এই ধরুন, সামনেই কোনও অনুষ্ঠান। তার আগে ঠিক নখ ভাঙবেই ভাঙবে। এটা একটা রুটিনেই পরিণত হয়েছে যেন! কী এই সিচুয়েশন টা চেনা চেনা লাগছে তো! কম-বেশি সব মেয়েরাই আমরা এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি। হাতের সব ক’টা নখ লম্বা (Long Nails) আর সুন্দর রয়েছে। যত্ন করে ম্যানিকিওর করে নখে পছন্দের নেলপলিশ (Nail polish) লাগিয়েছেন। কিন্তু আচমকাই একটা আঙুলের সাধের নখ (Nails) গেল ভেঙে। কেমন লাগে বলুন তো! সব ক’টা নখের (Nails) মাঝে একটা ভাঙা নখ! অগত্যা এক প্রকার বাধ্য হয়েই সাধের সব ক’টা নখই কেটে ফেলতে হয়! আসলে আমরা মুখের যতটা যত্ন (Care) নিই, ততটা হয়তো নখের যত্ন করা হয়ে ওঠে না। যার ফলে নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়। তা হলে বুঝতেই পারছেন, মুখের যে রকম যত্ন (Care) নেন, নখেরও সে ভাবেই যত্ন (Nail Care) নিতে হবে। না হলে কিন্তু হাতটা দেখতে বাজে লাগবে। কারণ নখেই লুকিয়ে রয়েছে হাতের সৌন্দর্য। তাই নখের যত্ন (Nail Care) ও ঘরোয়া উপায়ে হাতের নখ বড় করার সহজ উপায় (Nail Growth Remedies) নিয়ে রইল আমাদের কিছু সাজেশন।
আরো পড়ুনঃ প্রফেশনালদের মতো নেলপলিশ লাগানোর টিপস
নখ বড় আর সুন্দর হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন
নখ বড় আর সুন্দর হওয়ার জন্য প্রয়োজন এই খাবারগুলো
তাড়াতাড়ি নখ বাড়ানোর ঘরোয়া উপায়
দ্রুত নখ বাড়ানোর কিছু দারুণ উপায়
দাঁত দিয়ে নখ (Nails) কাটছেন। বুঝতে পারছেন, সেটা ঠিক নয়। তবুও এই বদভ্যেস ছাড়তে পারছেন না। সেটা কিন্তু ছাড়তেই হবে। না হলে তো মুশকিল! আসলে দাঁত দিয়ে নখ কাটার অভ্যেসের জন্য নানা রকম ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হয়। যার ফলে নখের বৃদ্ধি (Growth of nails) বন্ধ হয়ে যায়। আর নখের আশপাশের স্কিনেও ব্যাকটেরিয়ার প্রভাব পড়ে। তাই নখে ভাল নেলপলিশ (Nail polish) লাগিয়ে রাখুন। যাতে আপনি সতর্ক থাকেন এবং নখ (Nails) না চিবোন।
নেলপলিশ (Nail polish) কি খুঁটে খুঁটে তোলেন? সাবধান! এই অভ্যেসটাও অবিলম্বে ত্যাগ করতে হবে। আপনি নিজেও জানেন না, নিজেই আপনি নখের (Nails) ক্ষতি করছেন! আসলে আপনি যখনই নেলপলিশ (Nail polish) খুঁটে খুঁটে তোলেন, তখন আপনি আপনার নখের উপরের আস্তরণটাকেও তুলে ফেলেন। আর এটা হলে আপনার নখ (Nails) দুর্বল আর ভঙ্গুর হয়ে যায়।
যখনই নেলপলিশ লাগাবেন, বেস কোটটা কিন্তু ভুললে চলবে না। যে-ই বেস কোট স্কিপ করেন, তখনই নখের ক্ষতি হয়। কারণ এই বেস কোট আপনার নেলপলিশ আর নখের উপরিভাগের মধ্যে একটা আস্তরণ তৈরি করে। যা ক্ষতির হাত থেকে আপনার নখকে বাঁচায়।
আপনি কি প্রায়ই সালোঁয় যান জেল আর অ্যাক্রিলিক নেলস করাতে? তা হলে কিন্তু বিপদ! কারণ আপনি নখকে ন্যাচারালি বাড়তে (Grow Nail Faster) ও মজবুত হওয়ার সময় দিচ্ছেন না। আসলে জেলস আর অ্যাক্রিলিকস মাঝে মধ্যে ঠিক আছে। তবে রোজকার অভ্যেসে পরিণত করলে কিন্তু মুশকিল। নখের বৃদ্ধিকে (Growth of nails) অঙ্কুরেই নষ্ট করে দেন, তা হলে তো কিছুই করার নেই!
আরো পড়ুনঃ নখকুনি নিরাময়ের ঘরোয়া উপায়
নখ, চুল আর স্কিনের বৃদ্ধিতে বায়োটিন দারুণ কার্যকর। বায়োটিন বা ভিটামিন-এইচ হয় খাবারের মধ্যে পাবেন অথবা সাপলমেন্টসের মাধ্যমে খাওয়া যেতে পারে। স্বাস্থ্যকর নখের জন্য প্রতিদিন ৩০-৪০ মাইক্রোগ্রাম বায়োটিন খাওয়া যেতে পারে। কলা, অ্যাভোকাডো আর স্যালমনের মধ্যে বায়োটিন পাওয়া যাবে।
সেলের বৃদ্ধির জন্য ফোলিক অ্যাসিড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু তা-ই নয়। নখের বৃদ্ধির (Growth of nails) জন্যও অত্যন্ত কার্যকর। সবুজ শাক-সব্জি, ডিম, বিট আর সাইট্রাস ফলে এই ভিটামিন পাওয়া যেতে পারে। নখের বৃদ্ধির (Growth of nails) জন্য প্রতিদিন এই ভিটামিন ৪০০-৫০০ মাইক্রোগ্রাম খাওয়া উচিত।
হাড়, দাঁত, নখ (Nails) আর টিস্যুর গঠন মজবুত করার জন্য ভিটামিন-এ অপরিহার্য। কারণ এই ভিটামিনই অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। শরীরের মধ্য়ে যে সব টক্সিন শরীরের ক্ষতি করে, তাদের শরীর থেকে বার করে দেওয়াই এই ভিটামিনের কাজ। পালংশাক, আপেল, ডিম, লিভার আর দুধে পাওয়া যাবে এই ভিটামিন।
মনে আছে, ছোটবেলায় সর্দি-কাশি থেকে বাঁচতে লেবুজাতীয় টক ফল খেতে বলা হতো? কারণ লেবুজাতীয় ফল ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ। যা ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করতে দারুণ। তাই নখের জন্যও দারুণ।. কোনও রকম সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ভিটামিন সি খেতে হবে। কমলালেবু, মুসাম্বিলেবু, স্ট্রবেরি- এ সব ফলে পাবেন ভিটামিন সি।
ডিম খেতে খুব ভালবাসেন? তা হলে জেনে নিন, আপনার নখগুলোকে (Nails) বাঁচাতে ডিমের ভূমিকার কথা। ডিমের মধ্যে থাকা প্রোটিন বৃদ্ধির জন্য খুবই কার্যকর। বিশেষ করে আপনার শরীরের হাড়ি, নখ, চুল মজবুত করতে এর জুড়ি মেলা ভার। ডিমে রয়েছে ভিটামিন-ডি, বি-১২ আর বায়োটিন। বায়োটিন তো নখ মজবুতও করবে আর ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া থেকে নখকে রক্ষা করবে।
ওজন কমাতে অনিচ্ছাসত্ত্বেও ওটস খাচ্ছেন তো? তা হলে জেনে নিন, ওটসের আর একটা গুণ। ওটসও কিন্তু আপনার নখ মজবুত করার জন্য দারুণ। আসলে কপার ও জিঙ্কের মতো মিনারেলস আপনার শরীরের হাড়ি আর নখের জন্য দারুণ। আর এগুলো আপনি পেয়ে যাবেন ওটসেই। ফলে রোজ এক বাটি ওটস আর ফল আপনার ওজন কমানোর সঙ্গে সঙ্গে নখও (Nails) সুন্দর আর মজবুত করবে।
নানা রকম বিনস হচ্ছে বায়োটিন সমৃদ্ধ। যা নখের বৃদ্ধিতে (Growth of nails) দারুণ কার্যকর। একটা গবেষণাতেও দেখা গিয়েছে, বায়োটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরে নখের বৃদ্ধি (Growth of nails) ২৫ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। তাই আপনার রোজকার ডায়েটে নানা রকম বিনস রাখুন।
লেবুর মধ্যে ভিটামিন-সি রয়েছে। যা খেলে তো আপনার নখ ভিতর থেকে পুষ্ট হবে। তবে নখ বাড়ানোর (Growth of nails) জন্য বা নখের (Nails) দাগ-ছোপ দূর করে নখকে হেলদি করতে লেবুর ভূমিকা দারুণ। এর দু’টো পদ্ধতি রয়েছে। তবে হাতে কাটা-ছেঁড়া অথবা নখে (Nails) কোনও রকম ক্ষত থাকলে লেবু ব্যবহার করবেন না।
এর জন্য একটা কাচের বাটিতে ১ টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে ৩ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। এ বার এই মিশ্রণটাকে মাইক্রোওয়েভে দিয়ে ২০ সেকেন্ড মতো রেখে গরম করুন। এ বার ইষদুষ্ণ গরম ওই মিশ্রণটায় ১০ মিনিট মতো আপনার নখ ডুবিয়ে রেখে দিন। রোজ এক বার করে এটা করলে ভাল ফল পাবেন।
পাতলা পাতলা করে লেবুর স্লাইস করে নিন। এ বার স্লাইস করা লেবু আপনার নখে ঘষতে থাকুন। পাঁচ মিনিট মতো ঘষার পর ইষদুষ্ণ গরম জলে হাত ধুয়ে ফেলুন। রোজ এই পদ্ধতি ফলো করলে ভালো হয়।
নারকেল তেলের মধ্যে রয়েছে নিউট্রিয়েন্টস যা আপনার নখে ময়েশ্চারের জোগান দেয়। আর নখকে নারিশও করে। নখকে হেলদি আর মজবুত করে তুলতে নারকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার। একটি কাচের বাটিতে নারকেল তেল নিয়ে ইষদুষ্ণ গরম করে নিন। এ বার সেটা নখে মাসাজ করতে থাকুন। তা নখের বৃদ্ধিতে (Grow Nail Faster) সাহায্য করবে। রোজ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই টোটকা ফলো করতে পারেন।
অলিভ অয়েলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-ই। যা আপনার নখকে মজবুত করবে আর বৃদ্ধিতেও সাহায্য করবে। শুধু তা-ই নয়, নখে রক্তচলাচলও নিয়ন্ত্রণে রাখবে। অল্প একটু অলিভ অয়েল নিয়ে ইষদুষ্ণ গরম করতে হবে। তার পর তা পাঁচ মিনিট ধরে মাসাজ করুন। এ বার গ্লাভস পরে রাতে শুয়ে পড়ুন। অলিভ অয়েলটাকে নখে বসার সময় দিতে হবে। আর না হলে আর একটা কাজ করতে পারেন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ইষদুষ্ণ গরম অলিভ অয়েলে নখগুলোকে ডুবিয়ে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। দিনে এক বার এই টোটকা ফলো করলে ভাল ফল পাবেন।
লেবুর রস যেমন নখের জন্য ভাল, কমলালেবুর রসও তা-ই। আসলে এর মধ্যে থাকা ভিটামিন-সি কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। যা আপনার নখকে মজবুত আর হেলদি করে তোলে। একটা কাচের বাটিতে কমলালেবুর রস বার করে নিন। তার মধ্যে কিছু ক্ষণ আপনার নখগুলোকে ডুবিয়ে রাখুন। তার পর ধুয়ে ফেলুন। তবে ভাল ময়েশ্চারাইজার লাগাতে ভুলবেন না যেন!
গ্রিন টি তো স্বাস্থ্যের জন্য ভালই। আর রোগা হওয়ার জন্য নিয়ম করে খাচ্ছেন নিশ্চয়ই! কিন্তু জানেন কি, আপনার নখকে ভালো রাখতেও গ্রিন টির জুড়ি নেই? গ্রিন টি-তে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা আপনার নখকে শক্ত আর মজবুত করে তুলতে সাহায্য করে। তা ছাড়া আপনার নখ যদি হলুদ হয়ে যায়, তা হলেও কিন্তু গ্রিন টি কাজ দেয়।
এক কাপ গ্রিন টি বানিয়ে সেটা ঠান্ডা করে আপনার নখ ডুবিয়ে বসে থাকুন ১০-১৫ মিনিট। সপ্তাহে অন্তত ২ দিন এটা করুন।
২ চামচ গ্রিন টি, নুন আর হুইট জার্ম অয়েলের মিশ্রণে আপনার নখ ডুবিয়ে ৫-১০ মিনিট বসে থাকুন। তার পর শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। সপ্তাহে ২ দিন করে করুন। দেখবেন, এক মাসে আপনার নখ-ভাঙা রোগ উধাও।
নখকে পুষ্ট ও সুন্দর মজবুত রাখতে ভিটামিন-ই অয়েলের জুড়ি মেলা ভার। নখকে ভঙ্গুর হয়ে যাওয়ার হাত থেকেও বাঁচায় এই তেল। ভিটামিন ই-এর একটা ক্যাপসুল ভেঙে তেলটা বার করে নিন। এ বার নখের উপর মিনিট দশেক ধরে মাসাজ করতে থাকুন। রোজ রাতে শুতে যাওয়ার আগে এটাই হোক আপনার রুটিন।
অ্যাপল সাইডার ভিনিগারে থাকা নিউট্রিয়েন্টস আপনার নখকে মজবুত করে। এবং এর মধ্যে থাকা উপাদান আপনার নখের ফাঙ্গাসও দূর করে। অ্যাপল সাইডার ভিনিগার আর সম পরিমাণ জল নিয়ে মিশিয়ে ৫-১০ মিনিট হাত ডুবিয়ে রাখুন। রোজ নিয়ম করে করুন। দেখবেন, নখ হাজার বড় করলেও আর ভাঙছে না!
