ADVERTISEMENT
home / রিলেশনশিপ
কাজের চাপে আপনাদের দাম্পত্য জীবন হাঁসফাঁস করছে? দেখবেন, এটি যেন বাড়াবাড়ির পর্যায়ে না যায়

কাজের চাপে আপনাদের দাম্পত্য জীবন হাঁসফাঁস করছে? দেখবেন, এটি যেন বাড়াবাড়ির পর্যায়ে না যায়

এই সমস্যাটা ভারী অদ্ভুত! কাজ (work) না করলে স্বাচ্ছন্দ্য আসবে না, কিন্তু কতটা কাজ করলে তা সম্পর্কে কোনও সমস্যা তৈরি করবে না বলুন তো? ঠিক কতটা? এটা ভেবে বের করাটাই হচ্ছে আসল ট্রিক! কাজ এবং পারিবারিক জীবনের মধ্যে ব্যালেন্স, এটা নিয়ে কত মানীগুণী ব্যক্তি মতামত প্রকাশ করেছেন, কত বিশেষজ্ঞ কত থিওরি তৈরি করেছেন, কিন্তু লাভের লাভ কিচ্ছুটি হয়নি। আসলে প্রত্যেকের জীবন আলাদা, জীবনযাপনও আলাদা। তাই একজনের ক্ষেত্রে যেটা সমস্যা অন্য একজনের ক্ষেত্রে সেটাই হয়তো সমাধানের কাজ করে! তবুও কিছু স্বতঃসিদ্ধের মতো কথা হয় না? আমরাও সেরকমই কিছু টিপস দিচ্ছি এখানে। মেনে দেখতে পারেন, হয়তো জীবনখাতার হিসেব মেলানোটা সহজ হবে!

আরও পড়ুনঃ ১৫টি দুষ্টু মিষ্টি রোম্যান্টিক মেসেজ

১. গোড়া থেকেই বুঝিয়ে বলুন

দেখুন, পেশাদারি দুনিয়াটা এমন একটা জায়গা যেখানে আপনার প্রতি কেউ সহানুভূতি দেখাবেন না। কিন্তু পরিবারের লোকের কাছ থেকে সেটা আপনি প্রত্যাশা করতেই পারেন! তাই সম্পর্কের শুরুতেই, তা সে ভালবাসার বিয়েই হোক কিংবা সম্বন্ধ করে বিয়ে, নতুন পরিবারের সকলকে আপনার কাজের ধরন বুঝিয়ে বলুন, জানিয়ে দিন অফিসের সময়, কাজের গতিপ্রকৃতি, বাড়ি ফিরতে কতটা দেরি হতে পারে, কোনওসময় অফিসের কাজে বাইরে যেতে হয় কিনা, বিদেশে যেতে হয় কিনা ইত্যাদি খুঁটিনাটি বিষয়ে আলোচনা সেরে নিন। জেনে নিন আপনার হবু সঙ্গীটির কাজের ধরনও। তা হলে প্রথম থেকেই সেই অনুযায়ী টাইম ম্য়ানেজমেন্ট করতে পারবেন। আর হ্যাঁ, একটুআধটু এদিক-ওদিক হতেই পারে, কাজে সেটি নিয়ে বেশি মাথা ঘামাবেন না। 

২. অফিস আর বাড়ির সময় আলাদা করতে শিখুন

এটা বেশ কঠিন ব্যাপার হলেও, করাটা সম্ভব। শুধু আপনাকে একটু মাথা ঠান্ডা করে বিষয়টা ছকে ফেলতে হবে। অফিসের কাজ অফিসেই সেরে ফেলার চেষ্টা করুন। দরকার হলে বেশিক্ষণ থেকে কাজ করুন। যদি নিতান্ত বাড়িতে নিয়েও আসতে হয় কোনও কারণে, তা হলে চেষ্টা করুন, অন্যরা ঘুমিয়ে পড়ার পর কাজ শেষ করতে। তাতে একটু বাড়তি পরিশ্রম হবে ঠিকই, কিন্তু অন্য কারও সময়ে আপনার অফিসের কাজ থাবা বসাতে পারবে না। 

ADVERTISEMENT

ছোট্ট এস এম এসে কীভাবে জানাবেন নিজের ভালোবাসা

৩. খোলাখুলি আলোচনা করুন

যদি দ্যাখেন যে, কাজের চাপ (pressure) একটু বেশির দিকে গড়াচ্ছে, সেটা আপনার ক্ষেত্রেই হোক বা আপনার স্বামীর ক্ষেত্রে, এবং তা দু’জনের জন্যই বিরক্তিকর পর্যায়ে পৌঁছে যাচ্ছে, তা হলে এই ব্যাপারে কথা বলাটা আবশ্যক। কিন্তু অধিকাংশ দম্পতিই এই ব্যাপারে কথা বলতে চান না। সেটাই পরে গিয়ে বড় সমস্যা তৈরি করে। যদি অফিসে কাজের চাপ বেশি থাকে, একে অপরকে আগে থেকে জানিয়ে রাখুন। তাহলে বাড়িতে বসে দীর্ঘক্ষণ কাজ করলেও আপনার পার্টনার বিরক্ত হবেন না। তার কারণ তিনি বুঝতে পারবেন।

৪. শিশুর দায়িত্ব নিন আলাদা ভাবে

ধরুন, আপনার শিশু ছোট। বাড়িতে থাকলে সে আপনার সময় ডিমান্ড করবে। অথচ আপনি কাজের চাপে ব্যস্ত। এতে হয়তো আপনার পার্টনারের অসুবিধে হবে না। কিন্তু পরিবারের বাকি সদস্যরা আপনার সিচুয়েশন নাও বুঝতে পারেন। অথবা শিশুর দায়িত্ব নিয়ে মনোমালিন্য তৈরি হতে পারে। তাই আপনার পরিস্থিতি আগে থেকে জানিয়ে রাখুন। এতে ভুল বোঝাবুঝি এড়ানো যাবে সহজেই।

POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!

ADVERTISEMENT

এগুলোও আপনি পড়তে পারেন

বয়ফ্রেন্ডের জন্য প্রেমের এস এম এস

এসে গেল #POPxoEverydayBeauty – POPxo Shop-এর স্কিন, বাথ, বডি এবং হেয়ার প্রোডাক্টস নিয়ে, যা ব্যবহার করা ১০০% সহজ, ব্যবহার করতে মজাও লাগবে আবার উপকারও পাবেন! এই নতুন লঞ্চ সেলিব্রেট করতে প্রি অর্ডারের উপর এখন পাবেন ২৫% ছাড়ও। সুতরাং দেরি না করে শিগগিরই ক্লিক করুন POPxo.com/beautyshop-এ এবার আপনার রোজকার বিউটি রুটিন POP আপ করুন এক ধাক্কায়…

18 Sep 2019

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT