ADVERTISEMENT
home / লাইফস্টাইল
স্পষ্ট ইংরেজি বলে ভাইরাল ‘ইংলিশ দাদি’! শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মস্করা টুইটারে

স্পষ্ট ইংরেজি বলে ভাইরাল ‘ইংলিশ দাদি’! শশী থারুরের প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মস্করা টুইটারে

আপনার মাতৃভাষা বাংলা। ইংরেজি (english) বলতে পারেন হয়তো কিন্তু সেই কনফিডেন্সটা নেই। অনেকে আবার বাংলা মিডিয়ামে পড়ার কারণে ইংরেজি বলার পরিবেশ পাননি ছোট থেকে। তা নিয়ে আজও বেশ হীনমন্যতায় ভোগেন। আর এই কারণেই আটকে যান চাকরির দরজায়। কেউ বা চোস্ত ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন। আপনারদের সকলের জন্যই হয়তো নতুন উদাহরণ হবেন এই বয়স্কা। আপাতত যিনি গড়গড় করে ইংরেজিতে কথা বলার কারণেই সোশ্যাল মিডিয়ায় (social media) ভাইরাল!

বয়সের ভারে ঝুঁকে পড়া চেহারা। পরনে দেহাতি পোশাক। অথচ মুখ খুললে স্পষ্ট ইংরেজিতে কথা বলছেন! তাও আবার মহাত্মা গান্ধীর সম্পর্কে! এই বয়স্কার ভিডিও সদ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রথম শেয়ার করেন আইপিএস অফিসার অরুণ বোথরা। তাঁর প্রশ্ন, সহজ সুন্দর স্বচ্ছন্দ ইংরেজি বলার জন্য ১০-এর মধ্যে কত পাবেন দাদি? এর উত্তরেই বয়স্কার প্রশংসায় ভরে ওঠে সোশ্যাল ওয়াল। কেউ বা মজা করে বলেন, শশী থারুরের যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী এসে গিয়েছেন!

জানা গিয়েছে, বৃদ্ধার নাম ভগবানী দেবী। রাজস্থানের প্রত্যন্ত গ্রাম ঝুনঝুনুর বাসিন্দা তিনি। মহাত্মার সম্পর্কে যেটুকু তিনি ক্যামেরার সামনে বলেছেন, তা নির্ভুল ইংরেজি বলেই মনে করছেন নেটিজেনরা। তবে কোথা থেকে তিনি ইংরেজি বলতে শিখলেন, মহাত্মার সম্পর্কেই বা কোথা থেকে জানলেন, সে সম্পর্কে তিনি নিজে কিছু জানাননি। কিন্তু তাঁর এই ইংরেজি বলার স্বাচ্ছন্দ্য দেখে নাকি এলাকাবাসী ইংলিশ দাদি (dadi) বলেই ডাকে!

 

ADVERTISEMENT

 

সোশ্যাল মিডিয়া এই মুহূর্তে দৈনন্দিনের অঙ্গ। যে কোনও সময় প্রায় সব কিছুই ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। সেখানে এই বৃদ্ধার ইংরেজি বলার ভিডিও ভাইরাল হওয়া কোনও নতুন বিষয় নয়। অনেকেই মনে করছেন, যাঁদের ইংরেজি বলা নিয়ে সমস্যা রয়েছে, তাঁরাও এই বৃদ্ধাকে দেখে অনুপ্রাণিত হতে পারেন। আসলে শেখার কোনও বয়স নেই। তাই সমস্যা মনে হলে, শিখতে শুরু করুন আজ থেকেই। কেউ কেউ এই বৃদ্ধাকে দেখে এতটাই মুগ্ধ যে ১০-এর মধ্য়ে ১১ বা ১০০ দিতে চান তাঁকে। অর্থাৎ তাঁর প্রতিভাকে নম্বরে সীমাবদ্ধ করতে চান না। আবার অনেকে মনে করছেন, এই বয়সেও যেভাবে কথা বলছেন তিনি, তা অবশ্যই সাধুবাদযোগ্য।

বৃদ্ধার ইংরেজি বলার ভিডিও অনেকের কাছেই আবার হাসির খোরাক। কারণ শশী থারুরের যোগ্য প্রতিযোগী বলে মজা করেছেন কেউ কেউ। বিষয়টি এত লঘু করে দেখারও বিপক্ষে অনেকে। তবে সোশ্যাল অডিয়েন্সের একটা বড় অংশের মতে, সকলেরই মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। তাই কোন বিষয়ে কে কী মতামত রাখবেন, তা তাঁর একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। তবে তাঁকে নিয়ে যে এত রকম আলোচনা হচ্ছে, তা কি ইংলিশ দাদির কানে পৌঁছেছে? তা নিয়ে অবশ্যে সোশ্যাল অডিয়েন্সের কোনও বক্তব্য নেই।  

POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি আর বাংলাতেও!

ADVERTISEMENT

২০২০ শুরু করুন আমাদের দারুণ দারুণ প্ল্যানার আর স্টেটমেন্ট সোয়েটশার্ট দিয়ে। এগুলো সবকটাই আপনারই মতো একশ শতাংশ মজার এবং অসাধারণ! ওহ হ্যাঁ, শুধুমাত্র আপনার জন্য রয়েছে ২০ শতাংশ ছাড়ের ব্যবস্থাও। দেরি কিসের আর, এখনই POPxo.com/shop থেকে কেনাকাটা সেরে ফেলুন আর নিজেকে আরেকটু পপ আপ করে ফেলুন!

03 Mar 2020

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT