের এক বছরের কথা বলছি। সেই যে, জীবনে প্রথমবার কোনওরকম ধর্মঘট ও হরতাল ছাড়াই আমরা সারাদিন নিজেদের ঘরবন্দী করে রেখেছিলাম। কী মনে পড়ে? প্রধানমন্ত্রী জনতা কার্ফুর কথা ঘোষণা করলেন। আমরাও ভেবেছিলাম, এ আর কী এমন টাস্ক! সবাই করতে পারেন। তারপর সেই যে লকডাউনের দিন শুরু হল শেষ হতে হতে আমরা বুঝতেই পারিনি কখন এক বছর পার (one year of janta curfew) হয়ে গিয়েছে। পিছনে ফিরে তাকালে মনে হয়, আচ্ছা এরকমও একটা বছর আমরা তাহলে পার করেছি? আপনার অনুভূতিটা ঠিক কী? হাসি পায় না কি কান্না? তাহলে সেই লকডাউনের সময়গুলো ঠিক কেমন কেটেছে, আসুন না আরও একবার মনে করে নেওয়া যাক।

সারাদিন পরিবারের সঙ্গে

আমরা যাঁরা অফিস নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকি, তাঁদের পরিবারের তরফে সব সময়ই এই অভিযোগ আসতে থাকে যে, আমরা নাকি পরিবারকে বেশি সময় দিতে পারি না। কিন্তু লকডাউন (one year of janta curfew)সেই অভিযোগটাই আর করার জায়গা দেয়নি। সেই সময়ে সবাই সবার পরিবারের সঙ্গে সারাদিন কাটিয়েছে। পরিবারকেই সমস্ত সময় দিয়েছে। তারপরেও কি পরিবারের আর অভিযোগ থাকতে পারে?

ওয়ার্ক ফ্রম হোম

যাঁরা একদিন অফিস না গেলে অফিসের থেকে দশটা ফোন আসত, তাঁরা লকডাউনের বেশিরভাগ সময়টাই কাটিয়েছে বাড়িতে। ওয়ার্ক ফ্রম হোম করেছে। বাড়ি থেকেই অফিস শুরু, সারাদিন পর বাড়িতেই কাজ শেষ করতে হয়েছে। যাঁরা কোনওদিন ওয়ার্ক ফ্রম হোম করেননি তাঁদের কাছেও সেই সুবিধা এসেছে।

নিজের শিল্পী সত্ত্বার বহিঃপ্রকাশ

আসলে লকডাউন (one year of janta curfew)আমাদের অনেকটা সময় দিয়েছে নিজেদের চেনার জন্য, জানার জন্য। তাই যাঁরা হয়তো অনেক ছোটবেলায় নাচ বা গান শিখেছিলেন, যাঁদের হয়তো সময়ের অভাবে আর অভ্যাস করা হয়ে ওঠেনি। তাঁরা অনেকেই এই লকডাউনে নতুন করে নিজেদের আবিষ্কার করেছেন। নতুন করে রেওয়াজ শুরু করেছেন। নতুন করে গান গেয়ে তার ভিডিয়ো বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপ্লোড করেছেন। একে অপেরর অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন একে অপরের সঙ্গে।

ADVERTISEMENT

নানা রকম চ্যালেঞ্জ

কখনও মিম চ্যালেঞ্জ তো কখনও মেকআপ চ্যালেঞ্জ। আবার কখনও ডালগোনা কফি বানানোর চ্যালেঞ্জও ছুড়ে দিয়েছেন একে অপরকে। সেই চ্যালেঞ্জ পূর্ণ করে নতুন নতুন বন্ধুকে চ্যালেঞ্জ দিয়েছি আমরা। এইভাবেই কেটে গিয়েছে লকডাউনের অনেকগুলো মাস।

বেকারত্ব

লকডাউনের যেমন অনেক ভাল দিক ছিল, খারাপ দিকও ছিল অনেকগুলো। তার মধ্যে বেকারত্বও একটি। লকডাউনে চাকরি হারিয়েছেন প্রচুর মানুষ। তাঁরা আবার নতুন করে কেরিয়ার শুরু করুন, আমরা সেই শুভ কামনা করি।

পরিযায়ী শ্রমিকের যন্ত্রণা

লকডাউন ঘোষণা হওয়ার পর চাকরি হারিয়ে এক রাজ্য থেকে আর এক রাজ্যে হেঁটে বাড়ি ফিরেছেন হাজার হাজার শ্রমিক। অনেকের রাস্তায় মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের যন্ত্রণার সাক্ষী থেকেছে দেশ।

মানসিক অবসাদ

একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, লকডাউনে মানসিক অবসাদের সম্ভাবনা (one year of janta curfew)অনেকাংশেই বেড়েছে। তা আমরা অস্বীকার করতে পারি না। 

ADVERTISEMENT

চা খাব না আমরা? খাব না আমরা চা?

লকডাউনের সময় মিম কন্টেন্টের মধ্যে সবথেকে হাই রেটেড কন্টেন্ট (one year of janta curfew) ছিল এটাই। সেই ব্যক্তির বিখ্যাত উক্তি নিয়ে নানা রকম ভাবে হাসি, মজা হয়েছে। আবার তাঁর দারিদ্র দেখে সাহায্য়ের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অনেক মানুষ। জনতা কার্ফুর এক বছর হয়ে গেল, আর দেখতে দেখতে লকডাউনের এক বছর…

https://bangla.popxo.com/article/how-to-keep-fruits-fresh-for-longer-and-avoid-brown-spots-in-bengali

POPxo এখন চারটে  ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি আর বাংলাতেও!       

বাড়িতে থেকেই অনায়াসে নতুন নতুন বিষয় শিখে ফেলুন। শেখার জন্য জয়েন করুন #POPxoLive, যেখানে আপনি সরাসরি আমাদের অনেক ট্যালেন্ডেট হোস্টের থেকে নতুন নতুন বিষয় চট করে শিখে ফেলতে পারবেন। POPxo App আজই ডাউনলোড করুন আর জীবনকে আরও একটু পপ আপ করে ফেলুন!

19 Mar 2021

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT