রামকমল মুখোপাধ্যায় পরিচালিত হিন্দি ফিচার ফিল্ম আ ট্রিবিউট টু ঋতুপর্ণ ঘোষ: সিজনস গ্রিটিংস (seasons greetings) এবার দেখা যাবে জি ফাইভের অনলাইন প্ল্যাটফর্মে। আগামী ১৫ এপ্রিল থেকে বাড়িতে বসেই এই ছবি দেখতে পারবেন আপনি। গৃহবন্দি থেকে কিছুটা হলেও আনন্দ খুঁজে নেওয়ার রসদ পাওয়া যাবে।
একদিকে সেলিনা জেটলি। অন্যদিকে লিলেট দুবে। এই দুই অভিনেত্রী একসঙ্গে এই ছবিতে সামলেছেন রামকমল। পরিচালক হিসেবে এটি তাঁর দ্বিতীয় ছবি। প্রযোজনার দায়িত্বে ছিলেন অরিত্র দাস এবং শৈলেন্দ্র কুমার। বিয়ের পর, মা হওয়ার পর এটি সেলিনার অন্যতম কাজ।
রামকমল আগেই বলেছিলেন, “আমার মনে হয় এটা প্রথম এমন একটা শর্ট ফিল্ম যার কাস্ট বলিউডে নয়, ফাইনাল হয়েছিল দুবাইতে। আমার প্রথম ছবি কেকওয়াকের প্রোমোশনে দুবাইতে গিয়ে লিলেট ম্যামের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। ওখানেই স্ত্রিপ্ট শুনিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম উনি রাজি হবেন না। কিন্তু খুব আনন্দের সঙ্গেই রাজি হয়েছিলেন। সে সময়ই সেলিনার সঙ্গেও দেখা হয়। ও একবারেই রাজি হয়ে গিয়েছিল।”
শুটিংয়ে লিলেটের সঙ্গে রামকমল।
সেলিনার কথায়, “‘২০১২-এ দুবাইতে থাকাকালীন ঋতুদা একটা প্রজেক্টের জন্য ডেকেছিলেন। কিন্তু সে সময় আমি সন্তানসম্ভবা। ওই প্রজেক্টটায় কাজ করা সম্ভব হয়নি। দুঃখজনক ভাবে পরে আর আমরা কাজ করতেই পারলাম না একসঙ্গে। ফলে রাম যখন এই প্রজেক্টটার কথা বলে আমি শুনেই রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। সেলিনার বলেছিলেন, “২০১২-এ দুবাইতে থাকাকালীন ঋতুদা একটা প্রজেক্টের জন্য ডেকেছিলেন। কিন্তু সে সময় আমি সন্তানসম্ভবা। ওই প্রজেক্টটায় কাজ করা সম্ভব হয়নি। দুঃখজনক ভাবে পরে আর আমরা কাজ করতেই পারলাম না একসঙ্গে। ফলে রাম যখন এই প্রজেক্টটার কথা বলে আমি শুনেই রাজি হয়ে গিয়েছিলাম।” লিলেট জানিয়েছিলেন, ঋতুপর্ণর সঙ্গে কয়েকবার তাঁর দেখা হয়েছিল। কিন্তু কাজ করেননি তাঁরা। রামের সঙ্গে কাজ করে খুশি তিনি।
জি ফাইভের প্ল্যাটফর্মে আ ট্রিবিউট টু ঋতুপর্ণ ঘোষ: সিজনস গ্রিটিংস দেখা যাওয়ার সুযোগ হওয়াতে একসঙ্গে অনেক মানুষের কাছে তা পৌঁছে যাবে বলে মনে করছেন টিমের সদস্যরা। একইসঙ্গে এই পরিস্থিতিতে তা আরও বেশি সংখ্যক দর্শক এনজয় করতে পারবেন বলে মনে করেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে প্রযোজক অরিত্র বললেন, “আমার দারুণ লাগছে। এটা আমাদের দ্বিতীয় রিলিজ। সঠিক প্ল্যাটফর্মে রিলিজ হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এই সময়টা ভাল নয়। সকলেই গৃহবন্দি। এই ছবিটা সকলের মুখে একটু হলেও হাসি ফোটাতে পারবে বলে আমার মনে হয়।” প্রাথমিক ভাবে মুম্বই এবং কলকাতায় প্রিমিয়ার কথার কথা প্রযোজকেরা ভেবেছিলেন। কিন্তু এই মুহূর্তে সোশ্যাল ডিসট্যান্স বজায় রাখা জরুরি। সে কারণেই ডিজিটাল প্রোমোশন করা হচ্ছে। এবার শুধু সময়ের অপেক্ষা। বাড়ি বসেই এনজয় করুন।
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি আর বাংলাতেও!
বাড়িতে থেকেই অনায়াসে নতুন নতুন বিষয় শিখে ফেলুন। শেখার জন্য জয়েন করুন #POPxoLive, যেখানে আপনি সরাসরি আমাদের অনেক ট্যালেন্ডেট হোস্টের থেকে নতুন নতুন বিষয় চট করে শিখে ফেলতে পারবেন। POPxo App আজই ডাউনলোড করুন আর জীবনকে আরও একটু পপ আপ করে ফেলুন!