আপনার ত্বক কি সেনসিটিভ? অথবা শুষ্ক। হয়তো তৈলাক্ত আপনার ত্বক। যে ধরনই হোক না কেন, ঠোঁট ফাটার সমস্যায় ভুগতে হয় প্রায় প্রত্যেককে। কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে ফাটা ঠোঁট (Chapped Lips Home Remedies) সারিয়ে তুলতে পারেন, এই প্রতিবেদনে তা নিয়েই আলোচনা করার চেষ্টা করব আমরা।
ঠোঁট কেন ফেটে যায়? (What Causes Chapped Lips?)
ঠোঁট ফাটার সমস্যায় (Chapped Lips) অনেকেই ভুক্তভোগী। কিন্তু কী কারণে এই সমস্যা হয়, তা জানা থাকলে সমাধান (Chapped Lips Home Remedies)করাও সহজ হবে।
১| ত্বকের অন্যান্য অংশে অয়েল গ্ল্যান্ড রয়েছে। অর্থাৎ তৈলগ্রন্থি। কিন্তু ঠোঁটে কোনও তৈলগ্রন্থি না থাকার কারণে ঠোঁট এমনিতেই শুষ্ক হয়ে থাকে। অর্থাৎ শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় ঠোঁট অনেক বেশি ফাটে।
২| যে আবহাওয়ায় আপনি রয়েছেন, তার উপর নির্ভর করে আপনার ঠোঁটের স্বাস্থ্য। অর্থাৎ খুব শুষ্ক আবহাওয়ায় থাকলে ঠোঁট ফাটতে বাধ্য (Chapped Lips)।
৩| শীতকালে সাধারণত কম-বেশি সকলেরই ঠোঁট ফাটার সমস্যা দেখা দেয়। আবার খুব বেশি রোদ্দুরে বের হলেও ফাটতে পারে ঠোঁট।
৪| ময়শ্চারাইজারের অভাবে ঠোঁট ফাটতে পারে। নিজের যত্ন নেওয়া জরুরি। যত্নের অভাবে দ্রুত ঠোঁট ফাটে।
৫| অনেকেরই জিভ দিয়ে ঠোঁট চেটে নেওয়ার অভ্যেস থাকে। এটা নিঃসন্দেহে খুব খারাপ অভ্যেস। এর ফলেও ঠোঁট ফাটে।
৬| ডিহাইড্রেশনের ফলে ঠোঁট ফেটে (Chapped Lips) যেতে পারে। শরীরে যদি কোনও ভাবে জলের পরিমাণ কমে যায় ঠোঁট ফাটতে পারে।
৭| শরীরে ভিটামিন বি-এর অভাবে ত্বক শুকিয়ে যায়। যার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে ঠোঁটে উপর।
৮| লিপস্টিক, টুথপেস্ট, ময়শ্চারাইজার থেকে অনেক সময় ঠোঁটে ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রেও ঠোঁট ফাটার সমস্যা হতে পারে।
৯| কোনও ভাবে ঠোঁটে যদি কেটে যাওয়া বা ছড়ে যাওয়ার সমস্যা হয়, তাহলেও ঠোঁট ফেটে যেতে পারে।
১০| জন্মসূত্রেই অনেকে ভাল ত্বকের অধিকারী হন। অনেকেরই সেই সৌভাগ্য হয় না। ফলে জিনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা উপাদানও ত্বক শুষ্ক করে তোলে। সেক্ষেত্রে ঠোঁট ফাটবেই।
ফাটা ঠোঁটের সমস্যার ঘরোয়া সমাধান (How To Get Rid of Chapped Lips At Home)
ফাটা ঠোঁটের সমস্যার ঘরোয়া সমাধান (How To Get Rid Of Chapped Lips) কী কী হতে পারে, এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।
১| নারকেল তেল
নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, ক্যারিয়ার অয়েল প্রাকৃতিক ভাবে ময়শ্চারাইজারের কাজ করে। এগুলির মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। যা ত্বককে আর্দ্র করে। ঠোঁটকে নরম ও কোমন করতে সাহায়্য করে। এর মধ্যে টিট্রি অয়েল বা গ্রাপিসড অয়েল যোগ করে নেওয়া যায়। যা ফাটা ঠোঁটের উপকার করবে। ফাটা ঠোঁট থেকে অনেক সময় সংক্রমণের ভয় থাকে। এ সব প্রাকৃতিক তেল সেই সব সংক্রমণকেও রোধ করতে পারে।
উপকরণ: খাঁটি নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, আলামন্ড অয়েল অথবা জোজোবা অয়েল। চাইলে ব্যবহার করতে পারে টিট্রি অয়েল, গ্রাপিসড অয়েল অথবা নিমের তেল।
প্রণালী: অন্তত তিন রকমের তেল কিনে রাখুন। একসঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। ফাটা (Chapped Lips) দূর হবে। দিনে অন্তত তিন বার করে ঠোঁটে লাগাতে পারেন এই তেলের মিশ্রণ। রাতে ঠোঁটে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে ভাল করে ধুয়ে নিন।
২| মধু এবং ভেসলিন
মধু প্রাকৃতিক ভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। আর ভেসলিন অর্থাৎ পেট্রোলিয়াম জেলি ঠোঁট নরম রাখতে অনেকেই ব্যবহার করেন। আসলে এই দুটি উপাদানই প্রাকৃতিক ময়শ্চারাইজারের কাজ করে। কখনও দুটি একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করেছেন? ফাটা ঠোঁটের জন্য বাড়িতেই তৈরি করে নিতে পারেন এই চটজলদি সমাধান।
উপকরণ: খাঁটি মধু এবং ভেসলিন।
প্রণালী: প্রথমে ঠোঁটে মধু লাগিয়ে নিন। একটা পাতলা স্তর বা আস্তরণ তৈরি হবে। তার উপর দিয়ে ভেসলিনের একটা স্তর তৈরি করুন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট এই দুই উপাদান ফাটা ঠোঁটে লাগিয়ে রাখতে হবে। এবার টিস্যু বা পাতলা কাপড়ের সাহায্যে ঠোঁটের ওই আস্তরণ তুলে ফেলুন। প্রতিদিন একবার করে এই দুই উপাদান ঠোঁটে লাগান। এক সপ্তাহের মধ্যেই আপনার ফাটা ঠোঁটের সমস্যার ম্যাজিকের মতো সমাধান হবে।
৩| রোজ হিপস
রোজ হিপসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে। যা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এমনকি ঠোঁটের যে স্বাভাবিক রং, তা অনেক কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে রোজ হিপস। দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। দুধের মধ্যে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড ঠোঁটের মরা কোষ (Chapped Lips) তুলে ফেলতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা প্রয়োজনীয় ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল ফাটা এবং শুকনো ঠোঁটকে উপযুক্ত পুষ্টি দেয়।
উপকরণ: ১/৪ কাপ দুধ এবং ৫-৬টি গোলাপের ফল।
প্রণালী: রোজ হিপসগুলিকে দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর দুধের মধ্যে দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করুন। ওই পেস্ট ঠোঁটে লাগিয়ে অন্তত ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার করে এই পেস্ট ব্যবহার করলে এক সপ্তাহের মধ্যেই ফাটা ঠোঁটের সমস্যা দূর হবে।
৪| শশা
গরম কালে শশা রূপচর্চার ক্ষেত্রে আপনার প্রিয় বন্ধু হতে পারে। শুষ্ক এবং ফাটা ঠোঁটের সমস্যায় এর থেকে ভাল প্রাকৃতিক ওষুধ আর হয় না। ত্বককে নরম এবং কোমল করে তুলতেও এর জুরি মেলা ভার।
উপকরণ: টুকরো করে কেটে নেওয়া ফ্রেশ শশা।
প্রণালী: দুই থেকে তিন মিনিট ধরে শশার টুকরো ঠোঁটের উপর ঘষতে থাকুন। কিছুক্ষণ পরে আগে থেকে তৈরি করে রাখা শশার রস ঠোঁটে লাগিয়ে রেখে দিন অন্তত ১০ মিনিট। শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন। শশার রস না লাগিয়ে শশা চটকে নিয়ে প্যাক তৈরি করেও লাগাতে পারেন। প্রতিদিন অন্তত একবার করে এই টোটকা ব্যবহার করলেই দূর হবে ফাটা ঠোঁটের সমস্যা।
৫| অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান ত্বকের মরা কোষ দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকে ঠাণ্ডা ভাবও বজায় রাখতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা।
উপকরণ: অ্যালোভেরা পাতা জোগাড় করতে হবে।
প্রণালী: অ্যালোভেরা পাতা কেটে নিয়ে তার ভিতরে থাকা জেল বের করে এতটি পাত্রে রাখতে হবে। ওই জেল রাতে ঘুমতো যাওয়ার আগে ঠোঁটে (Home Remedies) লাগিয়ে রাখুন। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। একটি পাত্রে ওই জেল ফ্রিজে রাখতে পারেন। প্রতিদিন রাতেই এটা ব্যবহার করলে ফাটা ঠোঁটের সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি মিলবে।
৬| গ্রিন টি ব্যাগ
গ্রিন টি-র মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ফাটা ঠোঁটের সমস্যার সমাধানে এটি অত্যন্ত জরুরি উপাদান। ত্বকের শুষ্কতা দূর করতেও (Chapped Lips Remedy) গ্রিন টি ব্যাগ অত্যন্ত উপকারী।
উপকরণ: একটি গ্রিন টি ব্যাগ, এক কাপ গরম জল।
প্রণালী: গরম জলে গ্রিন টি ব্যাগটি কয়েক মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। এরপর ওই টি ব্যাগটি সরাসরি ফাটা ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। কয়েক মিনিট রেখে সাধারণ জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার করে এটা করতে পারেন। ফাটা ঠোঁটের সমস্যা মিটবে।
৭| কোকোয়া বাটার
কোকোয়া বাটা এবং শিয়া বাটারের মধ্যে প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা ডিহাইড্রেড হয়ে যাওয়া ত্বকের উপযুক্ত কন্ডিশনিংয়ের কাজ করে। ইয়োগার্ট, বাটার মিল্কের মতো ডেয়ারি প্রোডাক্টও ফেটে যাওয়া ত্বকের ক্ষেত্রে খুব উপকারী (Home Remedies)।
উপকরণ: অর্গ্যানিক কোকোয়া বাটার, অথবা শিয়া বাটার, অথবা পিনাট বাটার অথবা ইয়োগার্ট অথবা বাটার মিল্ক।
প্রণালী: খুব অল্প পরিমাণ কোকোয়া বাটার ঠোঁটে লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। কোকোয়া বাটার না পাওয়া গেলে শিয়া বাটারও লাগাতে পারেন। যদি পিনাট বাটার অথবা ইয়োগার্ট অথবা বাটার মিল্ক ব্যবহার করেন, তাহলে ঠোঁটে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর হালকা হাতে মাসাজ (Chapped Lips Remedy) করে ধুয়ে ফেলুন। এগুলো সারা রাত ঠোঁটে লাগিয়ে রাখলে আপনার বালিশের কভার নষ্ট হতে পারে। এতেই দূর হবে ফাটা ঠোঁটের সমস্যা। অন্তত প্রথম কিছুদিন প্রতিদিন এটি ব্যবহার করুন।
৮| চিনি
ফাটা ঠোঁটের সমস্যা (Chapped Lips) দূর করতে চিনির দানা খুব উপকারী (Chapped Lips Remedy)। চিনির দানা দিয়ে স্ক্র্যাব করতে পারেন ঠোঁট। এতে উপরের মরা কোষ উঠে আসবে সহজে। ঠোঁট হবে নরম, কোমল ও তুলতুলে।
উপকরণ: এক চা চামচ ব্রাউন সুগার, না পাওয়া গেলে সাদা চিনিও চলবে। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল। হাফ চামচ মধু।
প্রণালী: চিনি, মধু এবং তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ ঠোঁটে লাগিয়ে স্ক্রাব করুন। সার্কুলার মোশনে মাসাজ করে নিন। হালকা গরম জলে ঠোঁট ধুয়ে নিন। একদিন অন্তর একদিন এই পদ্ধতি ট্রাই করতে পারেন। ঠোঁটের সমস্যা কিছুটা মিটলে সপ্তাহে একবার করে এই পদ্ধতি ব্যবহার করলেই স্মুথ থাকবে আপনার ঠোঁট।
৯| ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট
চিনি এবং বেকিং সোডার মিশ্রণ দিয়ে তৈরি করে নিতে পারে ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট। এটি দিয়ে স্ক্রাব করলে ফাটা ঠোঁটের সমস্যা দূর হবে, সঙ্গে সুন্দর ফিলও পাওয়া যাবে।
উপকরণ: দুই চা চামচ চিনি, এক চা চামচ বেকিং সোডা, দুই চা চামচ জোজোবা অথবা অলিভ অয়েল। ১/৪ চা চামচ ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট।
প্রণালী: সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। আঙুলে করে এই মিশ্রণ নিয়ে ঠোঁটে লাগান। হালকা স্ক্রাব করে ধুয়ে নিন। সাত দিন পর্যন্ত এই মিক্সচার স্টোর করতে পারেন। প্রথম কয়েকদিন দিনে তিন থেকে চার বার এটি অ্যাপ্লাই করুন। ঠোঁট ফাটার সমস্যা কমলে দিনে একবার করে করলেও চলবে।
১০| পেট্রোলিয়াম জেলি
পেট্রোলিয়াম জেলি অর্থাৎ ভেসলিন ফাটা ঠোঁটকে ভিতর থেকে সারিয়ে তোলে। ডিহাইড্রেট হয়ে যাওয়া ত্বকের ওষুধ বলতে পারে। নরম ও কোমল ঠোঁট পেতে ঘরোয়া টোটকা হিসেবে এটি অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন।
উপকরণ: পেট্রোলিয়াম জেলি
প্রণালী: আঙুলের ডগায় অল্প পরিমাণ পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে ফাটা ঠোঁটে হালকা হাতে মাসাজ করুন। দিনের মধ্যে যতবার খুশি এই পদ্ধতি অ্যাপ্লাই করতে পারেন। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই ফল পাবেন হাতেনাতে।
কিছু অন্যান্য টিপস (Some Other Chapped Lips Remedy)
ঠোঁট ফাটা কমানোর জন্য ঘরোয়া সমাধান (How To Cure Chapped Lips) তো দেখলেন। এছাড়াও কিছু নিয়ম মেনে চললে উপকার পাবেন। প্রচুর পরিমাণে জল খেতে হবে। লিপ বাম লাগিয়ে রাখুন। বাড়ির বাইরে বেরনোর সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। ধূমপান একেবারে বন্ধ করে দিতে হবে। খুব ঠাণ্ডার জায়গায় থাকলে ঠোঁট ঢেকে নিতে বেরলে ভাল। এছাড়া ভাল কোয়ালিটির লিপস্টিক বা লিপ বাম ব্যবহার করুন। প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কোন ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট আপনার ত্বকের জন্য উপকারী, তা ব্যবহার করুন।
ঠোঁট ফাটার সমস্যা নিয়ে কিছু প্রশ্নোত্তর (FAQs)
ঠোঁট ফাটার সমস্যা নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্নোত্তর দেখে নেওয়া যাক –
১| ঠোঁট ফাটার সমস্যা কি আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে?
বিভিন্ন কারণে ঠোঁট ফাটতে পারে। তবে আবহাওয়া একটা বড় কারণ।
২| ঠোঁট ফাটার সমস্যা ঘরোয়া উপায়ে সমাধান সম্ভব?
কিছু নিয়ম মেনে চললে, রূপ রুটিন এবং ডায়েটে কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসলে অবশ্যই ঘরোয়া উপায়ে ফাটা ঠোঁট (How To Cure Chapped Lips) সারিয়ে তুলতে পারবেন। কিন্তু তাতে না কমলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।
৩| ঠোঁট ফাটলে কি লিপস্টিক লাগানো উচিত?
ঠোঁট ফাটলে লিপস্টিক লাগালে তা দেখতে কখনও ভাল লাগে না। তাই আগে ঠোঁট সারিয়ে নিয়ে লিপস্টিক লাগানোই ভাল হবে।
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!
আমাদের এক্কেবারে নতুন POPxo Zodiac Collection মিস করবেন না যেন! এতে আছে নতুন সব নোটবুক, ফোন কভার এবং কফি মাগ, যেগুলো দারুণ ঝকঝকে তো বটেই, আর একেবারে আপনার কথা ভেবেই তৈরি করা হয়েছে। হুমম…আরও একটা এক্সাইটিং ব্যাপার হল, এখন আপনি পাবেন ২০% বাড়তি ছাড়ও। দেরি কীসের, এখনই POPxo.com/shopzodiac-এ যান আর আপনার এই বছরটা POPup করে ফেলুন!
Image Source: Instagram