আধ্যাত্মিকতা (spiritual) আসলে কী? এই প্রশ্ন কোনও না কোনও সময় আমাদের মনে নিশ্চয়ই জেগেছে? কারণ মানুষ সারা জীবন এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছে যে আমি কে? আমি কোথা থেকে এসেছি? আধ্যাত্মিকতা কোনও পুজো বা অর্চনা করা নয়। নিজের মনকে স্থির রেখে নিজের মতো করে ইশ্বরকে খোঁজাই হল আধ্যাত্মিকতা। অনেক সময় নানা কারণে আমরা বিচলিত হয়ে পড়ি। সেটা পারিবারিক কোনও সমস্যার জন্য হতে পারে আবার পেশাগত জীবনেও বাধা আসতে পারে। তখন মন খুব অস্থির হয়ে পড়ে। আর ঠিক এই সময়ই কাজে আসে আধ্যাত্মিক কোটসগুলি। কেউ যদি এই সময় এরকম কোনও কোটস আপনাকে পাঠায় বা আপনি যদি কোনও আধ্যাত্মিক কোটস কারো স্ট্যাটাস হিসেবে দেখেন তাহলে মনে শক্তি আসে, মন শান্ত হয়। এরকমই কয়েকটি বাছাই করা আধ্যাত্মিক কোটস ও স্ট্যাটাস আমরা নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য। এগুলো আপনার মনকে শান্ত করবে, বিপদের সময় সাহস যোগাবে।
প্রতিদিনের জীবন সংগ্রামের মুখোমুখি হতে হয় আমাদের সবাইকে। এর অর্থ কিন্তু শুধু অফিস যাওয়া বা সেখান থেকে ফেরা নয়। এর অর্থ অনেক গভীর। একেকটা দিন আমাদের একেকভাবে লড়াই করতে হয়। তার জন্য চাই মানসিক প্রস্তুতি। প্রতিদিন কাজে আসে এরকম কয়েকটি আধ্যাত্মিক কোটস আপনাদের জন্য।
১| তোমাকে ভিতর থেকে বিকশিত হতে হবে। আমাদের সবচেয়ে বড় শিক্ষক হল আমাদের নিজেদের আত্মা। সেই তোমায় সব কিছু শিখিয়ে দেবে।
২| একটা গাছের বীজ পুঁতলে যেমন সেটা থেকে ফুল ফল পাওয়া যায়, সেরকমই তোমার জ্ঞান ও মুখের হাসি অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দাও। এর চেয়ে বড় আধ্যাত্মিক কিছু হয় না।
৩| সুখ অন্যদের থেকে নেওয়া যায়না, কেনা যায়না আর চাওয়াও যায় না। প্রতি মুহূর্তে আনন্দ, সততা ও খুশির সঙ্গে বেঁচে থাকাই হল সুখ।
৪| তোমার কথা বলা ও চিন্তাধারা দেখে বোঝা যায় যে তুমি কতটা পরিণত। সেরকমই অসম্ভব মানসিক চাপের মধ্যেও তুমি কীভাবে স্থির থাকো সেটা দেখে বোঝা যায় তুমি কতটা আধ্যাত্মিক।
৫| তুমি যদি প্রতিদিন ইশ্বরের কাছে নিজের খাবারের জন্য প্রার্থনা কর, প্রতিবেশীর খাবারের জন্য প্রার্থনা কর এবং এই বিশ্বে যারা না খেয়ে আছেন, তাঁদের খাবারের জন্য প্রার্থনা কর, তাহলে বুঝবে তুমি একজন আধ্যাত্মিক মানুষ।
৬| তোমার পা থাকবে মাটিতে, অহঙ্কার বর্জন করতে হবে, কিন্তু তোমার আত্মার স্থান হবে অনেক উঁচুতে। যেখান থেকে তুমি অন্যকে পথ দেখাবে।
৭| মন্দির, মসজিদ আর গির্জা যেখানে তোমার ইচ্ছা সেখানে গিয়ে তুমি প্রার্থনা করতে পার। কিন্তু ইশ্বরকে নিজের মতো করে খুঁজে নিয়ে মানবতাকে সবার উপরে স্থান দিও।
৮| যারা অন্যকে জয় করে নিজেদের শক্তি দেখাতে চায়, তাঁরা কখনওই আধ্যাত্মিক হতে পারে না। এতে শুধুই তাঁদের অন্তরের শুন্যতা প্রকাশ পায়।
৯| সংসারে একজন ভাল মা, একজন ভাল বাবা বা একজন ভাল মানুষ হয়ে ওঠাও আধ্যাত্মিক।
১০| প্রার্থনা মানে জোর করে গান গাওয়া নয় বা কোনও কিছু চাওয়া নয়, বরং আরও অনেক কিছু গভীর। এটা হল বিশ্ব সংসারের সৃষ্টি কর্তার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা।
হোয়াটসঅ্যাপের স্ট্যাটাস হওয়া উচিত এমন যা দেখে অন্যরাও অনুপ্রাণিত হবে। কারণ আপনার কাছে যদি আধ্যাত্মিকতার মানে হয় অন্যের প্রতি সাহাজ্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া তাহলে আপনি এরকমটাই করতে চাইবেন বা করবেন। হোয়াটসঅ্যাপে স্ট্যাটাস দেওয়ার মতো কয়েকটি আধ্যাত্মিক স্ট্যাটাস রইল আপনাদের জন্য।
১| যে অন্যকে জানে সে হল বুদ্ধিমান কিন্তু যে নিজেকে জানে সে হল একজন আলোকিত মানুষ।
২| যখন তুমি অন্যদের বিচার করো তখন তুমি নিজের অজান্তেই নিজেকে ছোট করো।
৩| যখন তুমি বুঝতে পারবে তোমার চিন্তাশক্তির জোর কতটা তখন তুমি কিছুতেই নিজের মনে নেগেটিভ চিন্তার স্থান দেবে না।
৪| সুখী হওয়ার কোনও রাস্তা নেই বরং সুখী হওয়াটাই একটা রাস্তা।
৫| ছোট বড় সবাইকে ভালবাসলেই স্বর্গের সুখ পাওয়া যায়।
৬| যে হৃদয়ে ভালবাসা আছে সেটাই হল ইশ্বরের বাসস্থান।
৭| প্রকৃত আধ্যাত্মিক মানুষেরা যারা ইশ্বরকে ভালবাসেন তাঁরা এই বিশ্ব সংসারের সব কিছুই ভালবাসেন।
৮| এই পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার কোনও না কোনও কারণ আছে। সেই কারণ খুঁজতে যেওনা।
৯| এই পৃথিবীতে সব কিছু পরিবর্তন করার চেষ্টা না করে আগে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করো।
১০| আমরা নিজেরা যেটা দেখতে চাই সেভাবেই প্রত্যেক পরিস্থিতিকে দেখি ও বিচার করি।
আপনার কাছের মানুষ যারা, যারা আপনাকে স্নেহ করেন ও ভালবাসেন, তাঁরা আশা করেন সব সময় আপনি তাঁদের পাশে থাকবেন। সেটা হয়তো সব সময় সম্ভব হয় না। কিন্তু তাঁদের যদি মাঝে মাঝে এমন কিছু কোটস পাঠিয়ে দেন যেটা দেখে তাঁদের মনোবল বৃদ্ধি পায়, তাহলে ভাল হয়।
১| জীবনের প্রতিটা অভিজ্ঞতা হল একটি শিক্ষা এবং প্রত্যেক ক্ষতি পরে লাভের নির্দেশ দেয়।
২| মানুষ সেটাই দেখে যেটা তাঁদের দেখা শেখানো হয়।
৩| তোমার মন যদি কাচের মতো স্বচ্ছ হয় তাহলে সেখানে স্বর্গ দেখা যাবে।
৪| জীবনের আসল রাস্তা কুকিয়ে আছে আশা ও নিরাশার ঠিক মাঝখানে।
৫| আজকের দিনটা ভাল করে উপভোগ করলেই আগামী দিনের জন্য তুমি স্বপ্ন দেখতে পারবে।
৬| ইশ্বরকে কোনও আকারের মধ্যে খোঁজার চেষ্টা করোনা। কারণ আকারের একটা সীমা আছে কিন্তু ইশ্বর হলেন অসীম।
৭| সুখী হওয়ার রহস্য হল তোমার মনকে সমস্ত জাগতিক চাহিদা থেকে বিচ্ছিন্ন করা।
৮| জীবন হোক গোলাপের মতো, যে কথা না বলেও শুধু সুগন্ধ দিয়ে নিজের উপস্থিতি সবাইকে বুঝিয়ে দিতে পারে।
৯| তোমাকে এই পৃথিবীতে কেউ না কেউ, কখনও না কখনও আশীর্বাদ করছে, সেই অজানা আশীর্বাদের জন্য সবাইকে মনে মনে ধন্যবাদ জানাও।
১০| ঈশ্বর সবার মনে ভালাবাসার বীজ বপন করেছেন। সেই গাছকে আরও বড় করে তোলো।
ভয় হল এমন এক অনুভূতি যা জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকে। এ শুধু নিছক ভূতের ভয় নয়। বরং হারিয়ে যাওয়ার ভয়, হেরে যাওয়ার ভয় আরও অনেক গভীর ভয় যা আমাদের মনে শিকড় বিস্তার করেছে খুব ধীরে ধীরে। সেই সমস্ত ভয় থেকে মুক্তি পেটে কাজে আসবে এই আধ্যাত্মিক কোটসগুলি।
১| শুধু ভাবলেই হবে না, ভয়কে মুছে ফেলার পদক্ষেপ তোমাকেই নিতে হবে।
২| তোমার প্রতিদিনের লড়াইটা অনেক বেশি ভয়ের, এর পরে আর কোনও কিছুকে ভয় পাওয়ার নেই।
৩| যদি ভয়কে জয় করতে চাও, তাহলে বাড়িতে বসে থেকনা, রাস্তায় নেমে সেই ভয়ের মুখোমুখি দাঁড়াও।
৪| একজন সাধারণ মানুষ ভাবে যে আগে ভয়কে হারিয়ে দিয়ে তারপর কাজে মন দেবে কিন্তু একজন পেশাদার জানে ভয় বিহীন কেউ নয়। তাই সে কাজটা আগে করে।
৫| সাহসী হওয়ার মানে ভয় শূন্য হওয়া নয়। সাহসী হল সে যে ভয়ের বিরোধিতা করে।
৬| নিজের উপর বিশ্বাস রেখে যেটা ভাল লাগে সেটাই করো। ভয় যেন তোমার পথে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়।
৭| ব্যর্থতা যেন ভয়ের কারণ না হয় বরং সফল যাতে হতে পারো সেই চিন্তা করো।
৮| ভয়কে যে জয় করে সেই প্রকৃত সাহসী যোদ্ধা।
৯| ব্যর্থতাকে ভয় না পেয়ে আমি এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার নিয়েছি।
১০| যেদিন ভয়কে জয় করবে সেদিন নিজেকে আরও বেশি শক্তিশালী মনে হবে।
সাফল্য আর ব্যর্থতা একই মুদ্রার দুই দিক। কখনও আমরা সফল হই আবার কখনও ব্যর্থ। ব্যর্থ হলে থেমে থাকলে চলবে না। বরং সেটাকেই নিজের শক্তি হিসেবে ধরে নিয়ে এগিয়ে চলতে হবে জীবনের কঠিন পথ ধরে। তাহলেই জীবনে ঠিক সাফল্য আসবে।
১| ব্যর্থতা মানে হেরে যাওয়া নয়, সাময়িক থেমে যাওয়া আর তারপর আবার এগিয়ে চলা।
২| যদি সফল না হতে পারো, ভেঙে না পড়ে মনে রেখো কোনও জীবনই শুধু সফলতার ইতিহাস নয়।
৩| আমি সফল না হলে আবার চেষ্টা করব, বারবার চেষ্টা করব। দৌড়ে প্রথম হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, তুমি কীভাবে এই প্রতিযোগিতা শেষ করলে সেটাই দেখার।
৪| যদি মনে হয় হেরে যাওয়া লজ্জার তাহলে নিজেকে এমনভাবে তৈরি করো যাতে পরেরবার আর হারতে না হয়।
৫| ব্যর্থতা হল একটি সফল জীবনের অবিচ্ছেদ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
৬| সাফল্য বেছে নাও, ব্যর্থতা নয়।
৭| ব্যর্থ হওয়াটা দোষের নয়, নিজেকে অসফল মনে করাটা দোষের।
৮| সাফল্যের পথে এগিয়ে চলার প্রথম ধাপ হল ব্যর্থতা।
৯| কাজ করে যাও, সাফল্য আর ব্যর্থতা নিয়ে বেশি ভাবার দরকার নেই।
১০| সফল মানুষের ভাল অভ্যেস রপ্ত করো, ব্যর্থ মানুষের নেগেটিভ চিন্তা গ্রহণ করো না।
আমরা প্রত্যেকেই কোনও না কোনও সময়ে জীবনে এই খারাপ দিনগুলোর মুখোমুখি হয়েছি। খারাপ সময় জীবনে আসবেই। ভেঙে পড়ার দরকার নেই। এই সময় আবার চলেও যায়। তার জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়।
১| যদি কোনও কিছু তোমায় বিরক্ত করছে, শান্তি দিচ্ছে না, অস্থির করছে, তার মানে এটা তোমার ধৈর্যের পরীক্ষা। সফল ভাবে এই পরীক্ষায় পাশ করো।
২| হিরে আসলে এক্তাল্ল কয়লা ছাড়া আর কিছু নয়। অসম্ভব চাপেই সেই হিরে হতে পেরেছে।
৩| ভয়, যন্ত্রণা, অনিশ্চয়তা নিয়েই শুরু করো, কিন্তু থেমে থেকনা।
৪| যখন দেখবে স্রোতের মতো তোমার দিকে আশীর্বাদ আসছে, তখন তোমার যুদ্ধটাও অনেক সহজ হয়ে যাবে।
৫| আমাদের কেউ সাহায্য করতে পারে না। আমাদের শুধু আমরাই পথ দেখাতে পারি।
৬| নিজেকে বেঁধে রেখনা, আটকে রেখনা, জীবন সহজ হয়ে যাবে।
৭| সমস্ত কষ্ট জমা রাখো নিজের ভিতরে। এটা তোমার জ্বালানি এটা দিয়েই তোমায় এগিয়ে যেতে হবে।
৮| জীবনের লড়াই লড়ার জন্য যা যা দরকার সব তোমার আছে, সেগুলো গুছিয়ে নিয়ে মাঠে নেমে পড়ো।
৯| আমরা নিজেরাও জানিনা আমাদের ভিতরে কতটা শক্তি লুকিয়ে আছে। জীবন যখন আমাদের পরীক্ষা নেয় আমরা সেই শক্তির উপস্থিতি টের পাই।
১০| খারাপ সময় এলেই আমি নিজেকে প্রশ্ন করি, “আমি কি পারব?” আমার মন বলে “তুমি আগেও তো পেরেছ।”
আমরা প্রত্যেকেই নিজের জীবনে সুখ ও আনন্দ চাই। কিন্তু বিষয় হচ্ছে একেক জনের কাছে সুখের অর্থ একেক রকম। কেউ ধনী হয়ে সুখী হতে চায় আবার কেউ নিজের পরিবার নিয়ে সুখে থাকতে চায়। যদিও আসল সুখ লুকিয়ে আছে অনেক গভীরে।
১| ভবিষ্যতে ভাল থাকার জন্য যেটা করছ সেটা সুখ নয়, বর্তমানে যেটা করছ সেটাই সুখের।
২| সাফল্য সুখের রাস্তা নয়, সুখ হল সাফল্যের চাবিকাঠি।
৩| ভালবাসা দেওয়া ও পাওয়া, সুখের এটাই সবচেয়ে বড় রাস্তা।
৪| ভাল কাজের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি সুখ লুকিয়ে থাকে।
৫| আমাদের কাছে কতটা আছে সেটা সুখের নয়, আমরা যেটুকু আছে সেটুকু দিয়ে কীভাবে জীবন উপভোগ করছি সেটাই সুখের।
৬| তুমি সুখী মানে এই নয় যে সব কিছু নিখুঁত আছে, এর মানে হল এটাই যে তুমি এসব তুচ্ছ জিনিস নিয়ে আর ভাবো না।
৭| তোমার নাকের নিচেই মস্ত বড় সুখের হদিশ আছে। তোমার হাসি।
৮| সুখ রেডিমেড হয় না। তোমার কাজের মধ্যে দিয়ে সেটা আসে।
৯| এই পৃথিবীতে সুখী মানুষ তাঁরাই যারা বেশি নিতে পারে না, কিন্তু অনেকটা দিতে পারে।
১০| তুমি যা বলছ, যা করছ, যা ভাবছ সবটুকুর মধ্যে সামঞ্জস্য থাকাটাই হল সুখ।
জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে! এর চেয়ে দামী কথা আর হয় না। যে জন্মায় সে যে প্রাণীই হোক না কেন, কালের নিয়মে তাঁকে একদিন মৃত্যু বরণ করতেই হয়। প্রিয়জন ছেড়ে গেলে কষ্ট হয় ঠিক কথা, কিন্তু এটাই মানুষের নিয়তি।
১| মৃত্যু জীবনের বিপরীত নয়, এটা জীবনের একটি অংশ।
২| আমরা সবাই একদিন মারা যাব। চেষ্টা করতে হবে বেঁচে থাকাকালীন এমন কিছু করার যাতে মরার পরেও সবাই মনে রাখে।
৩| মৃত্যুর সবচেয়ে ভাল দিক হল, এটা একবারই হয়! তাই জীবন এত সুন্দর লাগে।
৪| জীবনের দৈর্ঘ্য কতটা সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, জীবনের গভীরতা কতটা সেটা গুরুত্বপূর্ণ।
৫| যাঁদের মন স্থির, মৃত্যু তাঁদের কাছে আরও একটা রোমাঞ্চকর অভিযান।
৬| যারা জীবনের প্রতিটা মুহূর্ত উপভোগ করেন তাঁরা মৃত্যুকে ভয় পান না।
৭| প্রাণ ভরে বাঁচুন, কাজ করুন, তারপর আলো নিভিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। ব্যাস!
৮| জীবন আর মৃত্যু আলাদা নয়। সব নদী একদিন সমুদ্রে গিয়ে মেশে।
৯| যে মরতে ভয় পায় সে নয়, যে বাঁচতে ভয় পায় সে ভিতু।
১০| তোমার কাজ যতক্ষণ মানুষ মনে রাখবে ততক্ষণ তুমি মৃত বলে গন্য নয়।
শরীরের নানা অঙ্গ প্রত্যঙ্গ, শিরা উপশিরার মতো, আমাদের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে কান্না হাসির মতো অসংখ্য আবেগ। নানা রঙের কড়ির মতো এই আবেগ আমাদের জীবন আরও বেশি উপভোগ্য করে তোলে। আবেগ বাদ দিয়ে বেঁচে থাকা যায় না।
১| যেদিন শান্ত হয়ে বসবে আর কিছুই করার থাকবে না, সেদিন জীবনের মানে তোমার কাছে স্পষ্ট হবে।
২| জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবেগ হল সেই মুহূর্ত যখন আমি জন্মেছিলাম। আমার মায়ের মুখের হাসি ছিল স্বর্গীয়।
৩| জীবনের প্রতি যারা বিশ্বাস রাখেন তাঁদের জীবন বহমান স্রোতের মতো এগিয়ে চলে।
৪| প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে এটা মনে রেখো তুমি বেঁচে আছ এটা একটা দারুণ ব্যাপার। বেঁচে আছ বলেই তুমি ভালবাসতে পারছ, চিন্তা করতে পারছ।
৫| কাল কী হবে এটা ভেবে সময় নষ্ট না করে নিজের ইনবক্স চেক করো। হয়তো তোমার বন্ধু তোমায় কফি খেতে ডাকছে।
৬| ভাল মানুষ হয়ে ওঠার অর্থ মানে নিজেকে বদলে ফেলা নয়, এর অর্থ হল আগের যে তুমি ছিলে তাঁকে ভুলে যাওয়া।
৭| সব কিছু ভাল লাগে যখন যেটা যেমন তাঁকে আমরা সেভাবেই গ্রহণ করতে শিখে যাই।
৮| চোখ বন্ধ করে যেদিন দেখতে শিখে যাবে, সেদিন তোমার জীবন সার্থক হবে।
৯| নদীর জল চামচ দিয়ে গুলে চা বানাতে যেওনা, নদীকে নিজের মতো বয়ে যেতে দাও।
১০| এত কিছু করার আছে এই জীবনে, তিন ঘণ্টা প্রার্থনা করে নষ্ট করতে চাই না।
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!
আপনি যদি রংচঙে, মিষ্টি জিনিস কিনতে পছন্দ করেন, তা হলে POPxo Shop-এর কালেকশনে ঢুঁ মারুন। এখানে পাবেন মজার-মজার সব কফি মগ, মোবাইল কভার, কুশন, ল্যাপটপ স্লিভ ও আরও অনেক কিছু!