পাক্কা রকবাজদের ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়, যাই বলুন বাওয়া, এঁদের ক্যাপা আছে! আর পরিশীলিত ভাষায় হল, ঊষ্ণতা কীভাবে বাড়াতে হয়, শিখুন এঁদের কাছ থেকে! দুই উডের দুই সুন্দরী, বলি-র বিদ্যা বালন (Vidya Balan) এবং টলি-র স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় (Swastika Mukherjee) সাম্প্রতিক বিচ হলিডের (Holiday) ছবি দেখলে আপনাদের চক্ষু চড়কগাছ হতে বাধ্য! একজন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে, অন্যজন কো সামুইতে ছুটি কাটাতে গিয়েছেন। প্রসঙ্গত, দুটিই দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দুটি নামী বিচ (Beach) সিটি। প্রায়ই নিজেদের ডি-টক্স করতে সেখানে যান সেলেব্রিটিরা। এঁরাও গিয়েছেন, আর সেখানে গিয়েই এমন সব জ্বালাময়ী ছবি নিজেদের সোশ্য়াল মিডিয়া হ্যান্ডলে পোস্ট করছেন যে, লোক থেকে শুরু করে নিন্দুক, সকলেই তাজ্জব বনে গিয়েছেন! এখানে এক-এক করে সেই ছবিগুলি দেওয়া হল। দেখে নিন, তারপর বাকি গপপো বলছি!
বিদ্যা বালন বরাবরই সাহসী, তা সে চরিত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রেই হোক বা নিজের চেহারা নিয়ে ট্রোলের জবাব দিতে! সিল্ক স্মিতার চরিত্রে তিনি যখন ডার্টি পিকচার-এ অভিনয় করেছিলেন, তখনও লোকের চক্ষু তাঁর বিভাজিকার সৌন্দর্যে গোল-গোল হয়ে গিয়েছিল, এবারও তা হয়েছে! তিনি নাকি কোনও একটি বিশেষ ফোটো শুটে সেখানে গিয়েছেন। তা সে যে কারণেই গিয়ে থাকুন, মাত্র গোটাকয়েক ছবি, তাতেই পারদ এমন চড়েছে যে, সেই আগুনে পুড়ে মরছেন নিন্দুকেরা!
বলি সাইরেন তো দেখলেন, এবার টলি সাইরেনের পালা!
কী বুঝলেন? কোনও অংশে কমতি যান না স্বস্তিকাও! তা তিনি বরাবরই সাহসী, সত্যি কথা বলতে গেলে বিদ্যার চেয়ে একটু বেশিই! মেয়ে অণ্বেষাকে একা হাতে মানুষ করে এত্ত বড়টা করে ফেলেছেন যে, মেয়েই এখন মায়ের সঙ্গে ক্লিভেজ প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় নেমেছে! এই ছবি নিয়ে অবশ্য ট্রোলডও হতে হয়েছে তাঁকে! নিন্দুকে বলেছেন, সুচিত্রা সেনও চাননি যে মেয়ে মুনমুন সিনেমায় নামুক! কিন্তু স্বস্তিকা তো নিজেই মেয়েকে তৈরি করছেন! যাই হোক, তাঁর মেয়ে, তিনি তাকে সিনেমাতেই নামান বা অন্য কোথাও, তাতে কী আর আসে যায়! আমি-আপনি ছবি দেখেই শান্তি পাই, তা হলেই হবে! কী বলেন?
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!
আপনি যদি রংচঙে, মিষ্টি জিনিস কিনতে পছন্দ করেন, তা হলে POPxo Shop-এর কালেকশনে ঢুঁ মারুন। এখানে পাবেন মজার-মজার সব কফি মগ, মোবাইল কভার, কুশন, ল্যাপটপ স্লিভ ও আরও অনেক কিছু!