আমাদের শরীরে যে কোনও জায়গাতেই অবাঞ্ছিত লোম থাকলে সেটা আমাদের একদমই ভালো লাগে না। বিশেষ করে মেয়েদের পক্ষে এটা অত্যন্ত সমস্যার হয়ে দাঁড়ায় এবং প্রতিমাসে এটাকে তুলে ফেলতে হয়। আর এই অবাঞ্ছিত লোম তুলে ফেলার অনেকগুলো উপায় আছে যেমন ওয়াক্সিং, সেভিং, রেজারের ব্যবহার এবং হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের ব্যবহার। তবে এর মধ্যে আপনি কোনটা ব্যবহার করবেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার বিষয়। আমাদের শরীরে অন্যান্য অংশের মতো আন্ডারআর্মসও (Underarms) পরিষ্কার রাখতে হয়। শরীরের এই অংশের ত্বক খুব কোমল হয় এবং এখানে লোম বা চুলও অনেক বেশি থাকে। আর সেই কারণেই নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে এই অঞ্চলের চুল কেটে ফেলা প্রয়োজন নাহলে সেটা দেখতে খুব খারাপ লাগে। গরমকালে আপনি যদি স্লিভলেস পরতে বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করেন তাহলে আন্ডারআর্মস পরিষ্কার আপনাকে করতেই হবে। তাছাড়া শীতকালেও আন্ডারআর্মস (Underarms) পরিষ্কার (Clean) রাখা দরকার। এখন তো ছেলেরাও আন্ডারআর্মস (Underarms) পরিষ্কার করে কারণ গরমকালে আন্ডারআর্মসে (Underarms) অতিরিক্ত চুল কাঁটার মতো ফোটে এবং ঘামের দুর্গন্ধও হয়। আমরা এখানে আপনাদের জন্য এমন কিছু উপায় নিয়ে এসেছি যার মাধ্যমে আপনারা পার্লার না গিয়েও বাড়িতে বসে আন্ডারআর্মস (How To Clean Underarms In Bengali) পরিষ্কার করে নিতে পারবেন।
বাড়িতে কীভাবে ওয়াক্স তৈরি করবেন
শেভিংয়ের মাধ্যমে কীভাবে পরিষ্কার রাখবেন আন্ডারআর্মস
হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের মাধ্যমে কীভাবে পরিষ্কার রাখবেন আন্ডারআর্মস
১। ওয়াক্সিং (Waxing)
২। শেভিং (Shaving)
৩। হেয়ার রিমুভাল ক্রিম (Hair Removal Cream)
আপনি অবশ্যই সেভিং, রেজার বা হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের মাধ্যমে আন্ডারআর্মস পরিষ্কার করতে পারেন। তবে যদি এদের মধ্যে সেরা পদ্ধতি বেছে নিতে বলেন তাহলে অবশ্যই ওয়াক্সিংয়ের নাম প্রথমে আসবে। ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলেন আন্ডারআর্মসে হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার না করে বা সেভিং না করে ওয়াক্সিং করাই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ ওয়াক্সিং করলে আন্ডারআর্মসে কালো ছোপ পড়ে না। ওয়াক্সিং করলে একসাথে অনেকটা চুল উঠে যায়। হ্যাঁ, এটা ঠিক ওয়াক্সিং করার সময় সামান্য একটু ব্যথা লাগে কিন্তু ওয়াক্সিংয়ে চুল একদম শিকড় থেকে উপড়ে উঠে আসে আর তাই একবার ওয়াক্সিং (Benefits of Waxing) করলে পরেরবার চুল গজাতে অনেক সময় লাগে। তাছাড়া ওয়াক্সিং করলে আপনার আন্ডারআর্মসে যে কালো ছোপ পড়েছে সেটাও উঠে যায় এবং আপনার ত্বক খুব পরিষ্কার দেখায়। দোকানে রেগুলার ওয়াক্স, চকলেট ওয়াক্স, রিকা ওয়াক্স ও অ্যালোভেরা ওয়াক্স এরকম নানা অপশান আছে, আপনি এর মধ্যে নিজের সুবিধা মতো যে কোনও একটা বেছে নিতে পারেন। তবে তার আগে জেনে নেওয়া দরকার এর মধ্যে কোনটা সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।
ওয়াক্সিং করার আগে দেখে নিন কোন ধরনের ত্বক আপনার ত্বক ও বাজেট অনুযায়ী সঠিক হবে।
লেবু আর চিনি দিয়ে তৈরি এই সাধারণ ওয়াক্স দীর্ঘদিন ধরেই অনেকে ব্যবহার করে আসছেন। এই ওয়াক্সিংয়ে চুল শিকড় থেকে উঠে যায় ঠিকই কিন্তু ব্যাথাও খুব লাগে। অনেক সময় এই জাতীয় ওয়াক্সিং করার ফলে ত্বকে লাল র্যাশ আর দানা দানা বেরিয়ে যায়। ত্বক যদি সেনসিটিভ হয় তাহলে এই ওয়াক্সিংয়ের সাইড এফেক্ট প্রায় ২ থেকে ৩ দিন পর্যন্ত রয়ে যায়। রেগুলার ওয়াক্সিংয়ে পাতলা আর ছোট চুল খুব সহজে ওঠে না। তাই আপনাকে বার বার ওই সব নির্দিষ্ট অঞ্চলে ওয়াক্স লাগাতে হয়, কারণ একবারে সব চুল এই ওয়াক্সিংয়ে কিছুতেই ওঠে না।
চকলেট ওয়াক্স তৈরি হয় কোকোয়া, সয়াবিন তেল, বাদাম তেল, গ্লিসারিন, অলিভ অয়েল আর ভিটামিন এই সমস্ত মিশিয়ে। সম্প্রতি এই ওয়াক্স খুব জনপ্রিয় হয়েছে। এই ওয়াক্স শরীরের নরম অংশে ব্যবহার করা যায় এবং এই ওয়াক্স ব্যবহার করলে ত্বকে কোনও লালভাব বা জ্বালা হয় না। এই ওয়াক্স ছোট ও পাতলা চুল তুলে দিতে সক্ষম। তাছাড়া ত্বকে যদি সানট্যান থাকে তাহলে সেটাও মুছে দিতে পারে এই ওয়াক্স। এই জাতীয় ওয়াক্সে যে তেল থাকে সেটা ওয়াক্সিংয়ের পরে আপনার ত্বককে কোমল রাখে। চকলেট অয়াক্স সব রকমের ত্বকের জন্য উপযোগী। এমনকি সেনসিটিভ বা স্পর্শকাতর ত্বকেও এই ওয়াক্স খুব কার্যকরী।তবে রেগুলার ওয়াক্সের চেয়ে চকলেট ওয়াক্স একটু দামী। তাই চকলেট ওয়াক্স কেনার আগে নিজের বাজেটটাও একটু দেখে নেবেন।
রিকা ওয়াক্সকে হোয়াইট চকলেট ওয়াক্সও বলা হয়। এই ওয়াক্স ইতালিতে তৈরি হয় এবং এতে সব্জির তেল ও সবুজ পাতার নির্যাস থাকে। তাছাড়া এর মধ্যে থাকে তার্পিন তেল। তার্পিন একটি চিটচিটে তেল যা পাইন বা স্প্রুস গাছ থেকে পাওয়া যায়। এই তেলের জন্য অনেক সময় ওয়াক্সিংয়ের পর অ্যালার্জি ও লাল চাকা চাকা দাগ দেখা দেয়। রেগুলার ওয়াক্সের মতো এই ওয়াক্স গরম করতে হয় না। তাই এই ওয়াক্স ত্বকের উপর হাল্কা প্রভাব বিস্তার করে। এই ওয়াক্স করার জন্য এর সঙ্গে একটা প্রি-ওয়াক্স জেলও পাওয়া যায়। এই জেল ওয়াক্সকে ত্বকের মধ্যে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। সব রকমের ত্বকের জন্য রিকা ওয়াক্স ব্যবহার করা যেতে পারে। অতি মাত্রায় স্পর্শকাতর ত্বকেও এই ওয়াক্স ব্যবহার করা যায়। রিকা ওয়াক্স ত্বককে উজ্জ্বল ও কোমল করে দেয়। রেগুলার ওয়াক্সের চেয়ে রিকা ওয়াক্স দামী হয় কারণ এটা ইতালি থেকে আসে।
একটি পাত্রে ২ কাপ চিনি, ১/৪ কাপ জল, ১/৪ কাপ মধু, ১/৪ কাপ তাজা লেবুর রস নিন। এবার এই পাত্র গ্যাসে বসিয়ে হাল্কা আঁচে রাখুন যাতে সবকটা জিনিস ফুটতে থাকে। আধ ঘণ্টা এটা গ্যাসের উপর রাখুন। দেখবেন ফোটার পর এই মিশ্রণ ঘন খয়েরি রঙ ধারণ করেছে। এবার আঁচ বন্ধ করে ঘরের তাপমাত্রায় এই মিশ্রণ ঠান্ডা হতে দিন। আপনার ওয়াক্স রেডি।
১/৪ ভাগ আখের রস নিন এবং তার সঙ্গে দু ভাগ লেবুর রস মিশিয়ে দিন। এবার এর মধ্যে মধু আর কর্ণফ্লাওয়ার মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন আর স্ট্রিপের সাহায্যে ওয়াক্সিং করুন।
নিজের জন্য সঠিক ওয়াক্স বেছে নেওয়ার পর এটা জানাও খুব দরকার যে বাড়িতে কীভাবে ওয়াক্সিং করবেন। আমরা এখানে এমন কিছু উপায় বাতলে দিচ্ছি। যেগুলোর সাহায্যে আপনি বাড়িতে সঠিকভাবে ওয়াক্সিং করতে পারবেন।
প্রথমে নিজের আন্ডারআর্মস ভালো করে ধুয়ে তারপর তোয়ালে বা সুতির কাপড় দিয়ে ভালো করে মুছে নিন। লক্ষ্য রাখবেন আন্ডারআর্মসে যেন একটুও ঘাম না থাকে।
এবার নিজের আন্ডারআর্মসে পাউডার লাগান। আমরা বেবি পাউডার ব্যবহার করতে বলছি। কারণ বেবি পাউডার নরম ত্বকের জন্য তৈরি আর আন্ডারআর্মস শরীরের অন্যান্য অংশের চেয়ে অনেক কোমল হয়। তাছাড়া বেবি পাউডার আন্ডারআর্মসের অতিরিক্ত তেল বের করে দেয়।
এবার ওয়াক্স নিয়ে ধার ছাড়া ছুরি বা চামচের ডাঁটি দিয়ে আন্ডারআর্মসে লাগান। খেয়াল রাখবেন ওয়াক্স লাগাবেন সেইদিকে যেদিক দিয়ে চুলের গ্রোথ হয়, তার উল্টোদিকে লাগাবেন না।
এবার এর উপরে ওয়াক্স স্ট্রিপ আটকে দিন আর হাত দিয়ে ভালো করে রাব করুন বা ঘষতে থাকুন। এবার চুলের গ্রোথের উল্টো দিকে স্ট্রিপ ধরে হ্যাঁচকা টান দিয়ে তুলে ফেলুন। এই টান দেওয়ার সময় ত্বক টেনে ধরে রাখবেন যাতে ত্বকে কোনও বলিরেখা বা ভাঁজ না পড়ে। মনে রাখবেন স্ট্রিপ কিন্তু খুব দ্রুত হ্যাঁচকায় টানবেন নাহলে আপনার ব্যথা লাগবে। তাছাড়া জোরে না টানলে সব চুল একসঙ্গে উঠবে না। তাই আপনাকে আবার এটা করতে হবে এবং আবার ব্যথা পাবেন।
এবার আন্ডারআর্মস ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে নিন বা জলে ধুয়ে নিন এবং ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
POPxo Recommends: Hip Hop Bikini Underarm Wax with Argan Oil
এরকম নিশ্চয়ই বহুবার আপনার জীবনে হয়েছে যে আপনি ভয়ানক ব্যাস্ত এদিকে আচমকা কোনও বিয়েবাড়ি বা পার্টির নিমন্ত্রণ এসে পড়েছে। হঠাৎ করে বেড়ানোর প্ল্যানও তো কতবার করেছেন। আর তখন ওয়াক্সিং করার সময় থাকে না আর আমাদের সেভিং করতে হয়। যদিও আন্ডারআর্মসে সেভিং করার পরামর্শ দেওয়া হয় না। কারণ সেভিং করলে আন্ডারআর্মসের ত্বক শক্ত হয়ে যায় এবং কালো দাগ পড়ে। তবে যখন ওয়াক্সিং করার সময় থাকে না তখন এত সব কথা কে আর ভাবে। তাই আমরা সেভিংয়ের মাধ্যমে আন্ডারআর্মস পরিষ্কার (How To Clean Underarms) রাখার বিষয়ে কিছু তথ্য দিতে চাই। যাতে আপনারা ত্বকের বেশি ক্ষতি না করে সেভিং করতে পারেন।
শুষ্ক ত্বকে কখনও আন্ডারআর্মস শেভিং করবেন না এতে ত্বক কেটে বা ছড়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যাবে। আসলে শুষ্ক ত্বকে আর্দ্রতা না থাকার দরুন রেজারের ব্লেড আন্ডারআর্মসের চুল কাটতে সক্ষম হয় না। তখন রেজারের ব্লেড ত্বকের সাথে বেশি ঘষা লাগে। সবচেয়ে ভালো হয় শেভিং জেল বা ক্রিম ব্যবহার করলে। এতে আন্ডারআর্মসের চুল নরম হয়ে তাড়াতাড়ি উঠে আসবে। তবে সেই জেল বা ক্রিম ব্যবহার করবেন যেটা শুধু আন্ডারআর্মসের জন্যই তৈরি। কারণ আন্ডারআর্মসের পিএইচ ভ্যালু অন্য রকমের হয় আর এই ক্রিম বা জেল সেভাবেই নির্মিত হয়।
শেভিং করার আগে ত্বক এক্সফোলিয়েট করা খুব প্রয়োজন। ত্বক এক্সফোলিয়েট করার অর্থ ত্বকের থেকে মৃত কোষ মুছে ফেলা। আপনি শরীরের যে অংশেই শেভিং করুন না কেন, তার আগে এক্সফোলিয়েট করা খুব দরকার। আন্ডারআর্মস শেভ করার আগে হাল্কা কোনও স্ক্রাব দিয়ে এক্সফোলিয়েট করে নিন। এতে ত্বকে উপস্থিত মৃত কোষ সব সরে যাবে এবং শেভিং করা অনেক সহজ হবে।
