করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) আতঙ্কে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। আগামী বেশ কয়েকটা দিন বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্কুল, কলেজ, সিনেমা হল, শপিং মলের মতো জায়গা। দেশে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি চলছে। এই পরিস্থিতিতে সকলেই স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে উঠেছেন। আপনাকেও সুরক্ষিত থাকতে হবে। নিজের এবং পরিবারের সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে আপনাকেই। অযথা ভয় পাবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিজের, বাড়ির বয়স্কদের এবং শিশুদের বিশেষ যত্ন নিন।
দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও এক জনের মৃত্যু হল। এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৩। পাশপাশি নোভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ নিশ্চিত হয়েছে ১৩৭ জনের। অন্য দিকে সারা বিশ্বে মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৭ হাজার। আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ১ লক্ষ ৮০ হাজারের বেশি। ছড়িয়েছে বিশ্বের ১৪৫টি দেশে। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত কারও নিশ্চিত না হলেও করোনা সন্দেহে অনেকেই হাসপাতালে কোয়রান্টিন রয়েছেন। এ ছাড়া হোম কোয়রান্টিনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অনেককে।
সারা বিশ্বে ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেও কিছুটা স্বস্তির খবর দিয়েছে আমেরিকা। পরীক্ষামূলক ভাবে করোনার প্রতিষেধক টিকার প্রয়োগ শুরু করে দিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। তবে মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিশ্বে মৃত বেড়ে হয়েছে ৭১৭১। আক্রান্ত ১ লক্ষ ৮২ হাজার ৬০৮ জন। তবে তার মধ্যে চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭৯ হাজার ৮৮৩ জন। ফিলিপিন্সে সমস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ইউরোপের সমস্ত সীমান্ত সিল করে দেওয়া হয়েছে। ফ্রান্সে স্কুল, কলেজ, বাজার, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সব কিছু বন্ধ। বৃহস্পতিবার থেকে হংকং-এ নয়া নিয়ম জারি হচ্ছে। তাতে বলা হয়েছে, এই শহরে যাঁরাই ঢুকবেন, ন্যূনতম ১৪ দিনের জন্য কোয়রান্টিন বাধ্যতামূলক। কম্বোডিয়ায় নতুন করে ১২ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
এই পরিস্থিতিতে #StayHomeStaySafe-এ ভরসা রেখেছে টিম POPxo। #Covid19 নিয়ে প্যানিক না করে বাড়িতে থাকুন, সুস্থ থাকুন। আমরা বাড়িতে রয়েছি। আমরা বাড়ি থেকে কাজ করছি। আপনারও তাই করা উচিত। যত বেশি সম্ভব মানুষকে জানান, এখন বাইরে বেরনোর সময় নয়। বাইরে বেরনোটা ঝুঁকির সেটা বোঝাতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার কথা জানাতে পারেন। নিজের পরিবার এবং বন্ধুদেরও একই কথা বলুন। যদি একজনকেও বোঝাতে পারেন #StayHomeStaySafe, তাহলেও অনেক বড় প্রভাব ফেলবে। এটা আমাদের বাবা এবং দাদু, ঠাকুমা অর্থাৎ বয়স্কদের জন্য করতেই হবে। যাঁরা বাড়িতে থাকতে পারেন না, তাঁদের জন্য এটা করতে হবে। যাঁদের ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল তাঁদের জন্য এটা করতে হবে। মনে রাখবেন, আপনার একটা ছোট্ট পদক্ষেপ অনেক জীবন বাঁচাতে পারে।
POPxo এখন চারটে ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি আর বাংলাতেও!
২০২০ শুরু করুন আমাদের দারুণ দারুণ প্ল্যানার আর স্টেটমেন্ট সোয়েটশার্ট দিয়ে। এগুলো সবকটাই আপনারই মতো একশ শতাংশ মজার এবং অসাধারণ! ওহ হ্যাঁ, শুধুমাত্র আপনার জন্য রয়েছে ২০ শতাংশ ছাড়ের ব্যবস্থাও। দেরি কিসের আর, এখনই POPxo.com/shop থেকে কেনাকাটা সেরে ফেলুন আর নিজেকে আরেকটু পপ আপ করে ফেলুন!