প্রথম ধাপে যে কাজটি করতে হবে, তা হল কিউটিকল পুশিং। নখের বৃদ্ধির (Growth of nails) জন্যে নখের (Nails) কিউটিকল পুশ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি কিউটিকল পুশারের সাহায্যে নখের কিউটিকলগুলো আস্তে আস্তে পুশ করতে থাকুন। একটু সাবধানে করতে হবে কিন্তু। তবে এটা প্রতিদিন করতে যাবেন না। সপ্তাহে এক দিন করলেই যথেষ্ট।
একটা কাচের বাটিতে ইষদুষ্ণ গরম জল নিন। তার মধ্যে অর্ধেক লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, ১ টেবিল চামচ নুন মিশিয়ে নিন। এ বার এই মিশ্রণে হাত ডুবিয়ে বসে থাকুন। ২০ মিনিট পরে একটা পরিষ্কার ও নরম তোয়ালে দিয়ে নখগুলো (Nails) মুছে নিন। ধোয়ার প্রয়োজন নেই।
তিন কোয়া বড় রসুন নিয়ে এগুলো ভালো ভাবে থেঁতলে নিন। এ বার এর মধ্যে ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি একটি বোতলে ভরে নিন। এটি ১০ দিন ফ্রিজে ভাল রাখলে ভাল থাকবে। এ বার একটি অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল পেপার নিয়ে ছোট ছোট পাঁচটি টুকরা করে কেটে নিন। এই টুকরাগুলো প্রত্যেকটি আঙুলে নখের (Nails) চারপাশে পেঁচিয়ে নিন। এ ভাবে ৩০ মিনিট রেখে দেবেন। ৩০ মিনিট পরে যে কোনও মাইল্ড সোপ দিয়ে হাত ধুয়ে নেবেন।
প্রশ্ন: কেমন নেল রিমুভার ব্যবহার করতে হবে?
উত্তর: নেলপলিশ (Nail polish) বারবার ওঠানোর জন্য নেল রিমুভার তো ব্যবহার করতেই হবে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, নেল রিমুভারটি যেন অ্যাসিটোন-ফ্রি হয়। কারণ অ্যাসিটোন নখের কিউটিকলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
প্রশ্ন: খাওয়ার পরে নখ (Nails) হলুদ হয়ে যায়। কী ভাবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়?
উত্তর: খাওয়ার পরে ভাল হ্যান্ডওয়াশ ব্য়বহার করে হাত ধুতে হবে। যেন নখে খাবারের অংশ অথবা ময়লা না থাকে। আর লেবু বা লেবুর রস ঘষে নিলে নখ সাদা হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: নেলপলিশ দীর্ঘস্থায়ী করা যায় কী উপায়ে?
উত্তর: জলের কাজ করতে গিয়ে নেলপলিশ (Nail polish) উঠে যায়। তার জন্য প্রথমে বেস কোট লাগাতে হবে। তার পর অত্যন্ত পাতলা করে ভাল ব্র্যান্ডের দু’কোট নেলপলিশ লাগিয়ে নিন। নেলপলিশের কোট মোটা হলেই সেটা উঠে যায় সহজেই। আর নেলপলিশ লাগানোর শেষে টপ কোট দিতে ভুলবেন না যেন!
ছবি সৌজন্যে: পিক্সঅ্যাবে ও পেক্সেলস
POPxo এখন ৬টা ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মারাঠি এবং বাংলাতেও!
এগুলোও আপনি পড়তে পারেন