আন্ডারআর্মস শেভিং করার আগে এটাও অবশ্য জেনে নেওয়া দরকার কী ধরনের রেজার ব্যবহার করবেন। খেয়াল রাখবেন রেজর যেন মাল্টিব্লেড যুক্ত হয় এবং রেজারের হ্যান্ডেল যেন রাবারের হয়। যে কোনও অ্যাঙ্গেল থেকে যে কোনও দিকে যাতে শেভ করা যায় রেজরে যেন সেই সুবিধা অবশ্যই থাকে। এতে আচমকা কেটে যাওয়ার আশঙ্কা কমে এবং শেভিংও অনেক স্মুদ আর ক্লিন হয়।
শেভ করার পরে আন্ডারআর্মসের ত্বক একটু সেনসিটিভ হয়ে পড়ে তাই শেভ করার সঙ্গে সঙ্গে আন্ডারআর্মসে ডিওডোরেন্ট বা পারফিউম ব্যবহার করবেন না। এতে স্কিনে র্যাশ বেরিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে। চেষ্টা করবেন শেভিং রাতে করতে এতে আপনার ত্বক সারা রাত আরাম পাবে।
POPxo Recommends: BIC Twin Lady Sensitive Razors
অবাঞ্ছিত লোম পরিষ্কার করার জন্য ওয়াক্সিং এবং শেভিং ছাড়াও বাজার চলতি হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের অপশানও আছে। এমন ব্র্যান্ড যা হেয়ার রিমুভাল ক্রিম নির্মাণ করে তাদের মধ্যে সবার আগে নাম আসবে ভিট আর অ্যানিফ্রেঞ্চের নাম। এই জাতীয় হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করে কোনও রকম কষ্ট ছাড়াই আপনি কয়েক মিনিটের মধ্যে আপনি অবাঞ্ছিত চুল বা লোম থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই ক্রিম ত্বকে লাগানোর জন্য এর সঙ্গে চ্যাপ্টা আকারের একটা স্প্যাটুলা দেওয়া হয় যার মাধ্যমে আপনি এই ক্রিম ছড়িয়ে ছড়িয়ে সুন্দর করে ত্বকে লাগাতে পারেন এবং অবাঞ্ছিত চুল থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন ঘন ঘন হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করলেও আন্ডারআর্মস আস্তে আস্তে কালো হয়ে যেতে পারে। তাই বিশেষ প্রয়োজন না পড়লে এই জাতীয় হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার না করাই ভালো।
হেয়ার রিমুভাল ক্রিম দিয়ে আন্ডারআর্মস ক্লিন করার আগে, আন্ডারআর্মস ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুছে দিন। এবার স্প্যাটুলায় ক্রিম নিয়ে যেদিকে চুলের গ্রোথ সেদিকে লাগান। আন্ডারআর্মসের ক্ষেত্রে আপনি পুরো এরিয়াতেই একবারে ক্রিম লাগিয়ে নিতে পারেন। এই ক্রিম ৫ থেকে ৬ মিনিট রেখে দিন। বা প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশানে যা লেখা আছে সেই মতো সময় রেখে দিন। তারপর স্প্যাটুলা দিয়ে চুল আস্তে করে উঠিয়ে দিন। এই প্রক্রিয়াতে কোনও ব্যথা লাগে না এবং এটি করতে মিনিট দশেকের বেশি সময়ও লাগে না। কিন্তু হেয়ার রিমুভাল ক্রিম শুধু ত্বকের উপরিভাগে দৃশ্যমান চুলই তোলে। এই ক্রিম শিকড় থেকে চুল তুলতে সক্ষম নয় যা ওয়াক্সিংয়ের মাধ্যমে সম্ভব। আর বেশি মাত্রায় এই ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বক কালোও হয়ে যায়।
POPxo Recommends: Veet Nikhaar Hair Removal Cream For All Skin Types
Picture Courtsey: Youtube and Instagram
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!