দুর্গাপুজো, বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। তা বটে। সত্যি করে বলুন তো, বছরের ওই চারটে দিনের জন্যই তো অপেক্ষা। সারা বছরের ক্লান্তি, মালিন্য দূর করে দেওয়ার জন্য চারটে দিনই থাকে। গোটা বছরের অক্সিজনে বাঙালি জোগাড় করে নেয় পুজোর চারটে দিনেই। হই-হুল্লোড়, খাওয়া-দাওয়া, পুজোর প্রেম, আড্ডা, বন্ধুত্ব, খুনসুটিতে জমাটি সময়। আর তো হাতে মাত্র কয়েকটা দিন। মাঞ্জা দেওয়ার প্রিপারেশন (Bengali Durga Puja) শুরু করেছেন? এখন কিন্তু আর সে যুগ নেই। যে মায়ের তুলে রাখা পুরনো ঢাকাই, ছোটপিসির পিওর সিল্ক আর বড়মামির তসরে বাকি তিনটে দিন ম্যানেজ করে একটা দিন নতুন শাড়ি গায়ে তুলবেন আপনি। না! সে করলে কিন্তু পিছিয়ে পড়বেন। এখন কিন্তু হেপ অ্যান্ড হ্যাপেনিংয়ের যুগ। ফলে চারটে দিনের প্রিপারেশন চলে সারা বছর ধরেই। আপনার চেহারা যেমনই হোক না কেন, পুজোর ভিড়ে যাতে আলাদা করে নজর পড়ে আপনার উপর সে চেষ্টা করতে হবে বৈকি! প্যান্ডেলে গোল হয়ে বসে আড্ডা মারার সময় বা সন্ধিপুজোর সময় আপনার উপরেই যেন বিশেষ মানুষটির চোখ আটকায় তার জন্য প্রিপারেশন নিতে হবে না? দেখুন, নিজের চোখে তো আমরা সকলেই সুন্দর। কিন্তু বাকিদেরও তো চোখ ধাঁধিয়ে দিতে হবে নাকি? ফ্যাশনের একটা গোড়ার কথা মন রাখুন, টিভিতে বা সোশ্যাল ওয়ালে অনেককে অনেক রকম পোশাক পরতে দেখেন আপনি। অথবা সেলেবদের ফ্যাশন স্টেটমেন্ট (Dresses For Durga Puja) দেখলে আপনার চোখ ধাঁধিয়ে যায়। মনে হয় ওটাও আমার চাই। এখানেই কিন্তু বিরাট ভুল করেন অনেকে। যে পোশাক আপনারে মানাবে সেটাই পরুন। আপনার চেহারা, গায়ের রঙ অনুযায়ী বেছে নিন নিজের মতো করে। কাউকে নকল করার চেষ্টা করে লাভ হয় না। আর যে ড্রেসই পরুন না কেন, সেটা ঠিক মতো ক্যারি করতে পারাটাই আসল কথা।
আরো পড়ুনঃ দুর্গা পুজার কমপ্লিট মেকআপ গাইড
ভারী চেহারায় সবচেয়ে ভাল মানায় শাড়ি (Saree)। এমন ধরনের শাড়ি বেছে নিন যা শরীরের সঙ্গে লেগে থাকবে। পুজোর জন্য মেটিরিয়াল হিসেবে আইডিয়াল সুতি। ট্রাই করতে পারেন অনায়াসে। যদিও শিফন শাড়ি সব সময়ই শরীরের সঙ্গে লেগে থাকে। কিন্তু পুজোর আবহে তা ঠিক মানানসই নয়। ফলে নরম সুতি বা হ্যান্ডলুম (Bengal Handloom Sarees) পরে সেজে উঠুন সনাতনী সাজে। খাদি, মটকার মতো আরামদায়ক মেটিরিয়ালও কিনতে পারেন। পুজোর রাতের জন্য বেছে নিতে পারেন সিল্ক বা তসর। তবে শাড়ির বুননে নজর দিন।
POPxo Recommends: হ্যান্ডলুম শাড়ি, মটকা শাড়ি এবং খাদির শাড়ি
যাঁরা একটু রোগাসোগা গোছের, তাঁরা শাড়ি ছাড়াও সালোয়ার কামিজ, কুর্তা, পালাজো দিয়েও সাজাতে পারেন পুজোর কালেকশন (Durga Puja Special Dress)। যদি শাড়ি পরতেই হয়, লম্বা হাতা ব্লাউজ ট্রাই করুন। ব্লাউজের পিঠ এয়ারহোস্টেসদের মতো হতে পারে। গলা মেকআপ করতে বেছে নিন হাইনেক ব্লাউজ। সালোয়ার-কামিজে প্রিন্টের আধিক্য আনুন। পালাজো আপনাদের জন্য বেশ ভাল পোশাক। লং লেংথ কামিজের সঙ্গে পালাজো, জাস্ট ফেটে যাবে!
POPxo Recommends: প্রিন্টেড পালাজো-কুর্তা, লম্বা হাতা ব্লাউজ, অন্যরকম সালোয়ার-কামিজ
আপনার চেহারার ধরন মাঝামাঝি হলে সুতি, হ্যান্ডলুম, তসর, কোটা, সিল্ক, মসলিন, কোসা, মটকা, শিফন, সব ধরনের শাড়ি মানাবে ভাল। তাই পুজোর সকালের জন্য সুতির শাড়ির (Bengal Cotton Sarees) অপশন রাখুন। আর রাতের জন্য বেছে নিন সিল্ক বা তসর। ব্লাউজ নিয়েও এক্সপেরিমেন্ট করতে পারেন। অফ শোল্ডার ট্রাই করুন রাতের সাজে। সুতো, কাঠ, পুঁতির মতো জিনিস ব্যবহার করে নিজেই তৈরি করে নিন লটকন। আলাদা করে পাড় করে ব্লাউজের হাতায় কুঁচি করে সেলাই করে নিন। অন্য রকম দেখতে লাগবে। সুতোর কারিকুরিতেও আলাদা ব্লাউজ তৈরি করে নিতে পারেন অনায়াসে।
POPxo Recommends: মন্দির পাড়ের তসরের শাড়ি, সুতির কাপড়ে সুতোর লটকনওয়ালা ব্লাউজ
ইনস্টাগ্রাম
যাঁদের চেহারা ভারী, তাঁরা কখনও ওয়েস্টার্ন আউটফিট পরবেন না, তা-ও আবার হয় নাকি? কিন্তু চেহারার কথা ভেবে আগে থেকে প্ল্যান করতে হবে, কী ধরনের ওয়েস্টার্ন আউটফিট আপনাকে ভাল মানাবে। ধরুন, গাউন। বোল্ড কালারের লং গাউন ট্রাই করতে পারেন। জিন্স বা কুর্তি তো রোজই পরেন। পুজোর আবহে বেছে নিন অন্য পোশাক (Puja Dress)। যদি একটু সাহসী হতে চান, তা হলে গাউনের শোল্ডার নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে পারেন। তবে সব সময়ই ডার্ক শেড বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন ডিজাইনারররা।
POPxo Recommends: বোল্ড কালারের লং গাউন এবং প্রিন্টেড, এমব্রয়ডারড মেড টু মেজার অফ শোল্ডার গাউন
যাঁরা রোগা, তাঁরা ডেলি ইউজের ডেনিমের সঙ্গে প্রিন্টেড নানা রংয়ের শার্ট বেছে নিতে পারেন (Durga Puja Dress Ideas) পুজোর জন্য। অফ-শোল্ডার টপ না পরাই ভাল। কারণ, এতে কাঁধের অংশ খোলা থাকায় কলার বোনের হাড় দেখা যায়। আপনি রোগা হওয়ার কারণে তা দেখতে খুব একটা ভাল লাগবে না। কালারফুল টি শার্টের সঙ্গে ট্রাই করতে পারেন শর্টসও।
POPxo Recommends: উজ্জল হলুদ রংয়ের শর্টস, পিচরঙা টি শার্ট
যাঁরা মাঝামাঝি চেহারার অধিকারী, তাঁদের তো পোয়া বারো! কারণ, শর্ট ড্রেসই বলুন বা চেনা জিন্সের স্মার্ট সাজ, সবই আপনার চেহারায় মানাবে ভাল। ভ্যারাইটি নিয়ে আসুন শার্টের কলারের সেলাইয়ে অথবা বোতামের রঙে। ডিজাইনার লুক চাইলে অফ শোল্ডার গাউনও ট্রাই করতে পারেন।
POPxo Recommends: ফ্লোরাল প্রিন্টের শর্ট ড্রেস, রাগেড জিনস
এটা হচ্ছে আজকালকার সবচেয়ে হিট ট্রেন্ড! ভাল বাংলায় বললে ফিউশন, গোদা ভাষায় বললে জগাখিচুড়ি আউটফিট! দেখে নিন, চেহারার ধরন অনুযায়ী এই পুজোয় ফিউশনের কোন-কোন কম্বিনেশন (Puja New Dress) ট্রাই করতে পারেন আপনি।
ইনস্টাগ্রাম
ভারী চেহারায় ফিউশন আউটফিট (Durga Puja Special Dress) সবচেয়ে ভাল মানাবে। ভারতীয় আর পশ্চিমির মিক্স অ্যান্ড ম্যাচের এক্সপেরিমেন্ট করে পুজোর সময় তাঁদের তাক লাগিয়ে দিন তো। ব্লাউজের বদলে জ্যাকেট দিয়ে শাড়ি পরুন। অথবা পুরনো শার্টে একটা ছোট্ট প্যাটার্ন স্টিচ বা অ্যাপ্লিক করিয়ে লুক বা পাল্টে নিন। ওটাই হবে আপনার হটকে ব্লাউজ। সাধারণ শাড়ি দিয়েও দারুণ মানাবে। অথবা শর্ট হাইনেক কুর্তা পরে শাড়ির আঁচলটা সামনে নিয়ে নিন। ভিড়ের মধ্যেও আপনি আলাদা হতে বাধ্য।
POPxo Recommends: ইন্ডিগো জ্যাকেট ব্লাউজ এবং ইন্ডিগো শাড়ি
যাঁরা রোগা, ফিউশন আউটফিটের অপশন তাঁদের জন্য প্রচুর। আপনার চেহারা যাতে একটু ভারী মনে হয় তার জন্য পরে ফেলুন Wrapper। কলমকারি, বাটিক প্রিন্ট, পোলকা ডটসের উপর বিভিন্ন ডিজাইন ট্রাই করতে পারেন। সঙ্গে মানানসই সুতির টপ। হারেম প্যান্ট আপনার জন্য আদর্শ। কারণ, এতে চেহারা ভারী দেখাতে বাধ্য। ম্যাক্সি ড্রেস বা ফ্রক স্টাইলের কোনও ড্রেসও (Durga Puja Dress) পরতে পারেন। একরঙা না বেছে নিয়ে প্রিন্টেড পোশাকে নজর দিন। কারণ, পোশাকের উপর প্রিন্ট থাকলে তা আলাদা করে চোখে পড়ে। চেহারার খামতি অনেক সময় ম্যানেজ হয়ে যায়।
POPxo Recommends: প্রিন্টেড ম্যাক্সি ড্রেস, ইন্ডিয়ান খাড়ি প্রিন্ট হারেম প্যান্ট এবং ফ্রক ড্রেস
যাঁরা সাধারণ চেহারার অধিকারী, তাঁরা তো উপরওয়ালার আশীর্বাদ নিয়ে জন্মেছেন! ফিউশনের ক্ষেত্রে যে-কোনও পোশাকই তাঁদের মানিয়ে যাবে। ধরুন স্কার্ট পরলেন। সঙ্গে নিলেন বাহারি স্কার্ফ। আবার স্ট্রেট কাটের ট্রাউজার্স পরুন লং কুর্তা দিয়ে। স্কার্ফের স্টাইল (Puja New Dress) বদলে মাথায় বেঁধে নিন ব্যান্দানা। জ্যাকেট বা গোল গলা গেঞ্জি দিয়ে শাড়ি পরতে পারেন। কাপড়ের হার পরে নিন কোমরবিছে হিসেবে। চেনা পালাজোর পায়ের কাছে কাঁথা স্টিচ করে কোনও ডিজাইন করিয়ে নিন, মানাবে ভাল।
POPxo Recommends: প্রিন্টেড স্কার্ফ, চাঙ্কি অ্যাকসেসরিজ এবং এমব্রয়ডারি করা পালাজো
১| শপিং করাটা এখন আর আমাদের কাছে নতুন নয়। শুধুমাত্র পুজোতেই নতুন জামা হবে, সেই অপেক্ষায় সারা বছর এখন আর বসে থাকে না জেন ওয়াই। বরং সারা বছরই চলতে থাকে কেনাকাটা। তবুও পুজোর শপিং (Pujo Shopping) বাঙালির আলাদা নস্ট্যালজিয়া। কেউ কেউ হয়তো শুরু করে দিয়েছেন। কেউ বা জাস্ট শুরু করবেন। বেরনোর আগে লিস্ট করেছেন তো?
২| লিস্ট করাটা মাস্ট। শুধু তো নিজের জন্য শপিং নয়। এ সময় গিফট দেওয়াটা বাঙালির রীতি। ফলে পরিবার বা বন্ধুদের কাকে কাকে জামাকাপড় কিনে দিতে হবে তার ফর্দ হাতে থাকাটা জরুরি।
৩| শপিংয়ে (Pujo Shopping) গিয়ে যে ড্রেস বা শাড়ি আপনার পছন্দ হল, সেটাই কিনে ফেলেন কি? তাহলে সেটা বড় ভুল। কারণ যে কোনও পোশাক আপনাকে মানাবে না। যেটা আপনাকে ভাল লাগবে, বাজেট অনুযায়ী সেটাই কিনুন।
৪| এমন কিছু জামা বা শাড়ি কিনবেন না, যেটা বছরে একবার পড়বেন। ধরুন, একটা ভারী সিল্কের শাড়ি কিনে ফেললেন, শুধুমাত্র বিয়ের অনুষ্ঠান ছাড়া সেটা পরতে পারবেন না। এমন জিনিস দাম দিয়ে কেনাটা কোনও কাজের কথা নয়।
৫| বাজেটের ব্যাপারে খেয়াল রাখুন। পছন্দ হল বলে যে কোনও জিনিস কিনে নিলে পরে আপনারই পকেটে টান পড়বে। সে কারণে পুজোর শপিংয়ের বাজেট আলাদা করে করুন।
৬| রঙের বিষয়ে খেয়াল রাখুন। যে ধরনের রঙ আপনার ত্বক বা চেহারার সঙ্গে ভাল মানায় সেই রঙের পোশাকই কিনুন। অন্য কোনও রঙের পোশাক নজরকাড়া বলে কিনে ফেলার সমস্যা হচ্ছে, তাৎক্ষণিক ভাল লাগবে হয়তো। কিন্তু পরে সেই পোশাক আর পরতে ইচ্ছে করবে না আপনার।
৭| দোকানদার নানা ভাবে ক্রেতাকে কনভিন্স করার চেষ্টা করেন। ব্যবসার সুবিধার্তে সে তো তিনি করবেনই। কিন্তু তাতে ভুলে যা খুশি শপিং করবেন না। যেটা প্রয়োজন পছন্দমতো সেটা কিনে ফেলুন।
৮| অনলাইন শপিং (Pujo Shopping) এখন খুব জনপ্রিয়। আমরা অনেকেই এতে অভ্যস্ত। যদি পুজোর শপিং ও অনলাইনে করবেন বলে প্ল্যান করেন, তাহলে এটাই সঠিক সময়। কারণ অনলাইনে কেনা কোনও জিনিসের সাইজ বা রঙ ডেলিভারির পর পছন্দ না হলে যদি চেঞ্জ করতে চান, তা হলেও কিছুটা সময় হাতে রেখেই পুরো প্রসেসটা কমপ্লিট করে নেওয়া ভাল। অবশ্যই অনলাইনে চেনা সাইটগুলোর থেকে শপিং করুন। হঠাৎ গজিয়ে ওঠা কোনও সাইটের ভরসায় পুজোর শপিং না করাই ভাল।
৯| অন্য কাউকে গিফট দিতে চাইলে তাঁর জামার সাইজ জেনে শপিংয়ে যান। এতে বার বার পাল্টানোর ঝামেলা থাকবে না।
১০| পুজোর শপিংয়ে (Pujo Shopping) এখন অনেক ভিড় হবে। তার মধ্যে ধৈর্য ধরে সেরা জিনিসটি তুলে নিন। কোয়ালিটি কম্প্রোমাইজ করবেন না।
১| দিনের জন্য সব সময় সুতি বা হ্যান্ডলুমের মেটিরিয়াল বেছে নিন। গরমে আরাম পাবেন।
২| রাতের জন্য সিল্ক বা তসর রাখতে পারেন পছন্দের তালিকায়।
৩| সাদা, গোলাপি, হালকা নীল, অ্যাকোয়া গ্রিন, লেমন ইয়লোর মতো রঙ পরুন পুজোর সকালে।
৪| কালো, ফুশিয়া পিঙ্ক, পিচ পিঙ্ক, হট অরেঞ্জ, পাউডার ব্লু রঙের পোশাক তোলা থাকুক রাতের সাজের জন্য
৫| সকালে পুজোর কাজ করলে আপনার পোশাকের কমফর্ট যেন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পায়।
৬| রাতে ডিনার বা বন্ধুদের আড্ডায় জমকালো সাজ চলতেই পারে।
৭| অষ্টমীর সকালে অবশ্যই শাড়িতে সাজুন। মানাবে ভাল।
৮| রাতের সাজে শাড়িতে স্বচ্ছন্দ না হলে বেছে নিন ওয়েস্টার্ন আউটফিট।
৯| সকালে যে পোশাকই পরুন না কেন, হালকা গয়নায় সাজুন। রাতে পরুন ভারী জুয়েলারি।
১০| ডিজাইনার পোশাক কিনে থাকলে তা অবশ্যই ট্রাই করুন রাতে।
উত্তর: ব্র্যান্ডেড পোশাক কিনতেই এখন অভ্যস্ত নিউ জেনারেশন। পুজোর সময় ফুটপাথ থেকেও কিনতে পারেন। তবে দরদাম করে নেবেন। পাকা বিল নেবেন। যাতে ফেরতের সময় সমস্যা না হয়। আর কোয়ালিটির ভার কিন্তু আপনার হাতে।
উত্তর: নতুন কিছু ট্রাই করতেই পারেন। কিন্তু সারা বছর সেটাই পরতে পারবেন কিনা, ভেবে নিন একবার।
উত্তর: আর মাসখানেক সময় রয়েছে হাতে। শপিংয়ের জন্য এটাই আদর্শ সময়।
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!
আপনি যদি রংচঙে, মিষ্টি জিনিস কিনতে পছন্দ করেন, তা হলে POPxo Shop-এর কালেকশনে ঢুঁ মারুন। এখানে পাবেন মজার-মজার সব কফি মগ, মোবাইল কভার, কুশন, ল্যাপটপ স্লিভ ও আরও অনেক কিছু!