ADVERTISEMENT
home / Care
কৈশোরে চুলের যত্ন নেওয়ার সাতটি জরুরি টিপস

কৈশোরে চুলের যত্ন নেওয়ার সাতটি জরুরি টিপস

শৈশব আর যৌবনের মাঝের সময়টা হলো কৈশোর (teenage hair care tips), এবং এই বয়সটা এমন একটা সময় যখন সবাই নিজের লুক নিয়ে একটু বেশি সচেতন থাকে। ত্বকে ব্রণ হোক বা চুল আঁচড়ানোর সময় বেশি চুল ঝরলে কিশোর-কিশোরীরা অধৈর্য হয়ে পরে। সবকিছু শর্টকাটে করার মতো চুল এবং ত্বকের যত্ন নেবার জন্যও এরা নানারকম শর্টকাট রাস্তা বেছে নেয় আর বিভিন্ন কসমেটিক ব্যবহার করতে শুরু করে। এতে চুলের ভাল থেকে খারাপ বেশি হয়। আসুন জেনে নিই, কিভাবে চুলের যত্ন নেবেন –

১। শ্যাম্পুর আগে অয়েল মাসাজ মাস্ট – সপ্তাহে ২-৩ বারের বেশি শ্যাম্পু করবেন না। আর শ্যাম্পু করার আগে চুলে খুব ভাল করে অলিভ অয়েল মাসাজ করুন। এতে স্প্লিট-এন্ডস হবে না (teenage hair care tips) আর চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

২। চুলে উষ্ণ জল না লাগানোই ভাল – গরম জলে চুল একেবারেই ধোবেন না। চুল গরম জলে ধুলে চুলের গোড়া শুস্ক হয়ে যায় এবং এর ফলে খুশকি ও অন্য নানারকম স্ক্যাল্পের সমস্যা দেখা যায়।

৩। ভেজা চুল নিংড়ে মুছবেন না – চুল ধোওয়ার পর কখনও তোয়ালে দিয়ে নিংড়োবেন না। এতে চুলের গোড়া আলগা হয়ে যায় এবং দুর্বল হয়ে পরে, ফলে অতিরিক্ত পরিমানে চুল ঝরতে থাকে। আস্তে আস্তে ড্যাব করে (teenage hair care tips) চুল শুকোন।

ADVERTISEMENT

৪। সপ্তাহে একদিন প্রোটিন মাস্ক লাগান – ডিমের সাদা অংশ (এগ হোয়াইট) দিয়ে ভাল করে সপ্তাহে ২ বার চুলে মাসাজ (teenage hair care tips) করুন। তারপর শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুল নরম আর ঝলমলে হবে। শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার যেন সালফেট ও প্যারাবেন ফ্রি হয় দেখে নেবেন।

৫। যতটা হেয়ারস্টাইলিং কম করা যায় – জানি, চুলের নানারকম স্টাইল করতে এই বয়সে ইচ্ছে হয়, কখনো স্ট্রেট তো কখনো কার্ল। কিন্তু বারবার স্টাইলিং টুলস ব্যবহারে চুলের ক্ষতি হয় তাই হেয়ার স্টাইলিং যতটা কম করা যায় তত ভাল। হেয়ার স্টাইলিং টুল (teenage hair care tips) চুলের খুব ক্ষতি করে। একান্তই যদি স্টাইল করতে ইচ্ছে করে, সেক্ষেত্রে হিট প্রোটেক্টিং স্প্রে ব্যবহার করুন।

৬। চুলের ধরন অনুযায়ী প্রোডাক্ট ব্যবহার – চুলের ধরন অনুযায়ী প্রোডাক্ট ব্যবহার করাটা অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে একটু বয়স বাড়লে চুল নিজের স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারাতে থাকে এবং ফ্রিজি হতে শুরু করে। ফলে অনায়াসে তা ভঙ্গুর হয়ে যায় (teenage hair care tips) এবং হেয়ারফলের মত সমস্যা দেখা দেয়।

৭। নিয়মিত চুল ট্রিম করাতে ভুলবেন না – আপনি যদি ভাবেন যে আপনি তো ব্লো-ড্রাই, হেয়ার কালার কিংবা অন্য কোনো কেমিকাল ট্রিটমেন্ট করান না, তাহলে আপনার স্প্লিট-এন্ড্সের সমস্যা হবে না, তাহলে খুব ভুল ভাবছেন। চুল লম্বা করার জন্য আমরা চুল কাটাইনা, কিন্তু এর ফলে চুলের আগা রুক্ষ (teenage hair care tips), বেজান আর দু’মুখো হয়ে যায়। সেজন্য ৬-৮ সপ্তাহ পর পর চুল ট্রিম করাটা খুব প্রয়োজন।

ADVERTISEMENT

POPxo এখন চারটে ভাষায়! ইংরেজি, হিন্দি, মারাঠি আর বাংলাতেও!        

বাড়িতে থেকেই অনায়াসে নতুন নতুন বিষয় শিখে ফেলুন। শেখার জন্য জয়েন করুন #POPxoLive, যেখানে আপনি সরাসরি আমাদের অনেক ট্যালেন্ডেট হোস্টের থেকে নতুন নতুন বিষয় চট করে শিখে ফেলতে পারবেন। POPxo App আজই ডাউনলোড করুন আর জীবনকে আরও একটু পপ আপ করে ফেলুন!

11 Apr 2022

Read More

read more articles like this
good points

Read More

read more articles like this
ADVERTISEMENT