সদ্য কলেজে পা রেখেছে সুনেত্রা। সামনেই ফেস্ট। তার জন্য খুবই এক্সাইটেড সে। প্রথম ফেস্ট বলে কথা! তাই রীতিমতো আলাদা করে শপিং করেছে সে। তবে একটা মেকওভারও চাই। কী করবে বুঝে উঠতে পারছে না। প্রিয় বন্ধু শ্রীজিতা নাকি চুল হাইলাইট (hair highlight) করাবে! কিন্তু ও যে শুনেছে, হাইলাইট (hair highlight) করালে চুল (hair) একেবারে নষ্ট হয়ে যায়। আর হাইলাইট (hair highlight) করিয়ে যদি চুলটাই (hair) ভাল না লাগে তখন কী হবে? কিছু উপায় থাকবে না। তবে শ্রীজিতাকে দেখে দেখে সুনেত্রারও চুল হাইলাইট (hair highlight) করানোর একটু ইচ্ছে হচ্ছে। অবশ্য ইচ্ছে করলেও উপায় নেই। কারণ বাড়িতে হাইলাইট (hair highlight)করানোর কথা পাড়লেই তো মা প্রচণ্ড বকবে। তাই কী আর করা! সুনেত্রার মতো টিনএজাররা বা যারা সদ্য যৌবনে পা রেখেছে, তাদের অনেকেরই চুল হাইলাইট (hair highlight) করার ইচ্ছে হয়। কারণ হেয়ারস্টাইলে বদল আনলে একঘেয়ে লুকস (looks) থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। আর হেয়ার হাইলাইট (hair highlight) করার সঙ্গে সঙ্গে লুকটা (looks) আরও বোল্ড হয়ে যায়। ফলে অনেকে হামেশাই চুল হাইলাইট (hair highlight) করিয়ে থাকেন। কিন্তু টিনএজার বা কলেজ পড়ুয়ারা যে হেতু অনেক সময় বাড়ি থেকে অনুমতি পায় না বা তেমন পকেটমানি থাকে না, তাই আর সেটা করে ওঠা হয় না। তবে মজার ব্যাপার হল, পার্লারে গিয়ে টাকা খরচ না করে ঘরে বসেই চুল হাইলাইট (hair highlight) করা যেতে পারে। আর প্রাকৃতিক উপায়ে (naturally) হাইলাইট (hair highlight) করা হচ্ছে বলে চুল (hair) নষ্টও হয় না।
প্রথমেই বলি, ঘরোয়া উপায়ে (naturally) চুল হাইলাইট (hair highlight) করানোর জন্য কী কী প্রয়োজন- লেবু (lemon), ভিনিগার (vinegar), মধু (honey), দারচিনি (cinnamon), কন্ডিশনার (conditioner), চায়ের লিকার (tea), অলিভ অয়েল (olive oil)। কী ভাবছেন তো যে, আপনার ঘরেই ছিল আপনার চুল হাইলাইট করার উপকরণগুলো, অথচ আপনি জানতেনও না?
লেবুর রস
লেবু (lemon) সব সময় আপনার রান্নাঘরে পাওয়া যাবেই। আর চুল-ত্বকের জন্য লেবুর (lemon) মতো আর কিচ্ছু নেই। এক কাজ করুন, লেবুর রসের সঙ্গে সমপরিমাণ জল মিশিয়ে নিন। এ বার চুলের (hair) গোছা ধরে আলাদা করে ওই মিশ্রণ লাগিয়ে নিন। এর পর অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল (aluminium foil) দিয়ে চুল ঢেকে নিয়ে রোদে বসুন। কিছুক্ষণ পরে চুল শুকোলে ইষদুষ্ণ গরম জলে চুল ধুয়ে ফেলুন। দু’-তিন বার করার পর দেখতে পাবেন বদলটা!
ভিনিগার-মধু
এই দুই উপাদানই চুলের (hair) স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ভিনিগার (vinegar)-মধুর (honey) প্যাক তৈরির জন্য লাগবে আরও কয়েকটি উপকরণ। যেমন- এক কাপ মধু (honey), এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল (olive oil), এক টেবিল চামচ এলাচগুঁড়ো আর ২ কাপ ভিনিগার (vinegar)। এই উপকরণগুলো মিশিয়ে একটি ঘন প্যাক বানিয়ে নিন। যে চুলের (hair) গোছাগুলিকে হাইলাইট (hair highlight) করতে চাইছেন, সেই গোছাগুলিকে আলাদা করে এই প্যাক লাগিয়ে রাখুন। এই প্যাক এতটাই কার্যকর যে, রোদে বসারও প্রয়োজন নেই। রাতে শোওয়ার আগে এই প্যাক লাগিয়ে একটা শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে চুল ঢেকে নিন। পরের দিন উঠে সকালে শ্যাম্পু করে নিন। সুন্দর ভাবে হাইলাইট (hair highlight) হয়ে যাবে আপনার চুল (hair)।
চায়ের লিকার
স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুলের (hair) জন্য চায়ের (tea) ভূমিকার কথা তো আমরা সকলেই জানি। কিন্তু জানেন কী, চুল হাইলাইট (hair highlight) করতেও চা (tea) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে চুল হাইলাইট (hair highlight) করার জন্য আনতে হবে ক্যামোমাইল টি ব্যাগ। গরম জলে ক্যামোমাইল টি ব্যাগ ডুবিয়ে রাখুন। রং ছাড়তে থাকলে গুলে নিন জলে। এ বার ওই জল দিয়ে চুল (hair) ধুয়ে রোদে বসে থাকুন কিছুক্ষণ। তিন-চার বার এমন করার পরে দেখবেন চুলে লালচে আভা ধরেছে।
অলিভ অয়েল
চুলের ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে অলিভ অয়েল (olive oil)। তবে চুলের হাইলাইটার হিসেবে অলিভ অয়েলের গুরুত্ব অনেকেই হয়তো জানেন না। চুলের যে অংশে হাইলাইট (hair highlight) করতে চান, সেই অংশে অলিভ অয়েল (olive oil) লাগিয়ে নিন। এ বার কিছুক্ষণ রোদে বসুন। এর ফলে সূর্যের আলোর সঙ্গে অলিভ অয়েলের (olive oil) রিঅ্যাকশনে চুলের ওই অংশে রং আসবে।
কন্ডিশনার-দারচিনি
কয়েকটা দারচিনি (cinnamon) গুঁড়ো করে নিন। এ বার তাতে কন্ডিশনার (conditioner) মেশান। এর পর একটি ব্রাশ দিয়ে চুলের (hair) গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ওই মিশ্রণ লাগিয়ে নিন। এ বার মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে একটা খোঁপা করে রাখুন। মাথায় শাওয়ার ক্যাপ আটকে শুয়ে পড়ুন। পরের দিন সকালে উঠে শ্যাম্পু করে নিলেই দেখতে পাবেন চুলের (hair) নতুন রূপ!
বিটরুট-আমলকি
বিটরুটের (beetroot) রসের সঙ্গে দুই টেবিল চামচ আমলা পাউডার মিশিয়ে নিন। এ বার মিশ্রণটিকে ওভেনে বসিয়ে জ্বাল দিতে হবে। মিশ্রণটি হালকা ঘন হয়ে এলে ঠান্ডা করে চুলের যে অংশটি হাইলাইট (hair highlight) করতে চান, সেই অংশে লাগাতে হবে। এই মিশ্রণে বার্গেন্ডি কালার আসবে। আরও গাঢ় রং পেতে চাইলে হেনা পেস্টের (henna) সঙ্গে এটি ব্যবহার করতে হবে।
কফি বিন বা কফি গুঁড়ো
কফি বিন বা কফি গুঁড়োর সঙ্গে হেনা পাউডার অথবা বাটা মেহেন্দি (henna) মিশিয়ে নিতে হবে। এ বার চুলের একটা গোছা আলাদা করে নিয়ে ওই মিশ্রণ লাগিয়ে ফেলুন। এতে ব্রাউন শেড আসবে। মিশ্রণটি সপ্তাহে নিয়মিত ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।
বেকিং সোডা-হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড
মধুর (honey) সঙ্গে বেকিং সোডা আর হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড মিশিয়ে নিন। এই তিন উপকরণের মাপটা হবে চুলে ঘনত্ব ও দৈর্ঘ্য অনুযায়ী। যে অংশে হাইলাইট (hair highlight) করতে চান, সেখানে ওই মিশ্রণ লাগিয়ে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল (aluminium foil) আটকে রাখুন। অন্তত ৩০ মিনিট রাখলে হাইলাইট (hair highlight) করা অংশে হালকা সোনালি একটা আভা আসবে।
এটা তো নয় গেল প্রাকৃতিক উপায়ে (naturally) চুল হাইলাইট (hair highlight) করার সাত-সতেরো! কিন্তু যাঁরা একেবারে পার্লারের মতো চুলে হাইলাইট (hair highlight) করতে চান, তাঁরা? এখন এমনিতেই সপ্তাহের প্রতিদিন অফিস। আর অফ ডে-তে আর বেরোতে ইচ্ছে করে না। তাই সময় করে আর পার্লারেও যাওয়া হয়ে ওঠে না। কিন্তু তা বলে কি একটু হেয়ারস্টাইল পাল্টাতে ইচ্ছে করে না? রিল্যাক্স, এর জন্য তো আমরা আছিই। ঘরে বসে কী ভাবে পার্লারের মতো চুল হাইলাইট (hair highlight) করবেন, সেই উপায়গুলোই বলে দেব আমরা।
ফয়েল হাইলাইটস
ঘরে বসে চুল হাইলাইট করার এটাই সব চেয়ে সোজা রাস্তা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই পদ্ধতিতেই চুল হাইলাইট করা যায়। হাইলাইট করার জন্য রং করা চুলের গোছা অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল (aluminium foil) দিয়ে মুড়ে রাখা হয়। এ ভাবে চুলের (hair) অন্য অংশে রং লাগবে না। আর খুব তাড়াতাড়ি চুলে রং ধরে। তাই এটা হাইলাইট (hair highlight) করার সব চেয়ে ভাল ও সহজ পদ্ধতি। আসুন দেখে নিই, কী ভাবে এই হাইলাইট করা হয়।
প্রয়োজনীয় উপকরণ:
১। হাইলাইটিং কিট
২। হেয়ারব্রাশ
৩। রাবার গ্লাভস
৪। সেকশনিং ক্লিপস
৫। হেয়ার টিন্টিং ব্রাশ
৬। অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল (aluminium foil)
৭। টেল কোম্ব
৮। কালার প্রোটেক্ট শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার
এ বার কী করবেন:
১। হাইলাইটিং কিটে দেওয়া নির্দেশ অনুযায়ী রং মেশাতে হবে।
২। ব্রাশ দিয়ে এ বার চুল ভাল করে আঁচড়ে নিন। যেন একটুও জট না থাকে।
৩। এ বার রাবার গ্লাভস পরে নিন।
৪। চুল আঁচড়ে মাঝখান থেকে ভাগ করে নিতে হবে।
৫। এর পর অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল (aluminium foil) কাটতে হবে। এমন ভাবে কাটবেন যেন তা ৪ ইঞ্চি চওড়া হয়। আর লম্বায় আপনার চুলের দৈর্ঘ্যের থেকে ২ ইঞ্চি বেশি হতে হবে।
৬। এ বার আপনার চুলকে ৩ ইঞ্চি x ৩ ইঞ্চি স্কোয়্যার সেকশনে ভাগ করে সেকশনিং ক্লিপ আটকে দিন।
৭। একটা ক্লিপ খুলে চুলের একটা গোছা নিয়ে টেল কোম্বের পিছনের অংশ দিয়ে চুলের ওই অংশটাকে ভাগ করে নিন।
৮। অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে (aluminium foil) এ বার ভাগ করা চুলের (hair) অংশ নিয়ে রেখে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ব্রাশ দিয়ে রং করুন। এ বার রং করা চুল ফয়েল দিয়ে ঢেকে দিন। মনে রাখবেন, পুরোপুরি যেন ঢাকা থাকে। অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল দিয়ে মুড়ে দেওয়ার পরে সেকশনিং ক্লিপ দিয়ে আটকে দিন যাতে খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে।
৯। আর বাকি ভাগ করে রাখা চুলগুলোও এ ভাবে রং করে ফয়েল দিয়ে মুড়ে রাখুন।
১০। এ বার ফয়েল খুলে নিয়ে কালার প্রোটেক্ট শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এ বার কন্ডিশনার লাগিয়ে নিন।
এ ছাড়াও রয়েছে হেয়ার পেন্টিং বা হালকা হাইলাইটিংয়ের মতো পদ্ধতিও। তবে এগুলো নিজের ঘরে না করে পার্লার বা রূপবিশেষজ্ঞদের হাতেই করানো ভাল। তার থেকে ট্রাই করতে পারেন লোলাইট। এটাও বেশ পপুলার। আসলে হাইলাইট করার পরে কোনও কোনও সময় দেখতে ভাল লাগে না। সে ক্ষেত্রে লুকসটা ঠিকঠাক করে নিতে ট্রাই করতে পারেন লোলাইটস (low light)। কী ভাবে করবেন লোলাইট (low light), সেটা জেনে নিতে হবে তো!
১। প্রথমে কোনও ভাল সালোঁয় গিয়ে চুলের নীচের অংশ ট্রিম করিয়ে নিতে হবে। যাতে কোনও রকম স্প্লিট-এন্ডস না থাকে। এ বার খুব ভাল কোনও কন্ডিশনার লাগিয়ে আপনার চুলটাকে (hair) কন্ডিশনিং করে লোলাইটের (low light) জন্য রেডি করে নিন।
২। এ বার চুলটাকে (hair) ভাল করে আঁচড়ে নিয়ে একটি টেল কোম্ব দিয়ে ভাগ করে নিন। আসলে এটা হাইলাইটের মতো চুলের উপর দিকে নয়, নীচের দিকে হবে। যেখানে যেখানে লোলাইট করবেন সেটা ক্লিপ দিয়ে আটকে নিন। চাইলে একের বেশি রং ব্যবহার করতেও পারেন।
৩। লোলাইট (lowlight) কালার মিশিয়ে নিন। গ্লাভস পরে বড় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে পড়ুন। যেন সেখানে ভাল আলো থাকে।
৪। এ বার যেখানে লোলাইট (lowlight) হবে, সেখানে আঁচড়ে নিয়ে হালকা করে জল স্প্রে করে নিতে হবে। কারণ চুলকে কোনও রকম ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাবে এটা।
৫। এর পর যে অংশে লোলাইট করতে চান, সেই অংশে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল রাখুন। এ বার স্ক্যাল্পের ১-২ ইঞ্চি দূর থেকে নীচ পর্যন্ত লোলাইট কালার লাগাতে থাকুন। প্রতিটা অংশ যেন কভার করে। ফয়েলটা রং করা অংশে ভাল করে মুড়ে দিন।
৬। এ বার কালারিং কিটের নির্দেশ অনুযায়ী সেটা ধুতে হবে। শেষে ঘন কোনও কন্ডিশনার (conditioner) লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে সেটা ধুয়ে ফেলতে হবে। মনে রাখবেন, ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে দূরে থাকতে হবে। আর নির্দিষ্ট সময় অন্তর লোলাইট করতে থাকবেন।
হাইলাইট (hair highlight) করার বিষয়ে কয়েকটা জিনিস অবশ্যই মনে রাখবেন। হাইলাইট (hair highlight) হয় তিন রকম ভাবে- স্থায়ী, কম স্থায়ী, অস্থায়ী বা কালার এক্সটেনশন। স্থায়ী হাইলাইটের ক্ষেত্রে রং অনেক দিন থাকে। এর স্থায়ীত্ব চুলের বৃদ্ধির উপর নির্ভর করে। চুল বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এর রং নীচের দিকে নামতে থাকে। আবার কম স্থায়ী হাইলাইট (hair highlight)নির্ভর করে রঙের হালকা ও গাঢ় ঘনত্বের উপর। আর অস্থায়ী হাইলাইটিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয় হেয়ার কালার স্প্রে। ড্রেসের সঙ্গে ম্যাচ করে এটা ব্যবহার করা যায়। আর শ্যাম্পু করে এই কালার ধুয়ে ফেলাও যায়। ফলে এতে চুলের কোনও রকম ক্ষতি হয় না। আর কালার এক্সটেনশনে (color extension) চুল রং করারও প্রয়োজন হয় না। নিজের আসল চুলের সঙ্গে কালার এক্সটেনশন (color extension) আটকে নিলেই হল। আবার পছন্দ না হলে খুলেও রাখা যায়। এগুলি সাধারণত ৬ মাস থাকে।
কিছু টিপস
হাইলাইট (hair highlight) করুন আর চুলে কালার করুন, সব সময় নিজের ব্যক্তিত্ব, পেশা, লুক (looks), বয়স অনুযায়ী রং নির্বাচন করুন। না হলে কিন্তু হিতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে।
যাঁরা শ্যামবর্ণ, তাঁরা বাদামি লাল, সোনালি, বাদামি, বেগুনি, গোলাপি, পার্পল ব্যবহার করতে পারেন।
ফর্সারা লাল, কমলা, সোনালি, ধূসর, তামাটে, বাদামি, বাদামি লাল, নীল রং বেছে নিতে পারেন।
যাঁদের চুল কালো, তাঁরা হাইলাইট লোলাইটার হিসেবে গাঢ় বাদামি, গাঢ় পার্পল, প্লাম, রং বাছতে পারেন।
আর যাঁদের চুল বাদামি, তাঁরা হাইলাইট করার জন্য বাছতে পারেন ক্যারামেল শেড।
যাঁদের লালচে চুল, তাঁরা হাইলাইট করার জন্য গাঢ় লাল, সোনালি আর বাদামি রং ব্যবহার করতে পারেন।
আর হ্যাঁ, হাইলাইট (hair highlight) করার পরে হেনা (henna) ব্যবহার করবেন না। তা হলে রং নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ছবি সৌজন্যে: পিন্টরেস্ট
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি এবং বাংলাতেও!