ADVERTISEMENT
home / বলিউড ও বিনোদন
ঘোড়ায় চড়া শিখছে তৈমুর, আহ্লাদে আটখানা হয়ে সেই ছবি শেয়ার করলেন করিনা

ঘোড়ায় চড়া শিখছে তৈমুর, আহ্লাদে আটখানা হয়ে সেই ছবি শেয়ার করলেন করিনা

বয়স মাত্র দুই। তাতে কী? আহা বয়স দিয়ে জনপ্রিয়তা মাপতে যাবেন না। অন্তত এ ক্ষেত্রে তো একেবারেই নয়। কারণ আলোচনা হচ্ছে তৈমুর আলি খান (Taimur Ali Khan) কে নিয়ে।

খান পরিবারের সবচেয়ে ছোট সদস্য সে। বাবা সইফ আলি খান, মা করিনা কপূর (Kareena Kapoor) খান। দু’দিকেই খানদানি বংশপরিচয়। কিন্তু এত অল্প বয়সে এই পরিমাণ জনপ্রিয়তা এই দুই পরিবারের কেউ পেয়েছিলেন কি? 

হ্যাঁ, আপনি বলতেই পারেন, এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। ফলে জনপ্রিয়তা পাওয়া যায় অনেক সহজেই। ঠিকই বলেছেন। সহজেই বিখ্যাত হওয়া যায়। আর সেই সুযোগ তৈমুরকে একেবারেই মিস করতে দেন না সইফ (Saif Ali Khan), করিনা। যদিও তাঁদের বক্তব্য, পাপারাত্জির কল্যাণে নাকি তৈমুর এত জনপ্রিয়। সত্যিই কি তাই? এই তো দেখুন না, ছেলে ঘোড়ায় (horse) চড়া শিখছিল। আর তার ছবি ঘটা করে শেয়ার করলেন মা। তা হলে ছেলেকে দেখতে লোকে ভিড় করবে না বলুন? আফটার অল স্টার কিড বলে কথা!

ইদানিং বেবোর টেলিভিশন ডেবিউ হয়েছে জানেন তো? না! পারফর্ম করছেন না নায়িকা। বরং পারফরম্যান্সের বিচারের ভার তাঁর হাতে। ‘ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স’ নামে একটি রিয়ালিটি শো-এ বিচারকের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন করিনা। সেখানেই তিনি দর্শকদের দেখিয়েছেন তৈমুরের ঘোড়ায় চড়া শেখার ছবি। নীল টি শার্ট, মাথায় হেলমেট। সাদা ঘোড়ায় বসে রয়েছে ছোটে নবাব। পাশে রয়েছেন করিনা। সে ছবি দেখে খুশি নায়িকার অনুরাগীরা। তৈমুরের ফ্যান ফলোয়িংয়ের সংখ্যাও নেহাত কম নয় কিন্তু। সে মহলেও খুশির হাওয়া।

ADVERTISEMENT

কাজের প্রয়োজনে মুম্বই-লন্ডন প্রায়ই যাতায়াত করতে হয় করিনাকে। তবে এ ব্যপারে তিনি নাকি বেজায় প্রফেশনাল। ১০ ঘণ্টার বেশি কাজ করবেন না, প্রথমেই জানিয়ে দিয়েছিলেন। বাকি সময়টা ছেলের। হ্যাঁ, মুম্বইতে থাকলে নাকি এ নিয়ম কড়া ভাবে মেনে চলতেই পছন্দ করেন নায়িকা। বাড়িতে সইফ-করিনা দু’জনেই পালা করে তৈমুরকে সময় দেন। তাই কাজ আর ফ্যামিলি টাইম আলাদা করে নেওয়ার ক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব দেখান মিঞা-বিবি।

জন্মের পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় তৈমুর। ক্রমে তা সেনসেশনে পরিণত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিন মিডিয়ায় ছবি বেরনো নিয়ে দ্বিমত রয়েছে পরিবারের অন্দরেই। করিনার বাবা রণধীর কপূর একেবারেই এর বিপক্ষে। তিনি এর জন্য সরাসরি দায়ি করেন সাংবাদিকদের। 

সইফের মা অর্থা শর্মিলা ঠাকুরেরও বিষয়টি না পসন্দ। কিন্তু করিনা নিজে মনে করেন, তৈমুর স্টার কিড। ফলে যে-কোনও জায়গায় গেলে লাইমলাইটে সে থাকবেই। এই সত্যিটা জেনেই বড় হওয়া উচিত। ছোট থেকেই যে কোনও পরিস্থিতিতে যাতে ছেলে মানিয়ে নিতে পারে, সে চেষ্টাই করেন করিনা। তাই ছেলে সাধারণত ফোটোগ্রাফারদের সামনে থেকে সরিয়ে নেন না। তবে ছোট্ট তৈমুর নিজের অজান্তেই সেলিব্রিটি। বড় হওয়ার পর এই স্টেটাস সে এনজয় করবে? আপনি কি বলেন?  

POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!

ADVERTISEMENT

আপনি যদি রংচঙে, মিষ্টি জিনিস কিনতে পছন্দ করেন, তা হলে POPxo Shop-এর কালেকশনে ঢুঁ মারুন। এখানে পাবেন মজার-মজার সব কফি মগ, মোবাইল কভার, কুশন, ল্যাপটপ স্লিভ ও আরও অনেক কিছু!
 

06 Aug 2019

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT