ADVERTISEMENT
home / রূপচর্চা ও বিউটি টিপস
নিয়মিত ওয়্যাক্সিং ত্বকের কী কী ক্ষতি করতে পারে জানেন?

নিয়মিত ওয়্যাক্সিং ত্বকের কী কী ক্ষতি করতে পারে জানেন?

কোমল এবং মসৃণ হাত-পা আমাদের সবারই কম বেশি ভাল লাগে। ওয়্যাক্সিং করানোর পর ত্বকে হাত রাখলে নিজের মনটাই বেশ উৎফুল্ল হয়ে ওঠে। তবে ওয়্যাক্সিং করানোর সময়ে একটু ব্যথা লাগে ঠিকই, কিন্তু পার্লর থেকে বের হয়েই মনটা কিন্তু ভাল হয়ে যায়। মনে হয় এখন ইচ্ছে মতো শর্ট স্লিভ ও ব্যাকলেস পরতে পারব। তাই একটু ব্যথা আমরা সহ্য করেই নিই।

ত্বকের লোম তুলে ফেলার জন্য নানা রকম পন্থার ব্যবহার করা হয়। তবে ত্বকের রোম তুলে ফেলার সবথেকে ভাল উপায় হল ওয়্যাক্সিং। তাই এখন মেয়েরা রেজার বা হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের বদলে ওয়্যাক্সিংয়েই বেশি ভরসা রাখেন। এতে ত্বকও মোলায়েম থাকে এবং রোম উঠে আসে গোড়া থেকে। ওয়্যাক্সিংয়ের এই ভাল দিকগুলো তো না হয় আমরা সবাই জানি। কিন্তু নিয়মিত ওয়্যাক্সিংয়ের জন্য ত্বকে কতটা প্রভাব পড়ে তা কি আপনি জানেন? নিয়মিত ওয়্যাক্সিংয়ে ত্বকে দ্রুত বলিরেখা আসতে শুরু করে, এমনকী ত্বকে সংক্রমণের ভয় পর্যন্ত থেকে যায়। তাই আপনি যখন ওয়্যাক্সিং করাচ্ছেন, অবশ্যই ওয়্যাক্সিংয়ের সাইড এফেক্ট-এর কথাও জেনে রাখুন! নিয়মিত ওয়্যাক্সিং (side effects of regular waxing) করালে ত্বকে কী কী ক্ষতি হতে পারে?

নিয়মিত ওয়্যাক্সিংয়ের সাইড এফেক্ট

ত্বকের ইলাস্টিসিটি নষ্ট হতে পারে

আসলে আমাদের ত্বক ইলাস্টিকের মতোই। ত্বক টানলে প্রসারিত হয়, আবার ছেড়ে দিলে আগের জায়গায় ফিরে আসে। ওয়্যাক্সিং করানোর সময় ত্বকে টান পড়ে। আপনি তা জানেন। এইবার নিয়মিত ওয়্যাক্সিং করলে সেই ত্বকে বারবার টান পড়ে। ত্বক তার ইলাস্টিসিটি হারায়। ফলে ত্বক সময়ের আগেই কুঁচকে যায়। অর্থাৎ, সময়ের আগেই ত্বকে বলিরেখা প্রকট হতে পারে (side effects of regular waxing)।

ADVERTISEMENT

ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে

আপনি যখনই ওয়্যাক্সিং করান, সেই সময়ে ত্বকে কিন্তু টান পড়ে। আমরা সেই টান বুঝতে পারি এবং আমাদের ব্যথা লাগে। আসলে ত্বকের ওই জায়গাটি আহত হয়। তাই সেসব জায়গায় ত্বকে পিগমেন্ট তৈরির পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই সেসব জায়গায় কালো ছোপ পড়তে শুরু করে। এই কারণেই যাঁরা নিয়মিত আন্ডার আর্মস ওয়্যাক্সিং করান, তাঁদের আন্ডার আর্মস কালো হয়ে যায়। তাহলে কি নিয়মিত ওয়্যাক্সিং করাবেন না? নিশ্চয়ই করবেন। এর থেকে ত্বককে বাঁচানো সম্ভব? অবশ্যই। ওয়্যাক্সিং করার পরেই ত্বকে লোশন লাগিয়ে নিন। সেই লোশনে যেন ভিটামিন বি3 বা গ্লিসারিনের মতো উপাদান থাকে সেই লোশন লাগাবেন। ত্বক ভাল থাকবে (side effects of regular waxing)।

স্কিন ব়্যাশ

ঠিক পার্লরে ওয়্যাক্সিং না হলে, বা ভুল প্রোডাক্টের ব্যবহারে ত্বকে প্রভাব পড়ে। তখন ত্বক লাল হয়ে যায়। জ্বালা করে। এমনকী ওয়্যাক্সিং করার পরে ত্বকে রোদ লাগালেও সেই জায়গাটি লাল হয়ে গিয়ে জ্বালা করতে পারে। তাই ওয়্যাক্সিং করার পর গরম জল লাগাবেন না। আর সুতির ঢিলে পোশাক পরবেন। তবে ত্বকের খুব সমস্যা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

ADVERTISEMENT

ত্বকে সংক্রমণও হতে পারে!

এই জন্যই ঠিক ও বিশ্বাসযোগ্য পার্লর থেকে ওয়্যাক্সিং করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, ত্বক খুব সংবেদনশীল। সেই ত্বকে সঠিক প্রোডাক্ট ব্যবহার করা উচিত। নয়তো সংক্রমণের আশঙ্কা থেকে যেতে পারে। কারণ,  (side effects of regular waxing) হাইজিন কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ।

POPxo এখন চারটে ভাষায়!ইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি আর বাংলাতেও!

বাড়িতে থেকেই অনায়াসে নতুন নতুন বিষয় শিখে ফেলুন। শেখার জন্য জয়েন করুন
#POPxoLive, যেখানে আপনি সরাসরি আমাদের অনেক ট্যালেন্ডেট হোস্টের থেকে নতুন
নতুন বিষয় চট করে শিখে ফেলতে পারবেন। POPxo App আজই ডাউনলোড করুন আর জীবনকে আরও একটু পপ আপ করে ফেলুন!

03 Jun 2021

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT