ADVERTISEMENT
home / রিলেশনশিপ
আপনার সম্পর্কে টক্সিক মানুষটি আপনিই নন তো?

আপনার সম্পর্কে টক্সিক মানুষটি আপনিই নন তো?

কেউই সম্পূর্ণভাবে পার্ফেক্ট হয় না। সম্পর্কের ক্ষেত্রেও বিষয়টি একরকম। আপনি সব দিকেই পারদর্শী নাও হতে পারেন। এই বিষয়টি একবারেই গ্রহণযোগ্য। কিন্তু টক্সিসিটি (toxic) গ্রহণযোগ্য নয়। অপূর্ণতা আপনাকে প্রাপ্তমনস্ত হতে সাহায্য় করে এবং বদলাতে সাহায্য করে। কিন্তু টক্সিসিটি আপনাকে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত করে তোলে। সব সময়ই অন্যকে দোষ দেওয়া সহজ। কাউকে আমরা সহজেই বলে দিতে পারি, সে একজন টক্সিক পার্টনার (toxic) । কিন্তু নিজের দিকেও একবার লক্ষ্য দেওয়া উচিত। বিষয়টি যদি এমন হয় যে, আপনার সম্পর্কে টক্সিক পার্টনার (toxic) আপনিই? আমাদের নিজেদের ব্যবহারের দিকে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। হয়তো অনেক সময় আমরা বুঝতে পারি কিন্তু তা মেনে নিতে চাই না। কিন্তু নিজের দোষ মেনে নিয়ে নিজেকে বদলে ফেলায় কোনও ভুল নেই। সেটাই পরিবর্তনের প্রথম পদক্ষেপ। এই কয়েকটি বিষয় যদি আপনার মধ্য়েও থাকে। তবে আপনার নিজের ব্যবহারও পরিবর্তন করা বলে মনে করবেন।

আপনি ম্যানিপুলেট (toxic) করেন

কোনও একটি বিষয় সম্বন্ধে দৃষ্টিভঙ্গি বদল করার জন্য আপনি পার্টনারকে ম্যানিপুলেট করেন। তাঁর থেকে কোনও কিছু লুকিয়ে রাখেন। গোপনীয়তা থাকা উচিত, কিন্তু প্রাইভেসি ও সিক্রেসির মধ্য়ে একটি পার্থক্য আছে। আপনি যদি বুঝতেই পারেন আপনি পার্টনারকে ম্যানিপুলেট করছেন, তবে আপনার সম্পর্কের টক্সিক মানুষ (toxic)-টি আপনি। এক সময় আপনার প্রতি আপনার পার্টনারের ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা থাকবে না।

আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান

সম্পর্কে আমরা সব সময়ই চাই যে, সব কিছু আমাদের মতো করে হোক। কিন্তু তা হয় না। তাই স্বাভাবিকভাবেই আমাদের একটু মানিয়ে চলতে হয়। কিন্তু যদি আপনি নিজের ইচ্ছে পূরণের জন্য আপনার পার্টনারকে মানিয়ে চলতে বাধ্য করেন, তবে তা স্বাস্থ্যকর নয়। সম্পর্কে থাকার সময় আপনার পার্টনারের কথা শোনা প্রয়োজন। কারণ, সম্পর্কে দুজনেরই সমান অধিকার রয়েছে। আপনার ইচ্ছে মতো আপনি সঙ্গীকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না।

সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার ভয় দেখান বারবার

সম্পর্কে থাকার সময় কি আপনি পার্টনারকে সব সময় ভয় দেখান? তা যদি করে থাকেন, তবে জেনে রাখুন এটি ইমোশনাল ব্ল্যাকমেল। যা একদমই ভাল নয়। এই ধরনের হুমকি কোনও কঠিন মুহূর্তকে আরও খারাপ করে দিতে পারে। সঙ্গীর বিশ্বাস ভাঙতে পারে। সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার হুমকি বার বার দেওয়ার আগে একটু ভাবুন। শান্ত হন। এরকম পরিস্থিতি আসছে ভেবেই এক পা পিছিয়ে আসুন।

ADVERTISEMENT

তাদের ব্যক্তিগত পরিসর দেন না (toxic)

আপনার পার্টনারের ব্যক্তিগত পরিসর আপনার পছন্দ নয়। আপনি সব সময়ই তাঁর ব্যক্তিগত পরিসরে ঢুকে পড়েন। তিনি ব্যক্তিগত সময় কাটাতে চাইলে, তা আপনাদের মধ্য়ে অশান্তি তৈরি করে। পরিস্থিতি খারাপ হয়।

নিজের বাইরে কিছু ভাবতেই পারেন না

সম্পর্কে থাকলে একে অপরের কথা অবশ্যই ভাবা উচিত। শুধুমাত্র নিজের কথাই ভাবলাম, পার্টনারের বিষয়টি গুরুত্ব দিলাম না, এরকম করবেন না। যদি সম্পর্কের টক্সিক মানুষ (toxic) -টি আপনিই, তবে নিজেকে পরিবর্তন করুন। ভাল থাকুন।

POPxo এখন চারটে ভাষায়!ইংরেজিহিন্দিমারাঠি আর বাংলাতেও!

বাড়িতে থেকেই অনায়াসে নতুন নতুন বিষয় শিখে ফেলুন। শেখার জন্য জয়েন করুন
#POPxoLive, যেখানে আপনি সরাসরি আমাদের অনেক ট্যালেন্ডেট হোস্টের থেকে নতুন
নতুন বিষয় চট করে শিখে ফেলতে পারবেন। POPxo App আজই ডাউনলোড করুন আর জীবনকে আরও একটু পপ আপ করে ফেলুন!

ADVERTISEMENT
04 Aug 2021

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT