ADVERTISEMENT
home / ওয়েলনেস
অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণ করুন এই পাঁচটি  ঘরোয়া উপায়ে

অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণ করুন এই পাঁচটি ঘরোয়া উপায়ে

গরম হলে ঘাম (sweating) হবে, এ নিয়ে আর নতুন করে বলার মতো কিছু নেই। তবে অনেকেই আছেন, যাঁদের অতিরিক্ত ঘাম (sweating) হয়। আর এটা বেশ বিরক্তিকর। মূলত যাঁদের মুখ খুব ঘামে তার অন্যতম কারণ হল তাদের মুখের পোর্স বা ছিদ্র বড় হয়। তবে অনেকের গোটা শরিরেই অত্যন্ত বেশি ঘাম হয়। আর এর প্রভাব পড়ে সারাদিনের কাজকর্মে। একে তো অতিরিক্ত (excessive) ঘামের জন্য মেকআপের পুরো বারোটা বেজে যায়। জামাকাপড়ের অবস্থাও কহতব্য থাকে না। তাছাড়া অফিসের কোনও জরুরি মিটিং বা কোনও পার্টিতে গিয়ে দরদর করে (excessive) ঘামতে কারই বা ভাল লাগে বলুন? অবশ্য এর চট জলদি সমাধান (home remedies) হিসেবে আছে অ্যান্টি পার্সপিরেন্ট স্প্রে। যদিও  এই তথ্য এতদিনে সবাই জেনে গেছে যে এই জাতীয় স্প্রেতে থাকে ক্ষতিকর রাসায়নিক। তবে চিন্তার কোনও কারণ নেই। এই রকম স্প্রে ব্যবহার না করেও ঘরোয়া উপায়ে (home remedies) এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।

অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণ করার ঘরোয়া উপায়

১) ভিনিগার ও অ্যাপল সাইডার ভিনিগার

apple cider vini

যে-কোনও ভিনিগার বিশেষ করে অ্যাপল সাইডার ভিনিগারের অনেক গুণ আছে। যদি এই ভিনিগার সরাসরি ত্বকের সংস্পর্শে লাগানো যায় তাহলে এটি অ্যাসট্রিনজেন্ট হিসেবে কাজ করে। ফলে ব্যাকটিরিয়া দূর হয় এবং পোর্স বা ছিদ্র ছোট হয়ে যায়। আপনার যদি অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা থাকে তাহলে প্রতিদিন ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ আর ডিনারের আগে এক গ্লাস জলে এক চা চামচ ভিনিগার বা অ্যাপল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে পান করুন। যেখানে বেশি ঘাম হচ্ছে সেখানে তুলোয় করে লাগাতেও পারেন ভিনিগার।

২) টোম্যাটো জুস

tometo juice

ADVERTISEMENT

ভিনিগারের মতো গুণ টমেটোরও আছে। স্যালাডে বেশি করে টোম্যাটো খান বা প্রতিদিন এক গ্লাস করে টোম্যাটোর জুস পান করুন। এতে ত্বকের ছিদ্র ছোট হয়ে যাবে এবং অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণে আসবে। যদি টোম্যাটোর জুস পান করায় আপত্তি থাকে তা হলে টোম্যাটোর রস বগলে বা এমন জায়গায় লাগান যেখানে ঘাম বেশি হয়। দশ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।

৩) গ্রিন ও ব্ল্যাক টি

green tea

গ্রিন টিতে আছে ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি। এই দুটো উপাদানই আপনার স্বেদ গ্রন্থিকে কাবু রাখে। ফলে ঘাম কম হয়। প্রতিদিন সকালে এক কাপ গ্রিনটি পান করলে ঘাম নিয়ন্ত্রণে আসে।

ব্ল্যাকটিতেও আছে অ্যাসট্রিনজেন্ট উপাদান। চা ভিজিয়ে রাখার পর সেটা তুলো বা তোয়ালে করে নিয়ে শরীরের সেই সব জায়গায় লাগান যেখানে ঘাম হয়।চা হয়ে যাওয়ার পর টিব্যাগও রাব করতে পারেন।

ADVERTISEMENT

৪) কর্নস্টার্চ ও বেকিং সোডা

bake-bakery-baking-5765

এই দুটো উপাদানই জল শুষে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে। বেকিং সোডা হল অ্যালকালাইন বা ক্ষার তাই এটি ঘামের মধ্যে অ্যাসিড উৎপাদনকারী ব্যাকটিরিয়া প্রতিরোধ করে এবং একটি প্রাকৃতিক ডিওডোরেন্ট হিসেবে কাজ করে। বেকিং সোডা ও কর্ণস্টার্চ মিশিয়ে যেখানে ঘাম হয় লাগাতে পারেন। তবে বেশিক্ষণ রাখবেন না, এতে র‍্যাশ বেরোতে পারে।

৫) হুইটগ্রাস জুস

wh juice

এতে আছে ভিটামিন এ, সি, বি৬ ও বি১২ এবং ফলিক অ্যাসিড। এই জুস প্রতিদিন পান করলে ঘাম নিয়ন্ত্রণে আসে। শুধু তাই নয় ঘামের বিশ্রী গন্ধ রোধ করতেও এটি সক্ষম।

ADVERTISEMENT

এছাড়াও যেগুলো অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম

১) পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন আলু ও ব্রোকোলি।

২) টি ট্রি অয়েল

৩) লেবু

POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!

ADVERTISEMENT

আপনি যদি রংচঙে, মিষ্টি জিনিস কিনতে পছন্দ করেন, তা হলে POPxo Shop-এর কালেকশনে ঢুঁ মারুন। এখানে পাবেন মজার-মজার সব কফি মগ, মোবাইল কভার, কুশন, ল্যাপটপ স্লিভ ও আরও অনেক কিছু!

 

28 May 2019

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT