মাঝে মধ্যে স্বাদ বদলের প্রয়োজন রয়েছে বই কী! রোজই তো মাছ-মাংস লেগেই রয়েছে। কখনও-সখনও ছক ভাঙতে বিরিয়ান চলে ঠিকই। কিন্তু সেও তো এক সময় মুখে রোচে না। তাই তো স্বাদ বদলের নেশায় গত কয়েক বছরে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের প্রতি বাঙালির বেশ ঝোঁক বেড়েছে। পছন্দের লিস্টে ধোসা-ইডলি তো রয়েছেই, উপমা-লেমন রাইস চেখে দেখতেও অনেকের মন্দ লাগে না। আজকাল তো ভিন্ন স্বাদের দক্ষিণী আমিষ পদও বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কিন্তু মুশকিলটা হল অন্য জায়গায়। আমরা অনেকেই এলাকার চেনাশোনা রেস্তোরাঁর বাইরে খাই না। ‘খেতে কেমন হবে কে জানে!’, এই গোছের ভাবনাই আমাদের এক্সপেরিমেন্ট করতে বাঁধা দেয়, যে কারণে নানা স্বাদের, হরেক রকমের দক্ষিণ ভারতীয় পদের স্বাদ নেওয়ার সুযোগই মেলে না। তাই এবার থেকে দক্ষিণী খাবার খেতে ইচ্ছা হলেই এই রেস্তোরাঁ গুলিতে (South Indian Restaurants In Kolkata) ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ঢুঁ মারতে ভুলবেন না যেন!
Table of Contents
কলকাতার সেরা সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁ (Best South Indian Food In Kolkata)
সাউথ ইন্ডিয়ান খাবারের বৈচিত্র অনেক। কর্নাটকিরা একভাবে খাবার তৈরি করেন, তেলেগুরা অরেকভাবে। তামিলদের তৈরি পদ একটু ভিন্ন স্বাদের হয়। ভাববেন না, কেরালার বাসিন্দারা পিছিয়ে রয়েছেন! মালায়ালিদের হাতে তৈরি কেরেলা পরোটা আর মাংস একবার যে চেখে দেখেছে, সে যে কোনও দিন ভুলতে পারবে না, তা তো বলাই বাহুল্য। আর এত সব বৈচিত্রকেই আমাদের সামনে পরিবেশন করে চলেছে এই শহরের বেশ কিছু নামকরা দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তোরাঁ (Best South Indian Restaurants In Kolkata)। যাঁদের অন্যতম হল…
১| পাপ্পাদাম (Pappadam, Kolkata)
খাঁটি দক্ষিণ ভারতীয় খাবার খেতে মন চাইলে এই রেস্তোরাঁয় একদিন ঢুঁ মারতেই হবে। এখানে মূলত গোয়ান এবং কেরেলিয়ান খাবার পরিবেশিত হয়। তাই তো যাঁরা মাছ খেতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য এই রেস্তোরাঁ স্বর্গের সমান। পাপ্পাদামের কুর্গি রোস্ট ক্র্যাবের জনপ্রিয়তা তো আকাশ ছোঁয়া। তাই বলে ভাববেন না অন্যান্য পদগুলি ফেলনা। এখানকার প্রায় প্রতিটি আমিষ পদই (South Indian Food In Kolkata) চেখে দেখার মতো। আলাদা করে ডেকরের উল্লেখ না করলেও ভুল হবে। সব মিলিয়ে এই রেস্তোরাঁ সত্যিই অনবদ্য।
ট্রাই করা মাস্ট – নীর ধোসা, চিকেন চেট্টিনাড, মালাবার পরোটা এবং আপ্পম। মেন কোর্সের পরে বাটারমিল্ক খেতেই পারেন।
ঠিকানা – ২৪, এস আর রোড, মুদিয়ালি, সাউদার্ন অ্যাভিনিউ, কলকাতা।
দু’জনের খরচ – ৮০০-১০০০ টাকা।
২| ট্যামারিন্ড, কলকাতা (Tamarind Restaurant, Kolkata)
যাঁরা মনে করেন সাউথ ইন্ডিয়ান খাবার মানেই শুধু ধোসা, ইডলি বা সাম্বার, তাঁদের তো একবার এই রেস্তোরাঁয় ঢুঁ মারা মাস্ট! এখানে দক্ষিণ ভারতের প্রতিটি রাজ্যের বাছাই করা আমিষ এবং নিরামিষ খাবার পরিবেশিত হয়। স্টাটারে নানা স্বাদের সুপ তো রয়েছেই, মেন কোর্সে সাইড ডিশ হিসেবে কুর্গ পনির, মাশরুম পেপার ফ্রাই, কুজনি পানিয়ারামের মতো পদ চেখে দেখতে পারেন। আর যদি আমিষ খাবার খেতে মন চায়, তাহলে মালাবার প্রন অথবা মীন মইলি খেতে ভুলবেন না (South Indian Food In Kolkata)। কেরালার এই দুটি পদ খুবই সুস্বাদু। তবে এখানেই শেষ নয়, হায়দ্রাবাদি হালিম, করি গসির মতো পদও বেজায় মুখরোচক। এছাড়াও মটন, চিকেন এবং মাছের একাধিক পদও রয়েছে। আপনি কি নিরামিষাশী? তাহলেও কোনও চিন্তা নেই! আপনাদের জন্যও হরেক রকমের পদ মজুত রয়েছে ট্যামারিন্ডের হেঁসেলে।
ট্রাই করা মাস্ট – চিকেন চেট্টিনাড, কেরালা পরোটা এবং বাটারমিল্ক
ঠিকানা – ১৭৭, শরৎ বোস রোড, দেশপ্রিয় পার্ক, কলকাতা।
ফোন নং – ৯৮৩১৭০৯৩৩২/০৩৩-২৪৬৫-০১১৫।
দু’জনের খরচ – ১০০০-১১০০ টাকা।
৩| মাদ্রাস রেস্তোরাঁ (Madras Restaurant, Kolkata)
কলকাতার ঐতিহ্যবাহী রেস্তোরাঁগুলির (South Indian Hotels In Kolkata) মধ্যে অন্যতম হল মাদ্রাস রেস্তোরাঁ। খুব একটা ঝাঁকজমক নেই ঠিকই। কিন্তু খাবারের স্বাদ অনবদ্য। বিশেষ করে এখানকার মশলা ধোসা আর সাম্বার চেখে দেখলে তো বারে বারে ছুটে আসবেন। পেটে খিদে থাকলে ধোসার পরে ইডলি বা বড়াও চেখে দেখতে পারেন। হতাশ যে হবেন না, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। উত্তপাম খেতে ভালবাসেন? তাহলে তো একদম ঠিক জায়গায় এসে পৌঁছেছেন। মাদ্রাস রেস্তোরাঁর পিঁয়াজ এবং টোম্যাটো উত্তপাম বেজায় মুখরোচক।
ট্রাই করা মাস্ট – চিজ মশলা ধোসা, উত্তপাম আর উপমা।
ঠিকানা – ২৫/বি, চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ, এল আই সি বিল্ডিংয়ের উল্টোদিকে।
ফোন নং – ৯৮৩০৫২৫৩৬২
দু’জনের খরচ – ৫০০ টাকা।
৪| ব্যানানা লিফ (Banana Leaf, Kolkata)
এই রেস্তোরাঁর নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন? আর কেন শুনবেন নাই বা বলুন! কলকাতার জনপ্রিয় দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে অন্যতম হল ব্যানানা লিফ (সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁ)। এখানকার খাবার যেমন মনে রাখার মতো, তেমনই পরিবেশও মন্দ নয় (South Indian Food In Kolkata)। সার্ভিসও বেশ ভাল। তাই তো এই রেস্তোরাঁয় ভিড় কখনও পাতলা হয় না। এই কারণেই তো টেবিল বুক না করে এখানে আসা উচিত নয়। বিশেষ করে ছুটির দিনে তো নয়ই! এখানকার ফ্রায়েড মিনি ইডলি বেশ জনপ্রিয়। এদিকে মেন কোর্সে মাইসোর মশলা ধোসা, বড়া কারি অথবা আপ্পামও খাদ্যরসিকদের নজর করেছে।
ট্রাই করা মাস্ট – পেপার ধোসা, মশলা ধোসা আর শেষ পাতে বাটারমিল্ক।
ঠিকানা – ৭৩ এবং ৭৫, রাসবিহারী অ্যাভিনিউ, কলকাতা। বাটা শো রুমের উল্টোদিকে।
ফোন নং – ৬২৯০১৪৫৮৭৪/ ০৩৩-৪৬০৩৯১৪৪
দু’জনের খরচ – ৪০০-৫০০ টাকা।
৫| জ্য়োতি বিহার (Jyoti Vihar, Kolkata)
এটি কলকাতার খুব নাম করা রেস্তোরাঁ (South Indian Restaurants In Kolkata)। খুব একটা ঝাঁকজমক নেই। কিন্তু খাবারের স্বাদ এক কথায় অসাধারণ। এখানে আমিষ খাবার পাওয়া না গেলেও নিরামিষ খাবারের স্বাদ এমন যে মাংসের কথা ভুলে যাবেন। মশলা ধোসা এবং ইডলি-সাম্বার এখানকার জনপ্রিয় পদ। ইচ্ছা হলে ঘি পেপার বাটার ধোসা এবং অনিয়ন উত্তপাম খেয়ে দেখতে পারেন, মন্দ লাগবে না। আর যদি সকাল সকাল আসেন, তাহলে তো ফিল্টার কফি ট্রাই করতেই হবে।
ট্রাই করা মাস্ট – ইডলি, ধোসা, বড়া আর সাম্বার।
ঠিকানা – ৩এ/১, হো চি মিন সরণি, ক্যামাক স্ট্রিট, কলকাতা।
ফোন নং – ৯৭৪৮০৮৪০৯১।
দু’জনের খরচ – ৪০০-৫০০ টাকা।
৬| আনন্দ রেস্তোরাঁ (Anand Restaurant, Kolkata)
এখানকার খাবার খেয়ে মন আনন্দে ভরে উঠবে। তাই ভরা পেটে এই রেস্তোরাঁয় ঢুঁ মারলে চলবে না। এই রেস্তোরাঁয় কত কিছু চেখে দেখার আছে জানেন? শুরুতেই ইডলি, নয়তো বড়ার স্বাদ নিয়ে দেখতে পারেন। তবে বেশি করে খাবেন না। কারণ, মেন কোর্সে আরও চমক রয়েছে। ধোসা খেতে ইচ্ছা করলে পেপার ধোসা, রাভা মশলা ধোসা, নয়তো ঘি বাটার মশলা ধোসা খেতে পারেন। আর শেষ পাতে বাদাম হালুয়া খাওয়া চাইই চাই।
ট্রাই করা মাস্ট – ধোসা, ইডলি এবং উত্তপাম। সঙ্গে সাম্বার নিতে ভুলবেন না। এই পদটি বেজায় সুস্বাদু।
ঠিকানা – ১৯, সি আর অ্যাভিনিউ, ডালহৌসি স্কোয়ার, কলকাতা।
ফোন নং – ০৩৩-২২১২৮৩৪৪/ ০৩৩-২২১২৯৭৫৭
দু’জনের খরচ – ৫০০-৭০০ টাকা।
৭| কাড়ি পাত্তা (Kurry Patta, Kolkata)
লোকে বলে দক্ষিণ ভারতীয় যে কোনও খাবারই নাকি কাড়ি পাতা ছাড়া সম্পন্নই হয় না। কথাটা কতটা সত্য়ি জানা নেই! তবে কলকাতার সেরা দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তোরাঁর লিস্টে (South Indian Hotels In Kolkata) কাড়ি পাত্তা রেস্তরাঁর নাম না থাকলে যে ভুল করা হবে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই! এখানকার পিরামিড ধোসা অর কর্ন ধোসা তো সারা কলকাতায় বিখ্যাত। কাড়ি পাত্তার ফ্যামিলি পেপার ধোসাও মন্দ নয়! আর যদি ঝাল ঝাল ধোসা খেতে ইচ্ছা করে, তাহলে গানপাউডার ধোসা অর্ডার দিতে পারেন। এই রেস্তোরাঁর অন্যান্য পদগুলিও বেশ সুস্বাদু। বিশেষ করে ইডলি এবং বড়ার উল্লেখ না করলেই নয়!
ট্রাই করা মাস্ট – মাইসোর ধোসা, পিরামিড ধোসা এবং অনিয়ন-টোম্যাটো চাটনি।
ঠিকানা – ১২/২, হাঙ্গারফোর্ড স্ট্রিট, ক্যামাক স্ট্রিট, কলকাতা। লেক মার্কেটেও এই রেস্তোরাঁর আরেকটি শাখা রয়েছে।
ফোন নং – ০৩৩-৪০০৪৭৫২৭/৯০০৭৯২৪৮২৭
দু’জনের খরচ – ৫০০-৭০০ টাকা।
৮| রসম-দ্যা স্ট্যাডেল (Rasam – The Stadel, Kolkata)
ধোসা-ইডলির বাইরে কিছু টেস্ট করতে ইচ্ছা করছে? তাহলে কোনও এক ছুটির দিনে সপরিবারে পৌঁছে যান ‘রসম’এ। কলকাতার সেরা সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁ গুলির মধ্যে অন্যতম হল এটি (Best South Indian Hotels In Kolkata)। এখানকার অনিয়ন গুট্ট পাকোড়া, লস্যি এবং কাজু-কিশমিশ দিয়ে তৈরি উত্তপাম মুখে লেগে থাকার মতো। কফিতেও চমক রয়েছে। এখনকার ডান্সিং কফি তো লোকের মুখে মুখে ফেরে। পেট যদি খালি থাকে, তাহলে মোলগাপোডি স্পঞ্জও খেয়ে দেখতে পারেন!
ট্রাই করা মাস্ট– প্রথমেই ফিল্টার কফি অর্ডার দিন। তরপর অনিয়ন গুট্টি পাকোড়া এবং মশলা ধোসা খাওয়া চাইই চাই।
ঠিকানা– দ্যা স্ট্যাডেল, গেট ৩, সল্টলেক স্টেডিয়াম, সেক্টার ৩, সল্টলেক, কলকাতা।
ফোন নং – ৭০৬৪৫৩৩৫৬৩/৯০৫১২৮৮৪৪২
দু’জনের খরচ– ৪০০-৬০০ টাকা।
৯| অ্যাম্মিনি (Ammini, Kolkata)
দক্ষিণ ভারতীয় পদগুলির মধ্যে মালিয়ালি ডিশের উল্লেখ না থাকলে ভুল হবে। কারণ, কেরালারা বাসিন্দারা এমন কিছু পদ তৈরি করে থাকেন, যা দক্ষিণ ভারতীয় cuisine-এ একটা আলদা বৈচিত্র এনে দেয়। তাই কলকতার সেরা এই মালয়ালি রেস্তোরাঁর খাবার একবার চেখে না দেখলে ভুল করবেন! বিশেষ করে যাঁরা অমিষ খাবার খেতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য তো এই রেস্তোরাঁ স্বর্গরাজ্য। এখানে এমন সব সুস্বাদু নন-ভেজ ডিশ পাওয়া যায়, যা খাওয়া মাত্র মন ভরে যাবে। বিশেষ করে ড্রাই মটন ডিশটি, আপ্পামের সঙ্গে খেতে ভুলবেন না যেন! মজার বিষয় হল, সপ্তাহের প্রতিদিন এই রেস্তোরাঁয় কিছু না কিছু নতুন পদ পরিবেশন করা হয়। তাই বুঝতেই পারছেন, খাদ্যরসিকদের এখানে একবার না এলেই নয়।
ট্রাই করা মাস্ট – মাছ বা মটনের যে কোনও ডিশ, সঙ্গে আপ্পাম থাকা চাইই চাই! আর শেষ পাতে বাটারমিল্ক খেতেই হবে। সকালের দিকে যদি আসেন, তাহলে ফিল্টার কফি চেখে দেখতে ভুলবেন না!
ঠিকানা – ২২/১সি, শরৎ বোস রোড, হাজরা, কলকাতা।
ফোন নং – ৮১০০১১৬৭৬৯/৮২৭৪৯২৯৬১০
দু’জনের খরচ – ৫০০-৭০০ টাকা।
১০| কোস্টাল মাচা (The Coastal Macha, Kolkata)
দক্ষিণ ভারতীয় খাবার নিয়ে যখন আলোচনা হচ্ছে, তখন গোয়ান এবং কঙ্কনি খাবারকে বাদ দিলে চলবে না। তাই তো এই রেস্তোরাঁর উল্লেখ না করলেই নয়। আমরা যেমন মাছ খেতে ভালবাসি, তেমনই গোয়ান কুইজিনেও মাছের পদই বেশি থাকে। তাই খাঁটি কঙ্কনি খাবার খেতে ইচ্ছা করলে কোস্টাল মাচে রেস্তোরাঁয় আসতেই হবে (South Indian Hotels In Kolkata)। সি ফুড ছাড়াও এখানে আরও অনেক ধরনের আমিষ পদ পরিবেশিত হয়। বিশেষ করে এদের ঘি রোস্ট তো বেজায় মুখরোচক। শুধু তাই নয়, গোয়ান খাবারের পাশাপাশি এখানে মালয়ালি এবং মহারাষ্ট্রীয় খাবারও পরিবেশন করা হয়। এই সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁর খাবার যতটা সুস্বাদু, ততটাই নজর কাড়া এর ডেকর। সার্ভিসও মন্দ নয়।
ট্রাই করা মাস্ট – মটন ঘি রোস্ট, মালবার পরোটা, টেন্ডার কোকোনাট পুডিং।
ঠিকানা – পি৪১১/২৩বি, হিন্দুস্থান পার্ক, কলকাতা। গড়িয়াহাট ফায়ার স্টেশনের কাছে।
ফোন নং – ৭৫৯৫৯৫৯০৪২/ ৮৭৭৭৪৭৯৪৮০
দু’জনের খরচ – ৮০০-১০০০ টাকা।
এই নিয়ে সাধারণ কিছু প্রশ্নের উত্তর (FAQs)
১| কলকাতায় কোথাও রাভা কেসরি হালুয়া পাওয়া যায়?
আলবাত পাওয়া যায়! সুস্বাদু এই পদটি চেখে দেখতে ব্যানানা লিফ রেস্তোরাঁয় ঢুঁ মারতে পারেন। অ্যাক্রোপলিস মলের ভাঙ্গো রেস্তোরাঁতেও এই পদটি পাওয়া যায়।
২| কলকাতার নাম করা সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁ গুলিতে খেতে গেলে কি আগে থাকতে টেবিল বুক করতে হবে?
নামী রেস্তোরাঁয় ভিড় তো লেগেই থাকে। বিশেষ করে ছুটির দিনে তো বটেই। তাই সপরিবারে গেলে টেবিল বুক করে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
৩| রামকৃষ্ণ লাঞ্চ হোমের কথা খুব শোনা যায়। এই হোটেলেও কি দক্ষিণ ভারতীয় খাবার পরিবেশন করা হয়?
কলকাতার আদি সাউথ ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁ গুলির অন্যতম হল এটি। এখানকার খাবার সত্যিই মুখে লেগে থাকার মতো। আর দামও তেমন নয়! এখানে এলে মশলা ধোসা আর মশলা উত্তপাম খেতে ভুলবেন না।
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি আর বাংলাতেও!
আমাদের এক্কেবারে নতুন POPxo Zodiac Collection মিস করবেন না যেন! এতে আছে নতুন সব নোটবুক, ফোন কভার এবং কফি মাগ, যেগুলো দারুণ ঝকঝকে তো বটেই, আর একেবারে আপনার কথা ভেবেই তৈরি করা হয়েছে। হুমম…আরও একটা এক্সাইটিং ব্যাপার হল, এখন আপনি পাবেন ২০% বাড়তি ছাড়ও। দেরি কীসের, এখনই POPxo.com/shopzodiac-এ যান আর আপনার এই বছরটা POPup করে ফেলুন!
Image Source: Pixabay, Pexels