ADVERTISEMENT
home / রিলেশনশিপ
সব বিষয়ে মতামত চাপিয়ে দেয় আপনার বয়ফ্রেন্ড? অতিরিক্ত অধিকারবোধ সম্পর্কের ক্ষতি করে

সব বিষয়ে মতামত চাপিয়ে দেয় আপনার বয়ফ্রেন্ড? অতিরিক্ত অধিকারবোধ সম্পর্কের ক্ষতি করে

ভালবাসার সম্পর্কে মিষ্টি হিংসে ও সামান্য অধিকারবোধ থাকেই। আমরা যতই বলি, “না না আমি জেলাস নই!” আসলে মনে সামান্য আগুন তো সবারই একটু একটু হলেও জ্বলে। অনেকেই তাঁর সঙ্গীর সামান্য হিংসে বা অধিকারবোধ বেশ উপভোগ করেন। এই পর্যন্তই সব ঠিক থাকে। বেশ ভালও লাগে। কিন্তু যে কোনও সম্পর্কেই দুই জন আলাদা মানুষের ব্যক্তিগত জীবন ও পরিসর থাকে। সেই ব্যক্তিগত পরিসরকে অন্য় সঙ্গীর অবশ্যই সম্মান করা প্রয়োজন। আপনার অধিকারবোধ বা পজেসিভনেস যেন কোনওভাবেই আপনার সঙ্গীকে সমস্যার মধ্যে না ফেলে বা আপনার সম্পর্কের ক্ষতি না করে। সেই দিকে আপনাকেই নজর রাখতে হবে।

তবে মহিলাদের তুলনায় পুরুষ সঙ্গীর অধিকারবোধ নিয়েই অভিযোগ শোনা যায় বেশি। অনেক মেয়েই এই অভিযোগ করেন যে, তাঁর বয়ফ্রেন্ড অতিরিক্ত পজেসিভ! তাঁর এই পজেসিভনেস বা অধিকারবোধের কারণে সম্পর্কের ক্ষতি তো হচ্ছেই, মেয়েটিও আর এইভাবে থাকতে পারছেন না। শেষ পর্যন্ত এক চূড়ান্ত পর্যায়ে বিষয়টি পৌঁছায়। আপনি কীভাবে বুঝবেন আপনার সম্পর্কও সেরকম জায়গায় যেতে পারে কি না (being possessive over partner)?

 

 

ADVERTISEMENT

আপনার সব কিছুতেই তিনি সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চান

আপনার পছন্দের খাবার, আপনার পছন্দের পোশাক এসব আর নেই! হ্যাঁ, মানে আপনি এক ধরনের পোশাক পরতে পছন্দ করেন। কিন্তু আপনার বয়ফ্রেন্ড আপনাকে সেই ধরনের পোশাকে (being possessive over your partner)দেখতে চান না। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, না তুমি এই পোশাকটি পরবে না। কিন্তু আপনারও মনে রাখা উচিত। আপনি একজন স্বতন্ত্র মানুষ। যিনি স্বাধীন। কী পরবেন, কী খাবেন তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার আপনার আছে। আপনার পছন্দ বা রুচির উপর তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে পারেন না। তাঁকে সেই বিষয়টি স্পষ্ট করে জানিয়ে দিন। চুপচাপ সব মেনে নেবন না। যদি আপনার বিরুদ্ধ মত শুনে তিনি আরও অশান্তি করেন। তবে আপনি বুঝবেন আপনার অন্য় পদক্ষেপ করার প্রয়োজন আছে।

আপনি কার সঙ্গে কথা বলবেন, তিনি ঠিক করে দেন?

ADVERTISEMENT

আপনি কার সঙ্গে কথা বলবেন, সেই নিয়েও মতামত জানান(being possessive over partner)

অনেকেই এই কথা বলে থাকেন, আমি অন্য কোনও ছেলের সঙ্গে কথা বলি তা আমার বয়ফ্রেন্ড পছন্দ করেন না। মানে? আপনার বন্ধুবান্ধব থাকবে না? আপনি নিশ্চয়ই কোনও কলেজ বা স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। এখন হয়তো কোনও অফিসে কাজ করেন। সেখানে আপনার পুরুষ সহকর্মী রয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে আপনি কাজের সূত্রে কথা বলবেন না? সেটাও কি গ্রহণযোগ্য? আপনি কার সঙ্গে কথা বলবেন, কার সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখবেন তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার আপনার রয়েছে। আপনার সঙ্গী এই নিয়ে আপনাকে কোনও কিছু বলতে এলে, তাঁকে সেই কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিন।

অতিরিক্ত সন্দেহ করেন

কোনও ছেলের সঙ্গে কথা বললেই তিনি রাগ করেন। আপনি তাঁকে বুঝিয়ে বললেও সেই কথা তিনি শুনতে চান না। আপনি কোথায় যাবেন, কোনও বন্ধুর সঙ্গে আউটিংয়ে যাবেন কি না, সেই নিয়েও মতামত জানান। এইরকম হলে এখনই সতর্ক হন। এই বিষয়টিকে প্রশ্রয় দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবেন না। কারণ শেষ পর্যায় বিষয়টি এমন জায়গায় পৌঁছাবে যে আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। সব কিছু তখন চুপচাপ মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। তাই এখন থেকেই সতর্ক হন।

ADVERTISEMENT
https://bangla.popxo.com/article/why-you-need-to-take-a-break-from-everyone-in-bengali

POPxo এখন চারটে ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি আর বাংলাতেও!      

বাড়িতে থেকেই অনায়াসে নতুন নতুন বিষয় শিখে ফেলুন। শেখার জন্য জয়েন করুন #POPxoLive, যেখানে আপনি সরাসরি আমাদের অনেক ট্যালেন্ডেট হোস্টের থেকে নতুন নতুন বিষয় চট করে শিখে ফেলতে পারবেন। POPxo App আজই ডাউনলোড করুন আর জীবনকে আরও একটু পপ আপ করে ফেলুন!

12 Jul 2021

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT